Nuclear Warheads: সাড়ে ৭ লক্ষ কোটির বোমা! আরও, আরও পরমাণু অস্ত্র

TV9 Bangla Digital | Edited By: সুপ্রিয় ঘোষ

Jun 18, 2024 | 11:59 PM

Nuclear Warheads: সাড়ে ৭ লক্ষ কোটির বোমা! আরও, আরও পরমাণু অস্ত্র। ছোট শহরে বড় ‘সুখবর’? বিমান নামাবে ভারতের ‘গগন’! আন্দামানে জুড়বে মরিশাস! স্পেনেই ভরসা ভারতের?

Follow Us

আরও একটা বিশ্বযুদ্ধ। পরমাণু বোমা বিস্ফোরণ। এসব আশঙ্কার কথা প্রায়ই শোনা যায়। তবে এবার কিন্তু এই পরমাণু যুদ্ধ কথাটা কেবল আশঙ্কার জায়গায় থাকল না। বরং বলা ভাল প্রমাণ মিলল। প্রমাণ মিলল যে তলায় তলায় অন্তত ৩টি দেশ যে কোনও মুহূর্তে পরমাণু হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ২টো দেশ যে আমেরিকা ও রাশিয়া। সেটা ধরে নিতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। চিন্তার জায়গাটা হল ৩ নম্বর দেশটা, চিন।

ভাঁড়ারে পরমাণু অস্ত্র মজুত রাখা ও সেগুলোকে মিসাইলের মাথায় বসিয়ে রাখা, এই দুটোর মধ্যে অনেক ফারাক। মিসাইলের মাথায় বসিয়ে রাখার মানে সেই দেশটা যে কোনও মুহূর্তে হামলা চালাতে পারে। ঠান্ডাযুদ্ধ শেষ হলেও আমেরিকা ও রাশিয়া যে একে অন্যের দিকে পরমাণু অস্ত্রবাহী মিসাইল তাক করে রেখেছে। সেটা জানা কথা। এবার যেটা জানা গেল তৃতীয় দেশ হিসাবে এই প্রথম চিনও মিসাইলে পরমাণু অস্ত্র বসিয়ে রেখে একেবারে রেডি টু ইউজ মোডে চলে গেছে। সুইডিশ সংস্থা স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট সব দেশের অস্ত্রসম্ভারের ওপর নজর রাখে। তাদের রিপোর্ট বলছে এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে অন্তত ২ হাজার ১০০ পরমাণু বোমা, ব্যবহারের জন্য ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় বসিয়ে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই আমেরিকা ও রাশিয়ার। চিন এই প্রথম তাদের পরমাণু অস্ত্রবাহী মিসাইলগুলো এভাবে হাই-অপারেশনাল মোডে নিয়ে গেছে। শুনে চিন্তা হয় বইকী। তবে সুইডিশ সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতের পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যাও কিন্তু বেড়েছে। গতবছর ছিল ১৬৪. এখন ১৭২. পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ১৭০. এর আগে নানা রিপোর্টে পাকিস্তানের হাতে আমাদের চেয়ে বেশি পরমাণু বোমা থাকার কথা শোনা গেছে। তবে এখন দেখা যাচ্ছে যে সেটা নয়। বরং ভারতের হাতেই পাকিস্তানের চেয়ে ২টো বেশি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। এবার যেটা বলব, সেটা বলার আগে আরেকটা তথ্য আপনাদের দিয়ে নিই। এই মুহূর্তে ভারত, পাকিস্তান, চিন, আমেরিকা, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইজরায়েল ও উত্তর কোরিয়া। এই ৯টি দেশকে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র বলে ধরা হয়।

স্টকহোম পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট বলছে এই ৯টা দেশের হাতে ১২ হাজারের বেশি পরমাণু বোমা রয়েছে। তবে ৯০ শতাংশই আছে আমেরিকা ও রাশিয়ার হাতে। রাশিয়ার হাতে সবচেয়ে বেশি, প্রায় সাড়ে ৫ হাজার। তারপর আমেরিকা। প্রায় ৫ হাজার। ৩ নম্বরে চিন, ৫০০. মোট অস্ত্রে চিন অনেকটা পিছিয়ে থাকলেও চিন্তার কথা হল, এই মুহূর্তে নতুন পরমাণু অস্ত্র তৈরির হারে তারা রয়েছে ১ নম্বরে। ১ বছরে তারা প্রায় ১০০টা নতুন পরমাণু বোমা তৈরি করেছে। মোট অস্ত্রের হিসাবে চিনের পরেই রয়েছে ব্রিটেন ও ফ্রান্স। ছয়ে ভারত। সাতে পাকিস্তান। আটে ইজরায়েল। নয়ে উত্তর কোরিয়া। International Campaign to Abolish Nuclear Weapons নামে আরেকটি সংস্থা আরেকটা চিন্তার খবর দিয়েছে। তাদের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, মুখে যতই পরমাণু অস্ত্রের বিরোধিতা করা হোক না কেন। দুনিয়ার তাবড় দেশগুলো বাস্তবে এর পিছনে খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন সারা বিশ্বে মোট পরমাণু অস্ত্রের মূল্য প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ কোটি টাকা। গত ৫ বছরে যা বেড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ। সবাই পরমাণু হামলা চালানোর উপযোগী মিসাইলের উত্‍পাদনও বাড়িয়ে দিয়েছে। নিউক্লিয়ার আর্মস রেসে সবার আগে রয়েছে আমেরিকা ও রাশিয়া।

আরও একটা বিশ্বযুদ্ধ। পরমাণু বোমা বিস্ফোরণ। এসব আশঙ্কার কথা প্রায়ই শোনা যায়। তবে এবার কিন্তু এই পরমাণু যুদ্ধ কথাটা কেবল আশঙ্কার জায়গায় থাকল না। বরং বলা ভাল প্রমাণ মিলল। প্রমাণ মিলল যে তলায় তলায় অন্তত ৩টি দেশ যে কোনও মুহূর্তে পরমাণু হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ২টো দেশ যে আমেরিকা ও রাশিয়া। সেটা ধরে নিতে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। চিন্তার জায়গাটা হল ৩ নম্বর দেশটা, চিন।

ভাঁড়ারে পরমাণু অস্ত্র মজুত রাখা ও সেগুলোকে মিসাইলের মাথায় বসিয়ে রাখা, এই দুটোর মধ্যে অনেক ফারাক। মিসাইলের মাথায় বসিয়ে রাখার মানে সেই দেশটা যে কোনও মুহূর্তে হামলা চালাতে পারে। ঠান্ডাযুদ্ধ শেষ হলেও আমেরিকা ও রাশিয়া যে একে অন্যের দিকে পরমাণু অস্ত্রবাহী মিসাইল তাক করে রেখেছে। সেটা জানা কথা। এবার যেটা জানা গেল তৃতীয় দেশ হিসাবে এই প্রথম চিনও মিসাইলে পরমাণু অস্ত্র বসিয়ে রেখে একেবারে রেডি টু ইউজ মোডে চলে গেছে। সুইডিশ সংস্থা স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট সব দেশের অস্ত্রসম্ভারের ওপর নজর রাখে। তাদের রিপোর্ট বলছে এই মুহূর্তে সারা বিশ্বে অন্তত ২ হাজার ১০০ পরমাণু বোমা, ব্যবহারের জন্য ক্ষেপণাস্ত্রের মাথায় বসিয়ে রাখা হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই আমেরিকা ও রাশিয়ার। চিন এই প্রথম তাদের পরমাণু অস্ত্রবাহী মিসাইলগুলো এভাবে হাই-অপারেশনাল মোডে নিয়ে গেছে। শুনে চিন্তা হয় বইকী। তবে সুইডিশ সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতের পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যাও কিন্তু বেড়েছে। গতবছর ছিল ১৬৪. এখন ১৭২. পাকিস্তানের পরমাণু অস্ত্রের সংখ্যা ১৭০. এর আগে নানা রিপোর্টে পাকিস্তানের হাতে আমাদের চেয়ে বেশি পরমাণু বোমা থাকার কথা শোনা গেছে। তবে এখন দেখা যাচ্ছে যে সেটা নয়। বরং ভারতের হাতেই পাকিস্তানের চেয়ে ২টো বেশি পরমাণু অস্ত্র রয়েছে। এবার যেটা বলব, সেটা বলার আগে আরেকটা তথ্য আপনাদের দিয়ে নিই। এই মুহূর্তে ভারত, পাকিস্তান, চিন, আমেরিকা, রাশিয়া, ব্রিটেন, ফ্রান্স, ইজরায়েল ও উত্তর কোরিয়া। এই ৯টি দেশকে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র বলে ধরা হয়।

স্টকহোম পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট বলছে এই ৯টা দেশের হাতে ১২ হাজারের বেশি পরমাণু বোমা রয়েছে। তবে ৯০ শতাংশই আছে আমেরিকা ও রাশিয়ার হাতে। রাশিয়ার হাতে সবচেয়ে বেশি, প্রায় সাড়ে ৫ হাজার। তারপর আমেরিকা। প্রায় ৫ হাজার। ৩ নম্বরে চিন, ৫০০. মোট অস্ত্রে চিন অনেকটা পিছিয়ে থাকলেও চিন্তার কথা হল, এই মুহূর্তে নতুন পরমাণু অস্ত্র তৈরির হারে তারা রয়েছে ১ নম্বরে। ১ বছরে তারা প্রায় ১০০টা নতুন পরমাণু বোমা তৈরি করেছে। মোট অস্ত্রের হিসাবে চিনের পরেই রয়েছে ব্রিটেন ও ফ্রান্স। ছয়ে ভারত। সাতে পাকিস্তান। আটে ইজরায়েল। নয়ে উত্তর কোরিয়া। International Campaign to Abolish Nuclear Weapons নামে আরেকটি সংস্থা আরেকটা চিন্তার খবর দিয়েছে। তাদের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, মুখে যতই পরমাণু অস্ত্রের বিরোধিতা করা হোক না কেন। দুনিয়ার তাবড় দেশগুলো বাস্তবে এর পিছনে খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে। এখন সারা বিশ্বে মোট পরমাণু অস্ত্রের মূল্য প্রায় সাড়ে ৭ লক্ষ কোটি টাকা। গত ৫ বছরে যা বেড়েছে প্রায় ৩৩ শতাংশ। সবাই পরমাণু হামলা চালানোর উপযোগী মিসাইলের উত্‍পাদনও বাড়িয়ে দিয়েছে। নিউক্লিয়ার আর্মস রেসে সবার আগে রয়েছে আমেরিকা ও রাশিয়া।

Next Video