কলকাতা: রেশন দুর্নীতির তদন্ত যত এগিয়েছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আসছে। ইডি-র দাবি, শুধু সরকারের ধান কেনার টাকা থেকেই কমিশন নিয়ে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কোটি-কোটি টাকা লাভ করেছেন। ৫ বছরে কমিশন বাবদ ১৩৭ কোটি টাকা ঢুকেছে বালুর পকেটে। এমনটাই বলছে এজেন্সি।
শুক্রবার মধ্যরাতে গ্রেফতার হন বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য। শনিবার তাঁকে নগর দায়রা আদালতে পেশ করে বিস্ফোরক তথ্য দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডির দাবি, রেশনে প্রায় দশ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, প্রাথমিক তদন্তে ইডি জানতে পেরেছে সরকারি ন্যায্য মূল্যে ধান কেনার কমিশন হিসাবে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর পকেটে ঢুকেছে কয়েকশো কোটি টাকা।
সরকারি তথ্য বলছে, পাঁচ বছরে (২০১৬-২০২১) সরকার ৬ কোটি ৮২ লক্ষ ৯০ হাজার ৪৪০ কুইন্টাল ধান কিনেছে। ইডি সূত্রে খবর,কুইন্টাল প্রতি ২০ টাকা কমিশন নিতেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। হিসাব বলছে, কুড়ি টাকা হিসাবে কমিশনের অঙ্ক ১৩৭ কোটি টাকা। ইডির অভিযোগ, সরকারি হিসাবের তুলনায় অনেক বেশি ধান কেনা হয়েছে। এখন প্রশ্ন, এই পাঁচ বছরেই যদি ১৩৭ কোটি টাকা বালুর পকেটে ঢোকে তাহলে গত দশ থেকে বারো বছরে কমিশনের পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি।
উল্লেখ্য, রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতারের পর নাম জড়ায় এই শঙ্কর আঢ্যর। ইডির দাবি, এসএসকেএম এ বসে বালু তাঁর মেয়ে প্রিয়দর্শিনী মল্লিককে চিঠি লিখেছিলেন টাকা সংক্রান্ত বিষয়ে। সেই চিঠিতেই নাম ছিল শঙ্করের বলে দাবি এজেন্সির। এরপরই শুক্রবার মধ্যরাতে গ্রেফতার হন তিনি।
কলকাতা: রেশন দুর্নীতির তদন্ত যত এগিয়েছে একের পর এক বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ্যে আসছে। ইডি-র দাবি, শুধু সরকারের ধান কেনার টাকা থেকেই কমিশন নিয়ে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক কোটি-কোটি টাকা লাভ করেছেন। ৫ বছরে কমিশন বাবদ ১৩৭ কোটি টাকা ঢুকেছে বালুর পকেটে। এমনটাই বলছে এজেন্সি।
শুক্রবার মধ্যরাতে গ্রেফতার হন বনগাঁ পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্য। শনিবার তাঁকে নগর দায়রা আদালতে পেশ করে বিস্ফোরক তথ্য দিয়েছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডির দাবি, রেশনে প্রায় দশ হাজার কোটি টাকার দুর্নীতি হয়েছে। এখানেই শেষ নয়, প্রাথমিক তদন্তে ইডি জানতে পেরেছে সরকারি ন্যায্য মূল্যে ধান কেনার কমিশন হিসাবে প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রীর পকেটে ঢুকেছে কয়েকশো কোটি টাকা।
সরকারি তথ্য বলছে, পাঁচ বছরে (২০১৬-২০২১) সরকার ৬ কোটি ৮২ লক্ষ ৯০ হাজার ৪৪০ কুইন্টাল ধান কিনেছে। ইডি সূত্রে খবর,কুইন্টাল প্রতি ২০ টাকা কমিশন নিতেন প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী। হিসাব বলছে, কুড়ি টাকা হিসাবে কমিশনের অঙ্ক ১৩৭ কোটি টাকা। ইডির অভিযোগ, সরকারি হিসাবের তুলনায় অনেক বেশি ধান কেনা হয়েছে। এখন প্রশ্ন, এই পাঁচ বছরেই যদি ১৩৭ কোটি টাকা বালুর পকেটে ঢোকে তাহলে গত দশ থেকে বারো বছরে কমিশনের পরিমাণ দ্বিগুণের বেশি।
উল্লেখ্য, রেশন বণ্টন দুর্নীতি মামলায় জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতারের পর নাম জড়ায় এই শঙ্কর আঢ্যর। ইডির দাবি, এসএসকেএম এ বসে বালু তাঁর মেয়ে প্রিয়দর্শিনী মল্লিককে চিঠি লিখেছিলেন টাকা সংক্রান্ত বিষয়ে। সেই চিঠিতেই নাম ছিল শঙ্করের বলে দাবি এজেন্সির। এরপরই শুক্রবার মধ্যরাতে গ্রেফতার হন তিনি।