China New Rule: দেশ বাঁচাতে কী আইন আনল চিন?

rahul Sadhukhan |

Jan 11, 2024 | 7:31 PM

বাইরে থেকে প্রতিবেশী দেশের চাপ। সেটা সামলাতে সামলাতে আসলে চিনের সরকারের তাকানোর ফুরসতই হয়নি, দিনে দিনে ডুবছে দেশের অর্থনীতি। এখন বিপদ যখন দোরগোড়ায়,তখন অভিমুখ ঘোরাতে চাইছে চিন।

Follow Us

দেশের বাইরে একের পর এক লড়াই চলছে। ভারত চাপ বাড়াচ্ছে পাল্টা। কোনঠাসা চিন কামব্যাকে মরিয়া। তার মধ্যে দেশের মধ্যেও অস্থিরতা তুঙ্গে। বেকারত্ব বাড়ছে দিন দিন। দেশের অর্থনীতির গতি এমন কমতে শুরু করেছে যে দলে দলে চিনের যুব প্রজন্ম পাড়ি দিচেছেন অন্য দেশে। বেতন হ্রাস হচ্ছে অর্থনীতি সমস্য়ায় পড়ায়। কঠিন বলে কঠিন অবস্থা। জিনপিং সরকার বুঝতে পারছে, দেশের অর্থনীতির টালমাটাল পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে বাঁচতে জিনপিং সরকার মন দিয়েছে দেশবাসীর মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করার।চিনের প্রেসিডেন্ট এবার নতুন দেশপ্রেম আইন চালু করলেন। কেমন সেই দেশপ্রেম আইন?

 

“দেশপ্রেম শিক্ষা আইনের উদ্দেশ্য হলো জাতীয় ঐক্য বাড়ানো। ছোট শিশু থেকে শুরু করে শ্রমিক ও চাকুরিজীবীদের মতো সর্বস্তরের জনগণকে চিনা কমিউনিস্ট পার্টির মূল্যবোধের প্রতি আস্থা প্রকাশ করতে হবে। এই আইনের উদ্দেশ্য হল, নাগরিকদের এই সব মূল্যবোধ ও সংকল্পের প্রতি উৎসাহী করে তোলা এবং তাঁরা যাতে দেশকে অগ্রাধিকার দেয় তা নিশ্চিত করা। স্কুলশিশুদের সিলেবাসে দেশাত্মবোধক আইনও যুক্ত করা হবে। শক্তিশালী দেশ গড়তে নাগরিক শক্তিই আমাদের ভরসা। জাতীয় ধারণাগুলি পুনরুজ্জীবনের মাধ্যমেই আমরা এই জায়গায় পৌঁছতে পারব।”

 

চাপে থাকা অর্থনীতি থেকে মুখ ঘোরাতেই কী এই নয়া দেশপ্রেম আইন চালু? বাইরে থেকে প্রতিবেশী দেশের চাপ। সেটা সামলাতে সামলাতে আসলে চিনের সরকারের তাকানোর ফুরসতই হয়নি, দিনে দিনে ডুবছে দেশের অর্থনীতি। এখন বিপদ যখন দোরগোড়ায়,তখন অভিমুখ ঘোরাতে চাইছে চিন। মনে করছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। তবে চিনে অবশ্য জোর করে দেশপ্রেম জাগ্রত করার প্রচেষ্টা নতুন নয়। এর আগে সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের উপর দেশপ্রেম চাপিয়ে দিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ করছে চিনের কমিউনিস্ট সরকার। দেশপ্রেমের শিক্ষা দেওয়ার নামে, সংখ্যালঘু যুবকদের নিয়মিত বন্দি করা হয় বন্দি শিবিরগুলিতে। সেখানে তাদের দেশাত্মবোধক নিবন্ধ লিখতে বাধ্য করা হয়। যার বিরুদ্ধে বারংবার সরব হয়েছেন মানবাধিকার কর্মীরা।আবার এবার, জিনপিং সরকার, নতুন করে শুরু করতে চায় দেশপ্রেম আইন। দেশবাসীর কাছে মুখরক্ষা করতে এটাই তুরুপের তাস এখন জিনপিংয়ের।

দেশের বাইরে একের পর এক লড়াই চলছে। ভারত চাপ বাড়াচ্ছে পাল্টা। কোনঠাসা চিন কামব্যাকে মরিয়া। তার মধ্যে দেশের মধ্যেও অস্থিরতা তুঙ্গে। বেকারত্ব বাড়ছে দিন দিন। দেশের অর্থনীতির গতি এমন কমতে শুরু করেছে যে দলে দলে চিনের যুব প্রজন্ম পাড়ি দিচেছেন অন্য দেশে। বেতন হ্রাস হচ্ছে অর্থনীতি সমস্য়ায় পড়ায়। কঠিন বলে কঠিন অবস্থা। জিনপিং সরকার বুঝতে পারছে, দেশের অর্থনীতির টালমাটাল পরিস্থিতি। এই পরিস্থিতিতে বাঁচতে জিনপিং সরকার মন দিয়েছে দেশবাসীর মধ্যে দেশপ্রেম জাগ্রত করার।চিনের প্রেসিডেন্ট এবার নতুন দেশপ্রেম আইন চালু করলেন। কেমন সেই দেশপ্রেম আইন?

 

“দেশপ্রেম শিক্ষা আইনের উদ্দেশ্য হলো জাতীয় ঐক্য বাড়ানো। ছোট শিশু থেকে শুরু করে শ্রমিক ও চাকুরিজীবীদের মতো সর্বস্তরের জনগণকে চিনা কমিউনিস্ট পার্টির মূল্যবোধের প্রতি আস্থা প্রকাশ করতে হবে। এই আইনের উদ্দেশ্য হল, নাগরিকদের এই সব মূল্যবোধ ও সংকল্পের প্রতি উৎসাহী করে তোলা এবং তাঁরা যাতে দেশকে অগ্রাধিকার দেয় তা নিশ্চিত করা। স্কুলশিশুদের সিলেবাসে দেশাত্মবোধক আইনও যুক্ত করা হবে। শক্তিশালী দেশ গড়তে নাগরিক শক্তিই আমাদের ভরসা। জাতীয় ধারণাগুলি পুনরুজ্জীবনের মাধ্যমেই আমরা এই জায়গায় পৌঁছতে পারব।”

 

চাপে থাকা অর্থনীতি থেকে মুখ ঘোরাতেই কী এই নয়া দেশপ্রেম আইন চালু? বাইরে থেকে প্রতিবেশী দেশের চাপ। সেটা সামলাতে সামলাতে আসলে চিনের সরকারের তাকানোর ফুরসতই হয়নি, দিনে দিনে ডুবছে দেশের অর্থনীতি। এখন বিপদ যখন দোরগোড়ায়,তখন অভিমুখ ঘোরাতে চাইছে চিন। মনে করছে আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। তবে চিনে অবশ্য জোর করে দেশপ্রেম জাগ্রত করার প্রচেষ্টা নতুন নয়। এর আগে সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলিমদের উপর দেশপ্রেম চাপিয়ে দিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ করছে চিনের কমিউনিস্ট সরকার। দেশপ্রেমের শিক্ষা দেওয়ার নামে, সংখ্যালঘু যুবকদের নিয়মিত বন্দি করা হয় বন্দি শিবিরগুলিতে। সেখানে তাদের দেশাত্মবোধক নিবন্ধ লিখতে বাধ্য করা হয়। যার বিরুদ্ধে বারংবার সরব হয়েছেন মানবাধিকার কর্মীরা।আবার এবার, জিনপিং সরকার, নতুন করে শুরু করতে চায় দেশপ্রেম আইন। দেশবাসীর কাছে মুখরক্ষা করতে এটাই তুরুপের তাস এখন জিনপিংয়ের।

Next Video