Indian Iron Dome: মেড ইন ইন্ডিয়া আয়রন ডোমই মোতায়েন হবে দেশের আকাশ প্রতিরক্ষায়

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Mar 25, 2024 | 9:54 PM

ভারত কিন্তু ইজরায়েল থেকে আয়রন ডোম কিনছে না। একদম মেড ইন ইন্ডিয়া আয়রন ডোমই মোতায়েন হবে দেশের আকাশ প্রতিরক্ষায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভারতে তৈরি ভারতের নিজস্ব আয়রন ডোম কার্যকারিতায় ইজরায়েলকে পিছনে ফেলবে।

দেশের আকাশ এবার আরও সুরক্ষিত হওয়ার পথে। আসছে আয়রন ডোম। যা আমাদের দেশের দিকে উড়ে আসা শত্রুর মিসাইলকে আকাশেই ধ্বংস করে দেবে। ৭ই অক্টোবর এই আয়রন ডোমকে হামাস বোকা বানিয়েছিল ঠিকই। কিন্তু এই আয়রন ডোমই আবার বহু বছর ধরে ইজরায়েলকে সুরক্ষা দিয়ে আসছে। তবে ভারত কিন্তু ইজরায়েল থেকে আয়রন ডোম কিনছে না। একদম মেড ইন ইন্ডিয়া আয়রন ডোমই মোতায়েন হবে দেশের আকাশ প্রতিরক্ষায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভারতে তৈরি ভারতের নিজস্ব আয়রন ডোম কার্যকারিতায় ইজরায়েলকে পিছনে ফেলবে।

মার্কোস কমান্ডোকে ভারতের সবথেকে এলিট কম্যান্ডো হিসেবে ধরা হয়। যাঁদের নাম শুনলে জঙ্গি-জলদস্যু তো নস্যি, ভয়ে কাঁপে শত্রু দেশের সেনাও। বলা হয় মার্কোস বাহিনী যখন জলে নামে তখন নাকি হাঙর-কুমিরও পালানোর পথ পায় না। এই বাহিনী প্রথম তৈরি হয়েছিল ১৯৮৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে।

শুরুর সময় এর নাম ছিল ইন্ডিয়ান মেরিন স্পেশাল ফোর্স। দু-বছর পর নাম বদলে করা হয় মেরিন কমান্ডো ফোর্স। কোড নেম মার্কোস। জলযুদ্ধে এরা সুপার এক্সপার্ট। তবে মাটি এবং আকাশপথেও যেকোনও পরিস্থিতির মোকাবিলায় দক্ষ এই বাহিনীর সদস্যরা। তাই শত্রুর হামলা কিংবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ। কঠিন থেকে কঠিনতম অভিযানে ডাক পড়ে এই কম্যান্ডো বাহিনীর। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের কথায় ছদ্মবেশে হামলা চালাতেও দারুণ পটু তারা। যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুপক্ষকে বিভ্রান্ত করতে বাহিনীর সদস্যরা নকল দাড়ি লাগান। যে কারণে মার্কোস কমান্ডোদের দাড়িওয়ালা ফৌজ বলেও ডাকা হয়। সীমান্তে চিনের লম্ফঝম্প বাড়ায় এখন সেখানে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তাদের। কাশ্মীরের উলার এবং লাদাখের প্যাংগং লেকে নজরদারিতে এই কমান্ডোদের কাজে লাগানো হয়েছে। অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে এই বিপদসঙ্কুল অঞ্চলে চব্বিশ ঘণ্টা পাহারা দিয়ে চলেছে দাড়িওয়ালা ফৌজ। প্রাক্তন সেনাকর্তারা বলছেন তাঁদের জন্যই প্যাংগং লেক পার হতে দু’বার ভাববে চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি। তবে মার্কোস বাহিনীর সদস্য হতে তিন বছরের জন্য এক ভয়ঙ্কর প্রশিক্ষণের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যা আমরা কল্পনাও করতে পারব না। দিনের পর দিন রাত জাগা কিংবা সকাল-বিকেল কাঁধে বোঝা নিয়ে দৌড়নো তো মামুলি বিষয়। বুকে হেঁটে ২৫ কিলোমিটার কাদামাটি পেরোতে হয়। যেখানে সাপ, বিছের উত্‍পাত। প্যারাসুট ট্রেনিংয়ে কয়েক হাজার ফুট ওপর থেকে ঝাঁপ দিতে হয়। হাজার জনের মধ্যে মাত্র ৫ জন এই প্রশিক্ষণে সফল হন।

Published on: Mar 25, 2024 09:50 PM