কলকাতা ও ঢাকা: আওয়ামী লিগের সাংসদ খুনের ঘটনায় এবার বাংলাদেশে গ্রেফতার এক রহস্যময়ী। ঢাকা মেট্রোপটিলন পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন শিলাস্তি রহমান নামে এক মহিলা। সূত্রের দাবি, বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিমের খুনের ঘটনায় মূল চক্রী আখতারুজ্জামানের বান্ধবী হলেন শিলাস্তি রহমান। তাঁকে ‘হানিট্র্যাপ’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল সন্দেহ করছেন তদন্তকারী অফিসাররা। পুলিশের সন্দেহ, বাংলাদেশের সাংসদ খুনের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকতে পারেন এই মহিলা।
সাংসদ খুনের তদন্তে বাংলাদেশের পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের সিআইডিও জোরকদমে আসরে নেমেছে। এপার বাংলা, ওপার বাংলা… দুই প্রান্তের তদন্তকারী অফিসাররাও রহস্যভেদের জন্য তদন্ত শুরু করেছেন। সূত্রের খবর, সিআইডি প্রাথমিকভাবে অনুমান করছে, সাংসদকে খুনের পর দেহাংশ কোথায় কোথায় ফেলা হয়েছিল, তা এই রহস্যময়ী মহিলা জানেন।
নিউটাউনের ফ্ল্য়াটে বাংলাদেশের সাংসদ খুনের তদন্তে ইতিমধ্যেই জিহাদ হাওলাদার নামে এক পেশাদার কসাইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে মুম্বইয়ে আশ্রয় নিয়েছিল এই ব্যক্তি। পুলিশ সূত্রে খবর, মূল চক্রী আখতারুজ্জামানই ওই ব্যক্তিকে দুমাস আগে মুম্বই থেকে কলকাতায় নিয়ে এসেছিল। ধৃত জিহাদ হাওলাদার পুলিশি জেরায় সে কথা স্বীকার করেছে। পুলিশকে দেওয়া জিহাদের বয়ান অনুযায়ী, আখতারুজ্জামানের নির্দেশেই সে ও আরও চার বাংলাদেশি মিলে সাংসদকে ওই ফ্ল্যাটে খুন করেছিল।
কলকাতা ও ঢাকা: আওয়ামী লিগের সাংসদ খুনের ঘটনায় এবার বাংলাদেশে গ্রেফতার এক রহস্যময়ী। ঢাকা মেট্রোপটিলন পুলিশের হাতে গ্রেফতার হয়েছেন শিলাস্তি রহমান নামে এক মহিলা। সূত্রের দাবি, বাংলাদেশের সাংসদ আনোয়ারুল আজিমের খুনের ঘটনায় মূল চক্রী আখতারুজ্জামানের বান্ধবী হলেন শিলাস্তি রহমান। তাঁকে ‘হানিট্র্যাপ’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল সন্দেহ করছেন তদন্তকারী অফিসাররা। পুলিশের সন্দেহ, বাংলাদেশের সাংসদ খুনের ঘটনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকতে পারেন এই মহিলা।
সাংসদ খুনের তদন্তে বাংলাদেশের পাশাপাশি রাজ্য পুলিশের সিআইডিও জোরকদমে আসরে নেমেছে। এপার বাংলা, ওপার বাংলা… দুই প্রান্তের তদন্তকারী অফিসাররাও রহস্যভেদের জন্য তদন্ত শুরু করেছেন। সূত্রের খবর, সিআইডি প্রাথমিকভাবে অনুমান করছে, সাংসদকে খুনের পর দেহাংশ কোথায় কোথায় ফেলা হয়েছিল, তা এই রহস্যময়ী মহিলা জানেন।
নিউটাউনের ফ্ল্য়াটে বাংলাদেশের সাংসদ খুনের তদন্তে ইতিমধ্যেই জিহাদ হাওলাদার নামে এক পেশাদার কসাইকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এই বাংলাদেশ থেকে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে মুম্বইয়ে আশ্রয় নিয়েছিল এই ব্যক্তি। পুলিশ সূত্রে খবর, মূল চক্রী আখতারুজ্জামানই ওই ব্যক্তিকে দুমাস আগে মুম্বই থেকে কলকাতায় নিয়ে এসেছিল। ধৃত জিহাদ হাওলাদার পুলিশি জেরায় সে কথা স্বীকার করেছে। পুলিশকে দেওয়া জিহাদের বয়ান অনুযায়ী, আখতারুজ্জামানের নির্দেশেই সে ও আরও চার বাংলাদেশি মিলে সাংসদকে ওই ফ্ল্যাটে খুন করেছিল।