Viral Infections: জ্বর সর্দি কাশি ঘরে ঘরে, বাড়ছে H3N2 ভাইরাসের প্রকোপ

TV9 Bangla Digital | Edited By: Moumita Das

Mar 14, 2023 | 12:09 AM

ঘরে ঘরে জাঁকিয়ে বসছে H3N2 ভাইরাস। এই মুহূর্তে নিজেকে বাঁচাতে কী কি করবেন?

Follow Us

জ্বর,সর্দি,কাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা এখন ঘরে ঘরে। সেই সঙ্গে রয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাসের চোখরাঙানি। প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন পক্সেও। কিন্তু ঘরে ঘরে জাঁকিয়ে বসছে H3N2 ভাইরাস। দিল্লি ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এই ভাইরাসের প্রকোপ সবচাইতে বেশি। এই শরীরখারাপের নেপথ্যে রয়েছে ইনফ্লুয়েঞ্জা A ভাইরাসের সাবটাইপ H3N2। এবার অ্যাডিনো,H3N2 এসব মানুষের মনের মধ্যে অনেক অনেক ভীতি তৈরি করেছে। কোভিড আর H3N2 ভাইরাসের মধ্যে অনেক ফারাক রয়েছে। এই উভয় ভাইরাসই গঠনগত দিক থেকে আলাদা। প্রাথমিক ভাবে প্রভাব পড়ে শ্বাসযন্ত্রেই। কোভিডের ভাইরাস SARs-CoV-2 ভাইরাসের অর্ন্তগত। অন্যদিকে H3N2 ভাইরাস হল ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। H3N2 ভাইরাসের প্রকোপে জ্বর,শুকনো কাশি,গলা ব্যথা,নাক থেকে জল ঝরা-সহ একাধিক উপসর্গ থেকে। সেই সঙ্গে শরীরে ব্যথাও থাকে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ৫-৭ দিন পর্যন্ত জ্বর থাকে। ধীরে ধীরে তা কমতে থাকে। তবে শুকনো কাশি,গলা ব্যথা এসব অনেকদিন পর্যন্ত থেকে যায়। কোভিড হলে এই গলা ব্যথা,কাশি এসব দীর্ঘস্থায়ী হলেও গন্ধ না পাওয়ার মতও উপসর্গ থাকে। সেই সঙ্গে স্বাদও পাওয়া যায় না। সোয়াব কালেকশন করেই পরীক্ষা করা হয় এই H3N2 ভাইরাসের। যাদের ডায়াবেটিস,কিডনি,লিভারের সমস্যায় ভুগছেন,তাদের এই H3N2 ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

জ্বর,সর্দি,কাশি ইনফ্লুয়েঞ্জা এখন ঘরে ঘরে। সেই সঙ্গে রয়েছে অ্যাডিনো ভাইরাসের চোখরাঙানি। প্রচুর মানুষ আক্রান্ত হচ্ছেন পক্সেও। কিন্তু ঘরে ঘরে জাঁকিয়ে বসছে H3N2 ভাইরাস। দিল্লি ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে এই ভাইরাসের প্রকোপ সবচাইতে বেশি। এই শরীরখারাপের নেপথ্যে রয়েছে ইনফ্লুয়েঞ্জা A ভাইরাসের সাবটাইপ H3N2। এবার অ্যাডিনো,H3N2 এসব মানুষের মনের মধ্যে অনেক অনেক ভীতি তৈরি করেছে। কোভিড আর H3N2 ভাইরাসের মধ্যে অনেক ফারাক রয়েছে। এই উভয় ভাইরাসই গঠনগত দিক থেকে আলাদা। প্রাথমিক ভাবে প্রভাব পড়ে শ্বাসযন্ত্রেই। কোভিডের ভাইরাস SARs-CoV-2 ভাইরাসের অর্ন্তগত। অন্যদিকে H3N2 ভাইরাস হল ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস। H3N2 ভাইরাসের প্রকোপে জ্বর,শুকনো কাশি,গলা ব্যথা,নাক থেকে জল ঝরা-সহ একাধিক উপসর্গ থেকে। সেই সঙ্গে শরীরে ব্যথাও থাকে। এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে ৫-৭ দিন পর্যন্ত জ্বর থাকে। ধীরে ধীরে তা কমতে থাকে। তবে শুকনো কাশি,গলা ব্যথা এসব অনেকদিন পর্যন্ত থেকে যায়। কোভিড হলে এই গলা ব্যথা,কাশি এসব দীর্ঘস্থায়ী হলেও গন্ধ না পাওয়ার মতও উপসর্গ থাকে। সেই সঙ্গে স্বাদও পাওয়া যায় না। সোয়াব কালেকশন করেই পরীক্ষা করা হয় এই H3N2 ভাইরাসের। যাদের ডায়াবেটিস,কিডনি,লিভারের সমস্যায় ভুগছেন,তাদের এই H3N2 ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

Next Video