Jalpaiguri Tornado: কালবৈশাখীর সঙ্গে হাতির শুঁড়ের মতো তীব্র ঘূর্ণি, টর্নেডোয় তছনছ জলপাইগুড়ি

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Apr 02, 2024 | 7:21 PM

চৈত্রের বিকেল, সারাদিনের প্রবল গরমের পর বিকালে হঠাৎ আকাশ কালো করে বৃষ্টি, সঙ্গে ঝড়। বাংলার মানুষ একে চেনে কালবৈশাখী নামে। রবিবার এমনই একটা ঝড় উঠেছিল জলপাইগুড়িতে, সঙ্গে শিলাবৃষ্টি। কিন্তু সেদিন ময়নাগুড়িতে কালবৈশাখীর সঙ্গে হাতির শুঁড়ের মতো একটা ঘূর্ণি তীব্র গতিতে এগিয়ে এসে এক মুহূর্তে সব তছনছ করে দিল। বিজ্ঞানের ভাষায় এটাই টর্নেডো।

Follow Us

চৈত্রের বিকেল, সারাদিনের প্রবল গরমের পর বিকালে হঠাৎ আকাশ কালো করে বৃষ্টি, সঙ্গে ঝড়। বাংলার মানুষ একে চেনে কালবৈশাখী নামে। রবিবার এমনই একটা ঝড় উঠেছিল জলপাইগুড়িতে, সঙ্গে শিলাবৃষ্টি। কিন্তু সেদিন ময়নাগুড়িতে কালবৈশাখীর সঙ্গে হাতির শুঁড়ের মতো একটা ঘূর্ণি তীব্র গতিতে এগিয়ে এসে এক মুহূর্তে সব তছনছ করে দিল। বিজ্ঞানের ভাষায় এটাই টর্নেডো।

টর্নেডো যখন এত শক্তিশালী এতটা ভয়ঙ্কর, তখন কেন আগে থেকে সতর্ক করা হল না? এই প্রশ্নটাও তুলছেন অনেকে। কিন্তু একটা জিনিস পরিস্কার করে বলে দেওয়া ভালো। টর্নেডো টি-২০ থেকেও বেশি গতির। কিছু বুঝে ওঠার আগেই এই ঝড় তৈরি হয় ও কয়েক মিনিটের মধ্যেই তা শেষ। আগাম পূর্বাভাস দেওয়া বা সেই অনুযায়ী মানুষকে সরিয়ে ফেলার কোনও সুযোগ থাকেই না।এটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।

অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন, কোট আনকোট আমেরিকার ঝড় বঙ্গে হানা দিল কী ভাবে? আবহবিদরা বলছেন, টর্নেডোর প্রকোপ আমেরিকায় বেশি হলেও, এই ঝড় পৃথিবীর যে কোনও দেশে হতে পারে। বাংলাতেও টর্নেডো হয়, আগেও হয়েছে, ভবিষ্যতেও হবে। বাংলাকেও একাধিক টর্নেডোর ধাক্কা সামলাতে হয়েছে। পার্থক্য কোথায় জানেন, আপনার আমার হাতের স্মার্ট ফোনটা। আগে হাতে হাতে ফোন থাকত না। ছবিও উঠত না। এখন ছবি উঠছে। আমি আপনি জানতে পারছি। তাই এই নিয়ে চর্চাও হচ্ছে বেশি।

চৈত্রের বিকেল, সারাদিনের প্রবল গরমের পর বিকালে হঠাৎ আকাশ কালো করে বৃষ্টি, সঙ্গে ঝড়। বাংলার মানুষ একে চেনে কালবৈশাখী নামে। রবিবার এমনই একটা ঝড় উঠেছিল জলপাইগুড়িতে, সঙ্গে শিলাবৃষ্টি। কিন্তু সেদিন ময়নাগুড়িতে কালবৈশাখীর সঙ্গে হাতির শুঁড়ের মতো একটা ঘূর্ণি তীব্র গতিতে এগিয়ে এসে এক মুহূর্তে সব তছনছ করে দিল। বিজ্ঞানের ভাষায় এটাই টর্নেডো।

টর্নেডো যখন এত শক্তিশালী এতটা ভয়ঙ্কর, তখন কেন আগে থেকে সতর্ক করা হল না? এই প্রশ্নটাও তুলছেন অনেকে। কিন্তু একটা জিনিস পরিস্কার করে বলে দেওয়া ভালো। টর্নেডো টি-২০ থেকেও বেশি গতির। কিছু বুঝে ওঠার আগেই এই ঝড় তৈরি হয় ও কয়েক মিনিটের মধ্যেই তা শেষ। আগাম পূর্বাভাস দেওয়া বা সেই অনুযায়ী মানুষকে সরিয়ে ফেলার কোনও সুযোগ থাকেই না।এটাই সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।

অনেকেই প্রশ্ন তুলতে পারেন, কোট আনকোট আমেরিকার ঝড় বঙ্গে হানা দিল কী ভাবে? আবহবিদরা বলছেন, টর্নেডোর প্রকোপ আমেরিকায় বেশি হলেও, এই ঝড় পৃথিবীর যে কোনও দেশে হতে পারে। বাংলাতেও টর্নেডো হয়, আগেও হয়েছে, ভবিষ্যতেও হবে। বাংলাকেও একাধিক টর্নেডোর ধাক্কা সামলাতে হয়েছে। পার্থক্য কোথায় জানেন, আপনার আমার হাতের স্মার্ট ফোনটা। আগে হাতে হাতে ফোন থাকত না। ছবিও উঠত না। এখন ছবি উঠছে। আমি আপনি জানতে পারছি। তাই এই নিয়ে চর্চাও হচ্ছে বেশি।

Next Video