Brain Cancer Treatments: সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে ডিটেক্ট করা যাবে ব্রেন ক্যানসার

Sep 12, 2024 | 9:39 PM

Cancer: গবেষণা আরও একটু এগোলে আগামীদিনে অন্যান্য ক্যানসার, হার্টের অসুখ কিংবা স্মৃতিভ্রংশ ও মৃগী রোগের চিকিত্‍সাতেও এই বায়োচিপ নির্ভর ব্লাড টেস্টকে কাজে লাগানো যাবে। নোত্র দাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা গবেষণার জন্য অস্ট্রেলিয়ার একটি ব্রেন ক্যানসার গবেষণা সংস্থার কাছ থেকে ব্লাড স্যাম্পল নিয়ে আসেন। Newton-John Cancer Research Institute নামে মেলবোর্নের ওই সংস্থার চিকিত্‍সকরাও মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কাজকে স্বীকৃতি দিয়েছেন।

Follow Us

চিকিত্‍সকরা বলেন ক্যানসারের আনসার বলে কিছু যদি থেকে থাকে, তাহলে সেটা হল একদম আর্লি স্টেজে রোগটাকে ক্যানসার বলে চিনে ফেলা। বহুক্ষেত্রেই ক্যানসার ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। যখন আর চিকিত্‍সার সময়টুকুও মেলে না। আপনারা সবাই জানেন ডাক্তারবাবুর সন্দেহ হলে তিনি যদি বায়োপসি করতে বলেন, তাহলে সেই রিপোর্টও সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায় না। আর বায়োপসি পর্যন্ত যাওয়ার আগেই যদি অজান্তে রোগ বহুদূর ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে তো সব শেষ। ভাবুন তো এমন কোনও পদ্ধতি যদি বেরোত যাতে খুব সহজে আমরা যখন তখন জেনে যেতে পারতাম যে ক্যানসার হয়েছে কি হয়নি। বায়োপসির মত অত জটিল ব্যাপারে যেতেই হত না। আমেরিকার নোত্র দাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষকদের দাবি যে এই কাজটাই তারা করে ফেলেছেন। সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে ডিটেক্ট করা যাবে ব্রেন ক্যানসার। দেখুন, মস্তিষ্কে কোনও টিউমার হলে সেটা ম্যালিগন্যান্ট কি না তা বহুক্ষেত্রে এমআরআই স্ক্যানেও ধরা পড়ে না। আর আমরা সবাই জানি ব্রেন ক্যানসার কোনও সময় দেয় না। ফলে, সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় ১ ঘণ্টার মধ্যে যদি ব্রেন ক্যানসার চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। তাহলে যে অনেক সুবিধা হবে, তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নোত্র দামের গবেষকরা বলছেন, গ্লিয়োব্লাস্টোমা হল এক ধরনের মস্তিষ্কের টিউমার। এ ধরনের ক্যানসার রোগীরা বেশিদিন বাঁচেন না। আর এই টিউমার সাধারণভাবে ধরাও পড়ে অনেক দেরিতে। আর তাই চিকিৎসা শুরু হতেও দেরি হয়। যদি গোড়াতেই রোগ সঠিকভাবে চিহ্নিত করা যায়, তা হলে চিকিৎসা শুরু হতে পারে অনেক আগেই। এজন্য, তাঁরা তৈরি করেছেন একটি বিশেষ ধরনের বায়োচিপ।

গবেষকরা বলছেন ম্যালিগন্যান্ট টিউমার তৈরি হলে তা থেকে এক ধরনের ছোট ছোট কণা বেরিয়ে রক্তে মিশতে থাকে। যাকে বলা হয় এক্সোজোম। বায়োচিপ ওই কণাগুলিকে শনাক্ত করবে এবং কী ধরনের টিউমার মস্তিষ্কে রয়েছে তা বলে দেবে। রক্ত পরীক্ষার জন্য একটা ছোট যন্ত্র তৈরি করেছেন তাঁরা, যার মধ্যে লাগানো থাকবে ওই বায়োচিপ। গবেষকরা আরও বলছেন যে ব্রেন ক্যানসারের পরীক্ষা দিয়ে তাঁরা শুরু করেছেন ঠিকই। তবে, গবেষণা আরও একটু এগোলে আগামীদিনে অন্যান্য ক্যানসার, হার্টের অসুখ কিংবা স্মৃতিভ্রংশ ও মৃগী রোগের চিকিত্‍সাতেও এই বায়োচিপ নির্ভর ব্লাড টেস্টকে কাজে লাগানো যাবে। নোত্র দাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা গবেষণার জন্য অস্ট্রেলিয়ার একটি ব্রেন ক্যানসার গবেষণা সংস্থার কাছ থেকে ব্লাড স্যাম্পল নিয়ে আসেন। Newton-John Cancer Research Institute নামে মেলবোর্নের ওই সংস্থার চিকিত্‍সকরাও মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কাজকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। Communications Biology নামে পরিচিত এক জার্নালে এই গবেষণাপত্রটি ছাপা হয়েছে। এই পর্যন্ত শুনে অনেকে হয়ত ভাবছেন যে আমাদের দেশে কবে এই পদ্ধতি চালু হবে। আর খরচ খুব বেশি হবে না তো। দেখুন, ভারতে কবে এই পদ্ধতি চালু হবে, সেটা আমি বলতে পারছি না। তবে, খরচের কথাটা বলতেই পারি। গবেষকরা জানিয়েছেন তাঁদের এই বায়োচিপ ব্লাড টেস্টের খরচ পড়বে মাত্র ২ ডলার। মানে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ভারতীয় মুদ্রায় মাত্র ১৬৮ টাকা।

চিকিত্‍সকরা বলেন ক্যানসারের আনসার বলে কিছু যদি থেকে থাকে, তাহলে সেটা হল একদম আর্লি স্টেজে রোগটাকে ক্যানসার বলে চিনে ফেলা। বহুক্ষেত্রেই ক্যানসার ধরা পড়ে অনেক দেরিতে। যখন আর চিকিত্‍সার সময়টুকুও মেলে না। আপনারা সবাই জানেন ডাক্তারবাবুর সন্দেহ হলে তিনি যদি বায়োপসি করতে বলেন, তাহলে সেই রিপোর্টও সঙ্গে সঙ্গে পাওয়া যায় না। আর বায়োপসি পর্যন্ত যাওয়ার আগেই যদি অজান্তে রোগ বহুদূর ছড়িয়ে পড়ে, তাহলে তো সব শেষ। ভাবুন তো এমন কোনও পদ্ধতি যদি বেরোত যাতে খুব সহজে আমরা যখন তখন জেনে যেতে পারতাম যে ক্যানসার হয়েছে কি হয়নি। বায়োপসির মত অত জটিল ব্যাপারে যেতেই হত না। আমেরিকার নোত্র দাম বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষকদের দাবি যে এই কাজটাই তারা করে ফেলেছেন। সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় মাত্র ১ ঘণ্টার মধ্যে ডিটেক্ট করা যাবে ব্রেন ক্যানসার। দেখুন, মস্তিষ্কে কোনও টিউমার হলে সেটা ম্যালিগন্যান্ট কি না তা বহুক্ষেত্রে এমআরআই স্ক্যানেও ধরা পড়ে না। আর আমরা সবাই জানি ব্রেন ক্যানসার কোনও সময় দেয় না। ফলে, সাধারণ রক্ত পরীক্ষায় ১ ঘণ্টার মধ্যে যদি ব্রেন ক্যানসার চিহ্নিত করা সম্ভব হয়। তাহলে যে অনেক সুবিধা হবে, তা তো আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নোত্র দামের গবেষকরা বলছেন, গ্লিয়োব্লাস্টোমা হল এক ধরনের মস্তিষ্কের টিউমার। এ ধরনের ক্যানসার রোগীরা বেশিদিন বাঁচেন না। আর এই টিউমার সাধারণভাবে ধরাও পড়ে অনেক দেরিতে। আর তাই চিকিৎসা শুরু হতেও দেরি হয়। যদি গোড়াতেই রোগ সঠিকভাবে চিহ্নিত করা যায়, তা হলে চিকিৎসা শুরু হতে পারে অনেক আগেই। এজন্য, তাঁরা তৈরি করেছেন একটি বিশেষ ধরনের বায়োচিপ।

গবেষকরা বলছেন ম্যালিগন্যান্ট টিউমার তৈরি হলে তা থেকে এক ধরনের ছোট ছোট কণা বেরিয়ে রক্তে মিশতে থাকে। যাকে বলা হয় এক্সোজোম। বায়োচিপ ওই কণাগুলিকে শনাক্ত করবে এবং কী ধরনের টিউমার মস্তিষ্কে রয়েছে তা বলে দেবে। রক্ত পরীক্ষার জন্য একটা ছোট যন্ত্র তৈরি করেছেন তাঁরা, যার মধ্যে লাগানো থাকবে ওই বায়োচিপ। গবেষকরা আরও বলছেন যে ব্রেন ক্যানসারের পরীক্ষা দিয়ে তাঁরা শুরু করেছেন ঠিকই। তবে, গবেষণা আরও একটু এগোলে আগামীদিনে অন্যান্য ক্যানসার, হার্টের অসুখ কিংবা স্মৃতিভ্রংশ ও মৃগী রোগের চিকিত্‍সাতেও এই বায়োচিপ নির্ভর ব্লাড টেস্টকে কাজে লাগানো যাবে। নোত্র দাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা গবেষণার জন্য অস্ট্রেলিয়ার একটি ব্রেন ক্যানসার গবেষণা সংস্থার কাছ থেকে ব্লাড স্যাম্পল নিয়ে আসেন। Newton-John Cancer Research Institute নামে মেলবোর্নের ওই সংস্থার চিকিত্‍সকরাও মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই কাজকে স্বীকৃতি দিয়েছেন। Communications Biology নামে পরিচিত এক জার্নালে এই গবেষণাপত্রটি ছাপা হয়েছে। এই পর্যন্ত শুনে অনেকে হয়ত ভাবছেন যে আমাদের দেশে কবে এই পদ্ধতি চালু হবে। আর খরচ খুব বেশি হবে না তো। দেখুন, ভারতে কবে এই পদ্ধতি চালু হবে, সেটা আমি বলতে পারছি না। তবে, খরচের কথাটা বলতেই পারি। গবেষকরা জানিয়েছেন তাঁদের এই বায়োচিপ ব্লাড টেস্টের খরচ পড়বে মাত্র ২ ডলার। মানে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ভারতীয় মুদ্রায় মাত্র ১৬৮ টাকা।

Next Video