Iran-Israel War LIVE Updates: চাইল্ড শেল্টারে অস্ত্রাগার, শিশুরা যখন ‘হাতিয়ার’

Oct 04, 2024 | 10:30 PM

Israel War: চলতি বছর জুলাইতে ইজরায়েলের দখলে থাকা গোলান হাইটসে মিসাইল হামলা হয়। ১২ শিশু সহ ২০ জনের মৃত্যু হয়। হিজবুল্লা জঙ্গিরা সেই হামলা চালায় বলে অভিযোগ করেছিল ইজরায়েল। সেই হামলার পর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ফুটবল, খেলনা, টেডি বিয়ারের ছবি প্রকাশ করেছিল ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স বা আইডিএফ।

Follow Us

যুদ্ধক্ষেত্রে বিমানহানা, ধ্বংসস্তুপের মধ্যে পড়ে থাকা খেলনা, টেডি বিয়ার। বেইরুটের গ্রাউন্ড জিরো থেকে পাঠানো প্রতিবেদন আপনারা দেখলেন। বড়দের যুদ্ধ। শিশুরাই কিন্তু সবচেয়ে বেশি সাফার করে। মৃত্যু, অনাথ হয়ে জীবন কাটানো, যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতি মুছে ফেলতে না পারা—এমন আরও অনেক কিছু। ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার অফ প্রকেটশন অফ চিলডেন্স গত সপ্তাহে একটা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এখানে প্রকাশ, গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গত এক বছরে শুধু গাজা-ইজরায়েল এলাকায় যুদ্ধের বলি হয়েছে ৭৮৯ জন শিশু। অনাথ ২২ হাজার শিশু। এদের বয়স ৫ বছরের নীচে। ইউক্রেন – রাশিয়ার সংঘর্ষ ধরলে সংখ্যাটা কোথায় যাবে কে জানে। এখন যে ট্রেন্ড দেখছি, সেটা আরও ভয়ঙ্কর। চাইল্ড শেল্টার বা সেফ হাউসে ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে জঙ্গিরা। ওখানেই অস্ত্রাগার তৈরি করছে। শিশুদের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করছে। আন্তর্জাতিক নিয়মে ওই সেফ শেল্টারগুলির উপর বোমা ফেলা বা হামলা চালানো নিষিদ্ধ। কিন্তু জঙ্গিরা যেহেতু ওই সব শেল্টারে ঢুকে বসে, সেখানেও বিমান হামলা হচ্ছে।

চলতি বছর জুলাইতে ইজরায়েলের দখলে থাকা গোলান হাইটসে মিসাইল হামলা হয়। ১২ শিশু সহ ২০ জনের মৃত্যু হয়। হিজবুল্লা জঙ্গিরা সেই হামলা চালায় বলে অভিযোগ করেছিল ইজরায়েল। সেই হামলার পর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ফুটবল, খেলনা, টেডি বিয়ারের ছবি প্রকাশ করেছিল ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স বা আইডিএফ। সেই ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে হায়রি মাশাহারিকে আজ এয়ারস্ট্রাইকে হত্যা করেছে আইডিএফ। মাশাহারি প্রাণ বাঁচাতে একটি চাইল্ড শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছিলেন। গাজায় আইডিএফের বিমানহানা চলার সময় পরিবার বিচ্ছিন্ন শিশু, রুশ সেনার হামলা নিহত ইউক্রেনিয়ান শিশু—এর থেকে ন্যক্কারজনক কাজ আর কি কিছু হতে পারে? এ নিয়ে আইন করে কোনও লাভ হবে কি না, সন্দেহ আছে। তবুও ভয়ঙ্কর এই প্রবণতায় রাশ টানতে এখনই কড়া আন্তর্জাতিক আইন তৈরি করা প্রয়োজন। অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়া নিশ্চিত করতেই দ্রুত সেই আইন আনতে হবে।

যুদ্ধক্ষেত্রে বিমানহানা, ধ্বংসস্তুপের মধ্যে পড়ে থাকা খেলনা, টেডি বিয়ার। বেইরুটের গ্রাউন্ড জিরো থেকে পাঠানো প্রতিবেদন আপনারা দেখলেন। বড়দের যুদ্ধ। শিশুরাই কিন্তু সবচেয়ে বেশি সাফার করে। মৃত্যু, অনাথ হয়ে জীবন কাটানো, যুদ্ধের ভয়াবহ স্মৃতি মুছে ফেলতে না পারা—এমন আরও অনেক কিছু। ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার অফ প্রকেটশন অফ চিলডেন্স গত সপ্তাহে একটা রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। এখানে প্রকাশ, গাজা যুদ্ধ শুরুর পর থেকে গত এক বছরে শুধু গাজা-ইজরায়েল এলাকায় যুদ্ধের বলি হয়েছে ৭৮৯ জন শিশু। অনাথ ২২ হাজার শিশু। এদের বয়স ৫ বছরের নীচে। ইউক্রেন – রাশিয়ার সংঘর্ষ ধরলে সংখ্যাটা কোথায় যাবে কে জানে। এখন যে ট্রেন্ড দেখছি, সেটা আরও ভয়ঙ্কর। চাইল্ড শেল্টার বা সেফ হাউসে ঘাঁটি গেড়ে রয়েছে জঙ্গিরা। ওখানেই অস্ত্রাগার তৈরি করছে। শিশুদের ঢাল হিসাবে ব্যবহার করছে। আন্তর্জাতিক নিয়মে ওই সেফ শেল্টারগুলির উপর বোমা ফেলা বা হামলা চালানো নিষিদ্ধ। কিন্তু জঙ্গিরা যেহেতু ওই সব শেল্টারে ঢুকে বসে, সেখানেও বিমান হামলা হচ্ছে।

চলতি বছর জুলাইতে ইজরায়েলের দখলে থাকা গোলান হাইটসে মিসাইল হামলা হয়। ১২ শিশু সহ ২০ জনের মৃত্যু হয়। হিজবুল্লা জঙ্গিরা সেই হামলা চালায় বলে অভিযোগ করেছিল ইজরায়েল। সেই হামলার পর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা ফুটবল, খেলনা, টেডি বিয়ারের ছবি প্রকাশ করেছিল ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্স বা আইডিএফ। সেই ঘটনায় মূল অভিযুক্তকে হায়রি মাশাহারিকে আজ এয়ারস্ট্রাইকে হত্যা করেছে আইডিএফ। মাশাহারি প্রাণ বাঁচাতে একটি চাইল্ড শেল্টারে আশ্রয় নিয়েছিলেন। গাজায় আইডিএফের বিমানহানা চলার সময় পরিবার বিচ্ছিন্ন শিশু, রুশ সেনার হামলা নিহত ইউক্রেনিয়ান শিশু—এর থেকে ন্যক্কারজনক কাজ আর কি কিছু হতে পারে? এ নিয়ে আইন করে কোনও লাভ হবে কি না, সন্দেহ আছে। তবুও ভয়ঙ্কর এই প্রবণতায় রাশ টানতে এখনই কড়া আন্তর্জাতিক আইন তৈরি করা প্রয়োজন। অভিযুক্তদের শাস্তি দেওয়া নিশ্চিত করতেই দ্রুত সেই আইন আনতে হবে।

Next Video