Food Festival In Kolkata: শীতের শহরে ফুড ফেস্টিভ্যাল, সঙ্গী টিভি নাইন বাংলা

Nandan Paul |

Jan 11, 2024 | 9:42 PM

Food Festival In Kolkata: বাঙালি খাবারের সঙ্গে দেশের অন্য প্রান্তের খাদ্য সংস্কৃতি। শুধু কী তাই, এই উৎসবে মিশেছে বিদেশের বহু দেশের বহু সুস্বাদু খাবারের সমাহার। বেহালায় হৈ হৈ করে চলছে খাদ্য উৎসব।

Follow Us

বকফুলের বড়ার গন্ধে মেশে কোরিয়ান খাবারের স্বাদ। কিম্বা পালং শাকের হালুয়া? যেসব খাবার দোকানে পাবেন না। কোনও খাবারের মেলায় পাবেন না, সেসব জিভে জল আনা পেট পুজোর আইটেম। হাতে গরম পাতে গরম এখানে পাবেন। বেহালা ক্লাব আর টিভি নাইনের যৌথ উদ্যোগ। বেহালা থানার ঠিক উল্টোদিকে। বেহালা ক্লাব প্রাঙ্গণের এই মেলা উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটাচ্ছে বলছেন বেহালা ক্লাবের গৌতম রায়। এই মেলায় খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্থানীয় ব্যান্ড থেকে লোকসঙ্গীত সবই হচ্ছে এই মেলা প্রাঙ্গণে।

এই মেলায় শীতের পিঠে পুলির সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে বক ফুলের বড়া আর আনন্দ নাড়ু। বাড়িতে হাত পাকিয়ে মেলায় পাকাপাকি ভাবে জায়গা করে নিয়েছেন মহিলা বাহিনী। চপ, কাটলেট, মোমোর পাশাপাশি তাঁদের হাতে তৈরি বাংলার রান্নাবান্নার একেবারে নিজস্ব স্বাক্ষর আনন্দ নাড়ু ও বক ফুলের বড়াও তুমুল জনপ্রিয় হয়েছে। কেউ আবার মায়ের নামে খুলেছেন খাবার স্টল। বিক্রি হচ্ছে কড়াইশুঁটির কচুরি, ধনেপাতার পকোড়া আর রসবড়া।

ব্যারাকপুরের দিদিদের হাতে তৈরি আনারপুলি, ভাপা পিঠে মুখে দিলেই প্রাণ জুড়িয়ে যায়। মৌচাকের দিদির তৈরি পালং হালুয়া। জাস্ট ভাবাই যায় না।

বকফুলের বড়ার গন্ধে মেশে কোরিয়ান খাবারের স্বাদ। কিম্বা পালং শাকের হালুয়া? যেসব খাবার দোকানে পাবেন না। কোনও খাবারের মেলায় পাবেন না, সেসব জিভে জল আনা পেট পুজোর আইটেম। হাতে গরম পাতে গরম এখানে পাবেন। বেহালা ক্লাব আর টিভি নাইনের যৌথ উদ্যোগ। বেহালা থানার ঠিক উল্টোদিকে। বেহালা ক্লাব প্রাঙ্গণের এই মেলা উত্তরোত্তর শ্রীবৃদ্ধি ঘটাচ্ছে বলছেন বেহালা ক্লাবের গৌতম রায়। এই মেলায় খাওয়া দাওয়ার পাশাপাশি চলছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্থানীয় ব্যান্ড থেকে লোকসঙ্গীত সবই হচ্ছে এই মেলা প্রাঙ্গণে।

এই মেলায় শীতের পিঠে পুলির সঙ্গে পাওয়া যাচ্ছে বক ফুলের বড়া আর আনন্দ নাড়ু। বাড়িতে হাত পাকিয়ে মেলায় পাকাপাকি ভাবে জায়গা করে নিয়েছেন মহিলা বাহিনী। চপ, কাটলেট, মোমোর পাশাপাশি তাঁদের হাতে তৈরি বাংলার রান্নাবান্নার একেবারে নিজস্ব স্বাক্ষর আনন্দ নাড়ু ও বক ফুলের বড়াও তুমুল জনপ্রিয় হয়েছে। কেউ আবার মায়ের নামে খুলেছেন খাবার স্টল। বিক্রি হচ্ছে কড়াইশুঁটির কচুরি, ধনেপাতার পকোড়া আর রসবড়া।

ব্যারাকপুরের দিদিদের হাতে তৈরি আনারপুলি, ভাপা পিঠে মুখে দিলেই প্রাণ জুড়িয়ে যায়। মৌচাকের দিদির তৈরি পালং হালুয়া। জাস্ট ভাবাই যায় না।

Next Video