Union Budget 2024: বাড়ল স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন, বাজেটে কী পেল মধ্যবিত্ত?

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Jul 23, 2024 | 11:04 PM

নতুন কর কাঠামোয় আগেও ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় ছিল। কিন্তু ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর দিতে হত না। কারণ তিন থেকে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে রিবেট ছিল। এবার এনিয়ে কিছু না বলেই অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলেন নির্মলা সীতারামন।

Follow Us

করের বোঝা বইতে গিয়ে আমার-আপনার মতো কয়েক কোটি মধ্যবিত্তের হাঁসফাঁস দশা। মনে করা হয়েছিল, মধ্যবিত্তের উপর চেপে বসা করের ভার এবার একটু হলেও কমাতে পারেন অর্থমন্ত্রী। সেই সুযোগও রয়েছে তাঁর। বাজেট পেশের পর দেখা গেল, পুরনো কর কাঠামো একই থাকল। নতুন কর কাঠামোয় সামান্য বদল এলো। আর বোঝা কমা তো দূরের কথা, আশঙ্কা করের ভার আরও বেড়ে যাবে না তো?

নতুন কর কাঠামোয় আগেও ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় ছিল। কিন্তু ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর দিতে হত না। কারণ তিন থেকে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে রিবেট ছিল। এবার এনিয়ে কিছু না বলেই অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলেন নির্মলা সীতারামন। তা হলে কি নতুন কর কাঠামোয় পুরো আয়ই করের আওতায় চলে এল? একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে সুবিধা হবে। ধরুন মি এক্স গত অর্থবর্ষে ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা আয় করেছেন। নতুন কর কাঠামোয় তাকে কোনও কর দিতে হয়নি। রিবেট উঠে গেলে চলতি অর্থবর্ষে তাঁকে ২০ হাজার টাকা কর দিতে হবে। কেউ যদি সাড়ে ৭ লাখ টাকা আয় করেন, তাঁকে কর দিতে হবে ২৮ হাজার টাকা। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাদ দিয়েই করের এই অঙ্কটা বলছি।

তবে স্বস্তির কথা হল, বাজেটে না বললেও নতুন কর কাঠামোয় রিবেট তোলা হয়নি। অন্তত মূল বাজেট পেপারে এমন কোনও উল্লেখ নেই। কর বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন রিবেট আছে। বরং কিছু করদাতার আয়কর কমেও যাচ্ছে। যাঁদের আয় বছরে ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকার ভিতরে, তাঁরা ১০ শতাংশর জায়গায় ৫ শতাংশ আয়কর দেবেন। যাঁদের আয় বছরে ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকা তাঁরা ১৫ শতাংশের জায়গায় ১০ শতাংশ কর দেবেন। আর নতুন কর কাঠামোয় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন ৫০ হাজার থেকে বেড়ে হল ৭৫ হাজার টাকা। সুবিধা বলতে এটুকুই।

কেন্দ্রের বক্তব্য, নতুন কর কাঠামোতে একজন করদাতার প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার টাকা বাঁচবে। অর্থমন্ত্রকের কথায়, কর কাঠামোয় বদলের ফলে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা বাঁচবে। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনে বাড়তি ছাড় দেওয়ায় আরও সাত হাজার পাঁচশো টাকা কর কমবে। কিন্তু সবাই যে এই ১৭ হাজার ৫০০ টাকা বাঁচানোর সুযোগ পাবেন তা নয়। বরং বলা যেতে পারে, করদাতাদের একটা বড় অংশই সেই সুযোগ পাবেন না।

করের বোঝা বইতে গিয়ে আমার-আপনার মতো কয়েক কোটি মধ্যবিত্তের হাঁসফাঁস দশা। মনে করা হয়েছিল, মধ্যবিত্তের উপর চেপে বসা করের ভার এবার একটু হলেও কমাতে পারেন অর্থমন্ত্রী। সেই সুযোগও রয়েছে তাঁর। বাজেট পেশের পর দেখা গেল, পুরনো কর কাঠামো একই থাকল। নতুন কর কাঠামোয় সামান্য বদল এলো। আর বোঝা কমা তো দূরের কথা, আশঙ্কা করের ভার আরও বেড়ে যাবে না তো?

নতুন কর কাঠামোয় আগেও ৩ লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় ছিল। কিন্তু ৭ লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে কোনও কর দিতে হত না। কারণ তিন থেকে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত আয়ে রিবেট ছিল। এবার এনিয়ে কিছু না বলেই অন্য প্রসঙ্গে চলে গেলেন নির্মলা সীতারামন। তা হলে কি নতুন কর কাঠামোয় পুরো আয়ই করের আওতায় চলে এল? একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে সুবিধা হবে। ধরুন মি এক্স গত অর্থবর্ষে ৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা আয় করেছেন। নতুন কর কাঠামোয় তাকে কোনও কর দিতে হয়নি। রিবেট উঠে গেলে চলতি অর্থবর্ষে তাঁকে ২০ হাজার টাকা কর দিতে হবে। কেউ যদি সাড়ে ৭ লাখ টাকা আয় করেন, তাঁকে কর দিতে হবে ২৮ হাজার টাকা। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন বাদ দিয়েই করের এই অঙ্কটা বলছি।

তবে স্বস্তির কথা হল, বাজেটে না বললেও নতুন কর কাঠামোয় রিবেট তোলা হয়নি। অন্তত মূল বাজেট পেপারে এমন কোনও উল্লেখ নেই। কর বিশেষজ্ঞরা তাই বলছেন রিবেট আছে। বরং কিছু করদাতার আয়কর কমেও যাচ্ছে। যাঁদের আয় বছরে ৬ থেকে ৭ লক্ষ টাকার ভিতরে, তাঁরা ১০ শতাংশর জায়গায় ৫ শতাংশ আয়কর দেবেন। যাঁদের আয় বছরে ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকা তাঁরা ১৫ শতাংশের জায়গায় ১০ শতাংশ কর দেবেন। আর নতুন কর কাঠামোয় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন ৫০ হাজার থেকে বেড়ে হল ৭৫ হাজার টাকা। সুবিধা বলতে এটুকুই।

কেন্দ্রের বক্তব্য, নতুন কর কাঠামোতে একজন করদাতার প্রায় সাড়ে ১৭ হাজার টাকা বাঁচবে। অর্থমন্ত্রকের কথায়, কর কাঠামোয় বদলের ফলে সর্বোচ্চ ১০ হাজার টাকা বাঁচবে। স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশনে বাড়তি ছাড় দেওয়ায় আরও সাত হাজার পাঁচশো টাকা কর কমবে। কিন্তু সবাই যে এই ১৭ হাজার ৫০০ টাকা বাঁচানোর সুযোগ পাবেন তা নয়। বরং বলা যেতে পারে, করদাতাদের একটা বড় অংশই সেই সুযোগ পাবেন না।

Next Video