Effect Of Climate Change: কমছে আয়ু, কে ভিলেন? মানুষ না জলবায়ু!

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

May 13, 2024 | 11:13 PM

কমছে আয়, কমছে আয়ু। কে ভিলেন? মানুষ না জলবায়ু? এক দাওয়াইতেই অধিকাংশ রোগমুক্তি। রাশিয়ার হাতে মার্কিন সেনাঘাঁটি। লজ্জার হার আমেরিকার!

Follow Us

আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের সবার রোজগার কমছে ও কমবে। শুধুমাত্র এই কারণেই ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে মানুষের আয় গড়ে ২০ শতাংশ কমতে চলেছে বলে এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় জানানো হয়েছে। প্রায় ১৬০টি দেশে গবেষণার ভিত্তিতে এমনই দাবি করছে জার্মানির পটসডাম ইনস্টিটিউট অফ ক্লাইমেট ইমপ্যাক্ট। বিশ্ববিখ্যাত নেচার পত্রিকায় এই গবেষণাপত্র দেখে বহু বৈজ্ঞানিক ও গবেষকেরই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।

গবেষণার সিনোপসিস বা সারসংক্ষেপ দেখলে মূলত তিনটে পয়েন্ট পাওয়া যায়। এক, আমরা টের পাই বা না পাই, আবহাওয়া পরিবর্তনে আমাদের সবারই আয় কমবেশি কমছে। দুই, আয় কমার পাশাপাশি চিকিত্‍সার খরচও বাড়ছে। এখন আপনি- আমি যে টাকা ওষুধপত্র বা চিকিত্‍সার জন্য খরচ করি। ১০ বছর পর এর দ্বিগুণ খরচ করতে হতে পারে। গবেষণাপত্রে দাবি চিকিত্‍সায় মুদ্রাস্ফীতির চেয়েও অনেক, অনেক বড় সমস্যা আবহাওয়া পরিবর্তন। এর জেরেই আয়ের বড় অংশ রোগ সারাতে বেরিয়ে যাবে। তিন, আবহাওয়া বদলে যাওয়ায় আমাদের আয়ুও অনেকটা কমে যাচ্ছে। গবেষণায় উঠে এসেছে, ২০৩৫ সাল নাগাদ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আরও তীব্র হবে। ১৯৭০ সালের পর যাঁদের জন্ম, তাঁদের সবারই আয়ু কমার সম্ভাবনা। তার আগে যাঁদের জন্ম, তারাও একেবারে সুরক্ষিত নন। কতটা আয়ু কমবে, সেটা বেশ কয়েকটা ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করছে। যেমন আমাদের চারপাশের পরিবেশ। আমাদের জীবনযাত্রা। শারীরিক গঠন। সর্দি-কাশি কিংবা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে কিনা। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আবহাওয়া বদলে গেলে। দূষণ বাড়লে। পরিবেশে ক্ষতিকর উপাদান থাকলে তাঁর প্রভাব শরীর-স্বাস্থ্যের ওপর পড়বেই। জটিল অসুখ-বিসুখ হলে চিকিত্‍সার খরচও বাড়বে।

কিন্তু পরিবেশের জন্য আয় কমার ব্যাপারটা কীরকম? মানুষের উপর প্রকৃতির প্রভাব নিয়ে কাজ করে বেঙ্গালেরুর সংস্থা পলিকিউরো। তাদের দাবি, শুনতে অবাক লাগলেও আয়ের দিক থেকে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন হোয়াইট কলার জবে যুক্ত মানুষরাই। বিশেষত যাঁরা দিনভর অফিসে বসে কাজকর্ম করেন। কারণ আবহাওয়া পরিবর্তনের জেরে এই মানুষগুলো অনেক দ্রুত কর্মদক্ষতা হারাচ্ছেন। দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। নতুন স্কিল শেখার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছেন। আবার এইসমস্ত কারণে অনেককে হয়তো অবসরের নির্দিষ্ট বয়সের আগেই কর্মজীবন শেষ করতে হবে। আর রোজগার কমলে জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রেই তো তার কোনও না কোনও প্রভাব পড়বে। আগের তুলনায় গরম প্রতি বছর বেড়ে চলেছে। বাড়ি-অফিস যাতায়াত করতেই আমরা নাজেহাল হয়ে পড়ছি। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে। ঘনঘন ডাক্তারের কাছে যেতে হচ্ছে। এক সমস্যা নিয়ে যাচ্ছি। সেখান থেকে অন্য রোগ ধরা পড়ছে। কজন বলতে পারবেন এসব সমস্যায় তাঁরা ভোগেন না? গবেষকদের মতে, কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ বাড়া। হিমবাহ গলে যাওয়া। মাত্রাতিরিক্ত দূষণ বা অতিবৃষ্টি থেকে অনাবৃষ্টি। এসবের প্রভাব প্রবলভাবেই আমাদের সবার জীবনে পড়ছে। আমরা বেশিরভাগ মানুষ সেটা বুঝতে পারছি না।

আবহাওয়া ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের সবার রোজগার কমছে ও কমবে। শুধুমাত্র এই কারণেই ২০৫০ সালের মধ্যে বিশ্বজুড়ে মানুষের আয় গড়ে ২০ শতাংশ কমতে চলেছে বলে এক আন্তর্জাতিক গবেষণায় জানানো হয়েছে। প্রায় ১৬০টি দেশে গবেষণার ভিত্তিতে এমনই দাবি করছে জার্মানির পটসডাম ইনস্টিটিউট অফ ক্লাইমেট ইমপ্যাক্ট। বিশ্ববিখ্যাত নেচার পত্রিকায় এই গবেষণাপত্র দেখে বহু বৈজ্ঞানিক ও গবেষকেরই চোখ কপালে ওঠার জোগাড়।

গবেষণার সিনোপসিস বা সারসংক্ষেপ দেখলে মূলত তিনটে পয়েন্ট পাওয়া যায়। এক, আমরা টের পাই বা না পাই, আবহাওয়া পরিবর্তনে আমাদের সবারই আয় কমবেশি কমছে। দুই, আয় কমার পাশাপাশি চিকিত্‍সার খরচও বাড়ছে। এখন আপনি- আমি যে টাকা ওষুধপত্র বা চিকিত্‍সার জন্য খরচ করি। ১০ বছর পর এর দ্বিগুণ খরচ করতে হতে পারে। গবেষণাপত্রে দাবি চিকিত্‍সায় মুদ্রাস্ফীতির চেয়েও অনেক, অনেক বড় সমস্যা আবহাওয়া পরিবর্তন। এর জেরেই আয়ের বড় অংশ রোগ সারাতে বেরিয়ে যাবে। তিন, আবহাওয়া বদলে যাওয়ায় আমাদের আয়ুও অনেকটা কমে যাচ্ছে। গবেষণায় উঠে এসেছে, ২০৩৫ সাল নাগাদ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব আরও তীব্র হবে। ১৯৭০ সালের পর যাঁদের জন্ম, তাঁদের সবারই আয়ু কমার সম্ভাবনা। তার আগে যাঁদের জন্ম, তারাও একেবারে সুরক্ষিত নন। কতটা আয়ু কমবে, সেটা বেশ কয়েকটা ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করছে। যেমন আমাদের চারপাশের পরিবেশ। আমাদের জীবনযাত্রা। শারীরিক গঠন। সর্দি-কাশি কিংবা শ্বাসকষ্টের সমস্যা আছে কিনা। আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আবহাওয়া বদলে গেলে। দূষণ বাড়লে। পরিবেশে ক্ষতিকর উপাদান থাকলে তাঁর প্রভাব শরীর-স্বাস্থ্যের ওপর পড়বেই। জটিল অসুখ-বিসুখ হলে চিকিত্‍সার খরচও বাড়বে।

কিন্তু পরিবেশের জন্য আয় কমার ব্যাপারটা কীরকম? মানুষের উপর প্রকৃতির প্রভাব নিয়ে কাজ করে বেঙ্গালেরুর সংস্থা পলিকিউরো। তাদের দাবি, শুনতে অবাক লাগলেও আয়ের দিক থেকে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন হোয়াইট কলার জবে যুক্ত মানুষরাই। বিশেষত যাঁরা দিনভর অফিসে বসে কাজকর্ম করেন। কারণ আবহাওয়া পরিবর্তনের জেরে এই মানুষগুলো অনেক দ্রুত কর্মদক্ষতা হারাচ্ছেন। দ্রুত ক্লান্ত হয়ে পড়ছেন। নতুন স্কিল শেখার ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ছেন। আবার এইসমস্ত কারণে অনেককে হয়তো অবসরের নির্দিষ্ট বয়সের আগেই কর্মজীবন শেষ করতে হবে। আর রোজগার কমলে জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রেই তো তার কোনও না কোনও প্রভাব পড়বে। আগের তুলনায় গরম প্রতি বছর বেড়ে চলেছে। বাড়ি-অফিস যাতায়াত করতেই আমরা নাজেহাল হয়ে পড়ছি। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে। ঘনঘন ডাক্তারের কাছে যেতে হচ্ছে। এক সমস্যা নিয়ে যাচ্ছি। সেখান থেকে অন্য রোগ ধরা পড়ছে। কজন বলতে পারবেন এসব সমস্যায় তাঁরা ভোগেন না? গবেষকদের মতে, কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ বাড়া। হিমবাহ গলে যাওয়া। মাত্রাতিরিক্ত দূষণ বা অতিবৃষ্টি থেকে অনাবৃষ্টি। এসবের প্রভাব প্রবলভাবেই আমাদের সবার জীবনে পড়ছে। আমরা বেশিরভাগ মানুষ সেটা বুঝতে পারছি না।

Next Video