Kolkata TMC Group Clash: শাড়ি পরে তেড়ে গেলেন যুবনেতার দিকে, কলকাতার রাস্তায় TMC কাউন্সিলরের চড় খেলেন শশী ‘ঘনিষ্ঠ’ কেদার

সৌরভ গুহ | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Jul 16, 2024 | 1:52 PM

Kolkata: ঘটনাটি শ্যামপুকুর বিধানসভার অন্তর্গত। অভিযোগ উঠছিল, রাজ্যের মন্ত্রী শশী পাঁজা ঘনিষ্ঠ এই যুবনেতা কেদার দাস। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই সুনন্দার দ্বন্দ্ব চলছিল। তবে আজকের এই ঘটনা যেন সব কিছুকেই ছাপিয়ে গেল।

Follow Us

কলকাতা: তৃণমূলের ঘরের ঝামেলা এবার চলে এল প্রকাশ্যে! খাস কলকাতার রাস্তায় তৃণমূল কাউন্সিলর ও তৃণমূল যুব সভাপতির মারপিট। দলের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর ঠাঁটিয়ে চড় মারলেন ওই ওয়ার্ডেরই যুব সভাপতি কেদার দাসকে। শাড়ি পড়েই সুনন্দাকে কার্যত তেড়েমেড়ে ছুটে যেতে দেখা গেল কেদারের দিকে। জানা যাচ্ছে, তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ তোলেন ওই যুবনেতা। তার ফলস্বরূপ এই চড়।

ঘটনাটি শ্যামপুকুর বিধানসভার অন্তর্গত। কানাঘুষো শোনা যায়, রাজ্যের মন্ত্রী তথা এলাকার বিধায়ক শশী পাঁজা ঘনিষ্ঠ এই যুবনেতা কেদার দাস। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি তৃণমূল করেন। ২১শে জুলাইয়েরও সমস্ত দায়িত্ব কেদারের হাতেই ন্যাস্ত করেছিলেন শশীর। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই সুনন্দার দ্বন্দ্ব চলছিল। তবে আজকের এই ঘটনা যেন সব কিছুকেই ছাপিয়ে গেল। সম্প্রতি চার কেন্দ্রে জয়ের পর খাস কলকাতায় তৃণমূলের দুই নেতার এহেন ঝামেলা দলকে কার্যত অস্বস্তিতেই ফেলল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

বস্তুত, সুনন্দা সরকারকে নিয়ে এই অভিযোগ প্রথম নয়। এর আগেও কেদার দাসরা কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করেছিলেন বলে খবর। পাল্টা আবার সুনন্দার দাবি তাঁকে ফ্যাঁসাদে ফেলতেই এই ধরনের অভিযোগ করেন বিধায়ক ঘনিষ্ঠরা। যদিও, এ প্রসঙ্গে সুনন্দার প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি। তবে কেদার দাস টিভি৯-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, “এখানে অসামাজিক কাজকর্মের বিরুদ্ধে আমরা রুখে দাঁড়িয়েছি বলে তৃণমূল কাউন্সিলরের নেতৃত্বে আমায় মারা হয়েছে। এখানে প্রোমোটিং, গাঁজা, জুয়ার এই সব বেআইনি কারবার চলত। আমরা প্রতিবাদ করি। এরপর দুপুর নাগাদ কাউন্সিলর আমায় ফেলে মেরেছে।” অপরদিকে, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, “এই আচরণ প্রকাশ্যে হওয়া উচিৎ নয়। এই দৃশ্য ঠিক নয়। একটা অবাঞ্ছিত ঘটনা। যদি কেদারের দোষও থাকে, তবুও এটা হতে পারে না। জেলা নেতৃত্বকে বলব বিষয়টা দেখতে।”

 

কলকাতা: তৃণমূলের ঘরের ঝামেলা এবার চলে এল প্রকাশ্যে! খাস কলকাতার রাস্তায় তৃণমূল কাউন্সিলর ও তৃণমূল যুব সভাপতির মারপিট। দলের ১৮ নম্বর ওয়ার্ডের মহিলা কাউন্সিলর ঠাঁটিয়ে চড় মারলেন ওই ওয়ার্ডেরই যুব সভাপতি কেদার দাসকে। শাড়ি পড়েই সুনন্দাকে কার্যত তেড়েমেড়ে ছুটে যেতে দেখা গেল কেদারের দিকে। জানা যাচ্ছে, তৃণমূল কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ তোলেন ওই যুবনেতা। তার ফলস্বরূপ এই চড়।

ঘটনাটি শ্যামপুকুর বিধানসভার অন্তর্গত। কানাঘুষো শোনা যায়, রাজ্যের মন্ত্রী তথা এলাকার বিধায়ক শশী পাঁজা ঘনিষ্ঠ এই যুবনেতা কেদার দাস। দীর্ঘদিন ধরেই তিনি তৃণমূল করেন। ২১শে জুলাইয়েরও সমস্ত দায়িত্ব কেদারের হাতেই ন্যাস্ত করেছিলেন শশীর। তাঁর সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরেই সুনন্দার দ্বন্দ্ব চলছিল। তবে আজকের এই ঘটনা যেন সব কিছুকেই ছাপিয়ে গেল। সম্প্রতি চার কেন্দ্রে জয়ের পর খাস কলকাতায় তৃণমূলের দুই নেতার এহেন ঝামেলা দলকে কার্যত অস্বস্তিতেই ফেলল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

বস্তুত, সুনন্দা সরকারকে নিয়ে এই অভিযোগ প্রথম নয়। এর আগেও কেদার দাসরা কাউন্সিলরের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করেছিলেন বলে খবর। পাল্টা আবার সুনন্দার দাবি তাঁকে ফ্যাঁসাদে ফেলতেই এই ধরনের অভিযোগ করেন বিধায়ক ঘনিষ্ঠরা। যদিও, এ প্রসঙ্গে সুনন্দার প্রতিক্রিয়া এখনও মেলেনি। তবে কেদার দাস টিভি৯-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বলেন, “এখানে অসামাজিক কাজকর্মের বিরুদ্ধে আমরা রুখে দাঁড়িয়েছি বলে তৃণমূল কাউন্সিলরের নেতৃত্বে আমায় মারা হয়েছে। এখানে প্রোমোটিং, গাঁজা, জুয়ার এই সব বেআইনি কারবার চলত। আমরা প্রতিবাদ করি। এরপর দুপুর নাগাদ কাউন্সিলর আমায় ফেলে মেরেছে।” অপরদিকে, তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ বলেন, “এই আচরণ প্রকাশ্যে হওয়া উচিৎ নয়। এই দৃশ্য ঠিক নয়। একটা অবাঞ্ছিত ঘটনা। যদি কেদারের দোষও থাকে, তবুও এটা হতে পারে না। জেলা নেতৃত্বকে বলব বিষয়টা দেখতে।”

 

Next Article