
ভারতের বুকে এসে ছবির দুনিয়ায় পাকাপাকি জায়গা করে নেওয়াটা খুব সহজ নয়। কানাডায় বেড়ে ওঠা নোরার জীবন ছিল খুব সাধারণ। আর পাঁচজনের মতোই দিন কাটত তাঁর। স্কুলের পাশাপাশি বাড়তি কিছু পকেটমানির জন্য করতেন নানা ধরনের কাজ। যার মধ্যে একটি ছিল ওয়েটরের চাকরি। একবার এক কুকিং-শোয়ে অংশগ্রহণ করে নিজের সেই অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছিলেন নোরা। জানিয়েছিলেন কানাডায় প্রায় সকলেই অতিরিক্ত আয়ের জন্য এমন কাজ করে থাকেন। নোরা ফাতেহিও তার ব্যতিক্রমী ছিলেন না। তবে এই কাজ করতে গিয়ে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে।
নোরার কথা, “আমি জানি কতটা কঠিন কাজ”। ফলে এই কাজ যে ঠিক কতটা ধৈর্যের, কতটা কষ্ট সহ্য করতে হয়, তা তিনি নিজের জীবনে উপলব্ধি করেছেন। নোরা ছোট থেকে একাধিক কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে গিয়েছেন। বর্তমানে বিনোদন জগতে তাঁর পসার জমেছে। যদিও অতীত ভোলেননি তিনি।
বর্তমানে বেড়েছে তাঁর আয়। বেড়েছে তাঁর ব্র্যান্ড ভ্যালু। তবে একটা সময় মাত্র ৫০০০ টাকা নিয়ে ভারতে পা রেখেছিলেন তিনি। বলিউডের অভিনেত্রী হতে চান তিনি। বর্তমানে তাঁর নাচের পাশাপাশি গানও বেশ জনপ্রিয়। স্কুল জীবন থেকেই টাকার জন্য কঠিন লড়াই করতে হয় তাঁকে। সেলস গার্লের কাজ করতেন পকেটমানির জন্যে। এভাবেই বেড়ে ওঠা নোরা ফাতেহির। বর্তমানে তিনি বলিউড কাঁপাচ্ছেন। দেশ থেকে বিদেশে তাঁর চাহিদা তুঙ্গে। মোটা টাকার বিনিময় কনসার্টের হাজির হন নোরা।