‘আমরা যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এদেশে নামার অপেক্ষায় রয়েছি। তখন ওরা হিংসায় জ্বলে-পুড়ে আমাদের ওপর নজর রাখছে’, ক্রেমলিনের মুখপাত্রর কোট-আনকোট মন্তব্য। নরেন্দ্র মোদীর বিমান মস্কো ছোঁয়ার ঠিক আগেই প্রতিক্রিয়া ভ্লাদিমির পুতিন প্রশাসনের। ওরা মানে আমেরিকা-সহ গোটা পশ্চিমী দুনিয়া।
আমেরিকা ও রাশিয়া দুই দেশেরই ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলতে এখন দুনিয়ায় একটাই দেশ, ভারত। আর তাই ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া গেলে বাকি দুনিয়া তো নজর রাখবেই। দিল্লি সেটা জানে। আর তাই বিদেশমন্ত্রক কোনও সংশয়ের অবকাশ রাখছে না। সাউথ ব্লক স্পষ্ট বলছে, ভারত-রাশিয়া দীর্ঘ সম্পর্কের অংশ হিসাবেই প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফর। এটাকে আর পাঁচটা ইস্যুর সঙ্গে গুলিয়ে ফেলার মানে নেই, সুযোগও নেই। মানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া সফর করছেন মানেই ভারত কোনও পক্ষ নিচ্ছে, এমন নয়। ভারতের অবস্থান একই থাকছে।
মোদীর রুশ সফর মানে ভারতের কাছে যা, রাশিয়ার কাছে তার চেয়ে অনেক বেশি। তার তাই এই সফরে প্রথা ভেঙে স্পেশাল স্ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে পুতিনের দেশ। নরেন্দ্র মোদীর জন্য কোনও অফিসিয়াল ডিনার নয়, প্রেসিডেন্টস প্যালেসেই স্পেশাল ডিনারের আয়োজন। মোদী-পুতিন ওয়ান-টু-ওয়ান বৈঠকের জন্য বরাদ্দ দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা। সেই বৈঠকে প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তি ছাড়াও জল-পরিবহণের মতো বিষয়েও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হতে চলেছে। রুশ তেল আমদানি নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি কোনও চুক্তি হয় কিনা, সেদিকেও আমাদের নজর থাকবে। এর বাইরে সারা দুনিয়া আরও একটা বিষয়ের দিকে তাকিয়ে। মোদী-পুতিন আলোচনায় ইউক্রেন প্রসঙ্গ ওঠে কিনা। এনিয়ে আমেরিকা-সহ পশ্চিমী দুনিয়ার উত্সাহের শেষ নেই। প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফরেই প্রতিরক্ষায় নতুন অধ্যায়ে পা রাখছে দুই দেশ।
‘আমরা যখন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর এদেশে নামার অপেক্ষায় রয়েছি। তখন ওরা হিংসায় জ্বলে-পুড়ে আমাদের ওপর নজর রাখছে’, ক্রেমলিনের মুখপাত্রর কোট-আনকোট মন্তব্য। নরেন্দ্র মোদীর বিমান মস্কো ছোঁয়ার ঠিক আগেই প্রতিক্রিয়া ভ্লাদিমির পুতিন প্রশাসনের। ওরা মানে আমেরিকা-সহ গোটা পশ্চিমী দুনিয়া।
আমেরিকা ও রাশিয়া দুই দেশেরই ঘনিষ্ঠ সহযোগী বলতে এখন দুনিয়ায় একটাই দেশ, ভারত। আর তাই ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া গেলে বাকি দুনিয়া তো নজর রাখবেই। দিল্লি সেটা জানে। আর তাই বিদেশমন্ত্রক কোনও সংশয়ের অবকাশ রাখছে না। সাউথ ব্লক স্পষ্ট বলছে, ভারত-রাশিয়া দীর্ঘ সম্পর্কের অংশ হিসাবেই প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফর। এটাকে আর পাঁচটা ইস্যুর সঙ্গে গুলিয়ে ফেলার মানে নেই, সুযোগও নেই। মানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী রাশিয়া সফর করছেন মানেই ভারত কোনও পক্ষ নিচ্ছে, এমন নয়। ভারতের অবস্থান একই থাকছে।
মোদীর রুশ সফর মানে ভারতের কাছে যা, রাশিয়ার কাছে তার চেয়ে অনেক বেশি। তার তাই এই সফরে প্রথা ভেঙে স্পেশাল স্ট্রিটমেন্ট দিচ্ছে পুতিনের দেশ। নরেন্দ্র মোদীর জন্য কোনও অফিসিয়াল ডিনার নয়, প্রেসিডেন্টস প্যালেসেই স্পেশাল ডিনারের আয়োজন। মোদী-পুতিন ওয়ান-টু-ওয়ান বৈঠকের জন্য বরাদ্দ দীর্ঘ আড়াই ঘণ্টা। সেই বৈঠকে প্রতিরক্ষা, প্রযুক্তি ছাড়াও জল-পরিবহণের মতো বিষয়েও বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হতে চলেছে। রুশ তেল আমদানি নিয়ে দীর্ঘমেয়াদি কোনও চুক্তি হয় কিনা, সেদিকেও আমাদের নজর থাকবে। এর বাইরে সারা দুনিয়া আরও একটা বিষয়ের দিকে তাকিয়ে। মোদী-পুতিন আলোচনায় ইউক্রেন প্রসঙ্গ ওঠে কিনা। এনিয়ে আমেরিকা-সহ পশ্চিমী দুনিয়ার উত্সাহের শেষ নেই। প্রধানমন্ত্রীর মস্কো সফরেই প্রতিরক্ষায় নতুন অধ্যায়ে পা রাখছে দুই দেশ।