চাঁদের মাটিতে কী এমন আছে যার জন্য আমেরিকা আর রাশিয়ার লড়াই চলছে কোল্ড ওয়ারের সময় থেকে?
রাশিয়ার মানে তৎকালীন সোভিয়েত রাশিয়া এককালে মহাকাশ রেসে নেমেছিল আমেরিকার সঙ্গে। কার পতাকা প্রথম উড়বে মহাকাশে, চাঁদে, সৌরমণ্ডলের নানা গ্রহতে? মহাকাশে ও চাঁদে অভিযানের শুরু সোভিয়েত রাশিয়ার হাত ধরে।
প্রথম স্পেস শাটল থেকে আজ কতটা এগিয়েছি আমরা। ১৯৫৭ সালে স্পুটনিক প্রথম পাড়ি দিয়েছিল মহাকাশে। আর প্রথম জীব হিসেবে মহাকাশে পাড়ি দিয়েছিল লাইকা। তার পরিণতি আমরা সবাই জানি। অত্যধিক চাপ আর তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে কয়েক ঘণ্টাতেই মৃত্যু হয় লাইকার। আজ এতদিন পরেও টেস্ট ট্রান্সপোর্টারের ক্ষমতা দেখতে গিয়ে জীবন বাজি রাখতে হল সুনীতা ও তাঁর সঙ্গীকে? চাঁদে পাড়ি দিয়ে দীর্ঘদিন থাকার পরিকল্পনা করছে নাসা। আর এই এক্সপিডিশনের সব রিসার্চ সেখানেই কাজে লাগবে, বলছেন সুনীতা উইলিয়ামস। আর তেমনটা করা হবে আমেরিকাতে তৈরি মহাকাশযানেই। রাশিয়াকে দৌড় থেকে সরিয়ে তাই কি আমেরিকান প্রাইভেট কোম্পানিরা স্পেস প্রোগ্রামের অংশ হচ্ছে? চাঁদের মাটিতে কী এমন আছে যার জন্য আমেরিকা আর রাশিয়ার লড়াই চলছে কোল্ড ওয়ারের সময় থেকে? রাশিয়ার মানে তৎকালীন সোভিয়েত রাশিয়া এককালে মহাকাশ রেসে নেমেছিল আমেরিকার সঙ্গে। কার পতাকা প্রথম উড়বে মহাকাশে, চাঁদে, সৌরমণ্ডলের নানা গ্রহতে? মহাকাশে ও চাঁদে অভিযানের শুরু সোভিয়েত রাশিয়ার হাত ধরে। পাঁচের দশকের মাঝামাঝি। সোভিয়েত রাশিয়ার মাটি থেকে চাঁদের উদ্দেশ্যে পাড়ি দিয়েছিল লুনা – 1। সফল ভাবে চাঁদের উপর দিয়ে উড়ে যেতে পেরেছিল সে। তারপর লুনা 2, লুনা 3।