Gyanvapi Masjid: আজ কীভাবে পুজো হল জ্ঞানব্যাপী মসজিদে? দেখুন এক্সক্লুসিভ রিপোর্ট

rahul Sadhukhan |

Feb 01, 2024 | 6:09 PM

আদালতের নির্দেশের পর ৩১ বছর বাদে খুলল জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচের তল। ব্যারিকেড সরানো হল মসজিদের 'ব্যাস কা তেহখানা'য়। পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের উপস্থিতিতে, কড়া নিরাপত্তায় পুজো হল মসজিদের নীচে।

Follow Us

আদালতের নির্দেশের পর ৩১ বছর বাদে খুলল জ্ঞানব্যাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) নীচের তল। ব্যারিকেড সরানো হল মসজিদের ‘ব্যাস কা তেহখানা’য়। পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের উপস্থিতিতে, কড়া নিরাপত্তায় পুজো হল মসজিদের নীচে। বুধবারই বারাণসী আদালতের তরফে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের বেসমেন্ট বা নীচের তলে ‘ব্যাস কা তেহখানা’য় হিন্দু পক্ষকে পুজো করার অনুমতি দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের সদস্য গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড় পুজো করেন। মঙ্গলারতিও করা হয়। পুজোর সময় উপস্থিত ছিলেন মন্দির কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন ও বর্তমান কর্তারা। বারাণসীর জেলাশাসক কৌশল রাজ শর্মাও।

মসজিদের তেহখানায় পুজো-

বুধবার আদালতের তরফে হিন্দু পক্ষকে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচের তলে পুজো করার নির্দেশ দেওয়ার পরই বিকেল সাড়ে ৫টায় আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন জেলাশাসক। রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ জ্ঞানব্যাপী মসজিদে পৌঁছন জেলাশাসক, পুলিশ কমিশনার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের তরফে গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড় আসেন। এরপর মসজিদের নীচে ব্য়ারিকেড সমানো হয়।

রাত ১টা নাগাদ মসজিদের নীচে ‘ব্যাস কা তেহখানা’য় প্রবেশ করেন হিন্দু পক্ষের মামলাকারীরা। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক, পুলিশ কমিশনার, কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পুজারী সহ মোট পাঁচজন। ওম প্রকাশ মিশ্র নামক এক পুরোহিতকে গর্ভগৃহে পুজোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের তরফে।

কী এই জ্ঞানব্যাপী বিতর্ক?

উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে অবস্থিত জ্ঞানব্যাপী মসজিদে সপ্তদশ শতাব্দীর হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব রয়েছে, এই দাবি জানিয়েই মামলা হয়েছিল। জ্ঞানব্য়াপী মসজিদের নীচে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব রয়েছে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক শুরুর পর থেকেই বন্ধ ছিল মসজিদের তেহখানা বা নীচের তল। মসজিদ নিয়ে মামলা জেলা আদালত থেকে শীর্ষ আদালত অবধি পৌঁছয়।
কী বলা হয়েছিল সমীক্ষার রিপোর্টে?

হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার রিপোর্ট তুলে ধরে দাবি করেন যে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।

 

জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচে যে হিন্দু মন্দিরের স্তম্ভ ছিল, তাতে প্লাস্টার করে কাঠামোয় পরিবর্তন করা হয়েছে। হিন্দু মন্দিরের স্তম্ভে যে খোদাইগুলি ছিল, সেগুলিরও অস্তিত্ব মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল বলেও সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, এমনটাই দাবি করেন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী।

আদালতের নির্দেশের পর ৩১ বছর বাদে খুলল জ্ঞানব্যাপী মসজিদের (Gyanvapi Mosque) নীচের তল। ব্যারিকেড সরানো হল মসজিদের ‘ব্যাস কা তেহখানা’য়। পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের উপস্থিতিতে, কড়া নিরাপত্তায় পুজো হল মসজিদের নীচে। বুধবারই বারাণসী আদালতের তরফে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের বেসমেন্ট বা নীচের তলে ‘ব্যাস কা তেহখানা’য় হিন্দু পক্ষকে পুজো করার অনুমতি দেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের সদস্য গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড় পুজো করেন। মঙ্গলারতিও করা হয়। পুজোর সময় উপস্থিত ছিলেন মন্দির কর্তৃপক্ষের প্রাক্তন ও বর্তমান কর্তারা। বারাণসীর জেলাশাসক কৌশল রাজ শর্মাও।

মসজিদের তেহখানায় পুজো-

বুধবার আদালতের তরফে হিন্দু পক্ষকে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচের তলে পুজো করার নির্দেশ দেওয়ার পরই বিকেল সাড়ে ৫টায় আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন জেলাশাসক। রাত সাড়ে ১০টা নাগাদ জ্ঞানব্যাপী মসজিদে পৌঁছন জেলাশাসক, পুলিশ কমিশনার সহ অন্যান্য আধিকারিকরা। কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের তরফে গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড় আসেন। এরপর মসজিদের নীচে ব্য়ারিকেড সমানো হয়।

রাত ১টা নাগাদ মসজিদের নীচে ‘ব্যাস কা তেহখানা’য় প্রবেশ করেন হিন্দু পক্ষের মামলাকারীরা। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক, পুলিশ কমিশনার, কাশী বিশ্বনাথ মন্দিরের পুজারী সহ মোট পাঁচজন। ওম প্রকাশ মিশ্র নামক এক পুরোহিতকে গর্ভগৃহে পুজোর দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে কাশী বিশ্বনাথ মন্দির ট্রাস্টের তরফে।

কী এই জ্ঞানব্যাপী বিতর্ক?

উত্তর প্রদেশের বারাণসীতে অবস্থিত জ্ঞানব্যাপী মসজিদে সপ্তদশ শতাব্দীর হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব রয়েছে, এই দাবি জানিয়েই মামলা হয়েছিল। জ্ঞানব্য়াপী মসজিদের নীচে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব রয়েছে কি না, তা নিয়ে বিতর্ক শুরুর পর থেকেই বন্ধ ছিল মসজিদের তেহখানা বা নীচের তল। মসজিদ নিয়ে মামলা জেলা আদালত থেকে শীর্ষ আদালত অবধি পৌঁছয়।
কী বলা হয়েছিল সমীক্ষার রিপোর্টে?

হিন্দু পক্ষের আইনজীবী বিষ্ণু শঙ্কর জৈন আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার বৈজ্ঞানিক সমীক্ষার রিপোর্ট তুলে ধরে দাবি করেন যে জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচে হিন্দু মন্দিরের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছে।

 

জ্ঞানব্যাপী মসজিদের নীচে যে হিন্দু মন্দিরের স্তম্ভ ছিল, তাতে প্লাস্টার করে কাঠামোয় পরিবর্তন করা হয়েছে। হিন্দু মন্দিরের স্তম্ভে যে খোদাইগুলি ছিল, সেগুলিরও অস্তিত্ব মিটিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল বলেও সমীক্ষায় উল্লেখ করা হয়েছে, এমনটাই দাবি করেন হিন্দু পক্ষের আইনজীবী।

Next Video