সময় দ্রুত গতিতে বদলে যাচ্ছে। কাল যা নতুন ছিল আজই তা পুরোন। শুধু রোজকার জীবনে নয়। ভোটও কিন্তু অনেক বদলে গেছে। বেশি পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোট ও এবারের ভোটের দিকে তাকান। অনেক অনেক কিছু বদলে গেছে। মাঝে কোভিড নামের একটা ভাইরাসের সঙ্গে গোটা বিশ্বের মত লড়াই করেছি আমরা। সেই কোভিড পর্বে পৃথিবী থমকে থাকলেও দুরন্ত গতিতে ছুটেছে প্রযুক্তি। আর সেই প্রযুক্তির হাত ধরেই এখন মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে দেশের মানুষে AI কী জিনিস জানতো না। পাঁচ বছর পর ২০২৪ সালের ভোটে, মিটিং, মিছিল, দেওয়াল লিখনের পাশাপাশি AI -ভোট প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার। সব পক্ষই কম বেশি ব্যবহার করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার।
দেওয়ালে রংয়ের প্রলেপ, অলি-গলি বড় রাস্তায় স্লোগান, বা খবরের কাগজ ও টিভির পর্দায় বিজ্ঞাপন। এর বাইরেও যে ভোট প্রচার হতে পারে। ২০১৪ লোসভা নির্বাচনে সেটা বুঝিয়ে দিয়েছিল বিজেপি। গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে মুখ করে এগিয়েছিল পদ্ম শিবির। লড়াইয়ে শুধু চিরাচরিত ভোট প্রচারের উপর নির্ভর না করে, প্রযুক্তিকে ব্যপক ভাবে ব্যবহার করেছিল বিজেপি। সব জেলায়, সব গ্রামে গিয়ে সভা করতে পারেনিন সেবারের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু প্রযুক্তির হাত ধরে তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন পাড়ায় পাড়ায়। রাজনৈতিক মহলের মতে প্রচার কৌশলে অন্যদের মাত দিয়ে সেবারের ভোটে বাড়তি অ্যাডভান্টেজ পেয়েছিল বিজেপি।
সময় দ্রুত গতিতে বদলে যাচ্ছে। কাল যা নতুন ছিল আজই তা পুরোন। শুধু রোজকার জীবনে নয়। ভোটও কিন্তু অনেক বদলে গেছে। বেশি পেছনে ফিরে তাকাতে হবে না। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোট ও এবারের ভোটের দিকে তাকান। অনেক অনেক কিছু বদলে গেছে। মাঝে কোভিড নামের একটা ভাইরাসের সঙ্গে গোটা বিশ্বের মত লড়াই করেছি আমরা। সেই কোভিড পর্বে পৃথিবী থমকে থাকলেও দুরন্ত গতিতে ছুটেছে প্রযুক্তি। আর সেই প্রযুক্তির হাত ধরেই এখন মানুষের ঘরে ঘরে পৌঁছে যাচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা AI। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে দেশের মানুষে AI কী জিনিস জানতো না। পাঁচ বছর পর ২০২৪ সালের ভোটে, মিটিং, মিছিল, দেওয়াল লিখনের পাশাপাশি AI -ভোট প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার। সব পক্ষই কম বেশি ব্যবহার করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার।
দেওয়ালে রংয়ের প্রলেপ, অলি-গলি বড় রাস্তায় স্লোগান, বা খবরের কাগজ ও টিভির পর্দায় বিজ্ঞাপন। এর বাইরেও যে ভোট প্রচার হতে পারে। ২০১৪ লোসভা নির্বাচনে সেটা বুঝিয়ে দিয়েছিল বিজেপি। গুজরাতের মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে মুখ করে এগিয়েছিল পদ্ম শিবির। লড়াইয়ে শুধু চিরাচরিত ভোট প্রচারের উপর নির্ভর না করে, প্রযুক্তিকে ব্যপক ভাবে ব্যবহার করেছিল বিজেপি। সব জেলায়, সব গ্রামে গিয়ে সভা করতে পারেনিন সেবারের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী নরেন্দ্র মোদী। কিন্তু প্রযুক্তির হাত ধরে তিনি পৌঁছে গিয়েছিলেন পাড়ায় পাড়ায়। রাজনৈতিক মহলের মতে প্রচার কৌশলে অন্যদের মাত দিয়ে সেবারের ভোটে বাড়তি অ্যাডভান্টেজ পেয়েছিল বিজেপি।