কোচবিহার: পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সাসপেন্ড। সাসপেন্ড করা হয়েছে রেজিস্ট্রার আব্দুল কাদের সাফিলিকে। একাধিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে এই রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগেই তাঁকে শোকজ করেছিলেন উপাচার্য। ৭ দিনের সময় দেওয়া হয়েছিল তাঁকে উত্তর দেওয়ার জন্য। সূত্রের খবর, উত্তর দিলেও তাতে সন্তুষ্ট নন কর্তৃপক্ষ। এরপরই শুক্রবার তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়।
এদিকে আব্দুল কাদের সাফিলির জায়গায় নয়া রেজিস্ট্রারের পদে নিয়ে আসা হয়েছে জিওলজির অধ্যাপক প্রদীপ করকে। যদিও এই ঘটনা ঘিরে দিনভর চরম নাটকীয়তা চলে। রাত প্রায় ৮টা ১৫ পর্যন্ত সাসপেন্ড হওয়া রেজিস্ট্রার আব্দুল কাদের সাফিলি ঠায় বসেছিলেন নিজের চেম্বারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিখিলেশ রায় বলেন, “অফিস অর্ডার ঠিকমতো পালন করছিলেন না, কনফিডেনশিয়াল চিঠিপত্র দিলে তিনি সবাইকে জানিয়ে জানিয়ে পদক্ষেপ করবেন বলে জানাচ্ছিলেন। আবার কখনও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একেবারে আড়ালে রেখে মাননীয় আচার্যের কাছে নিজের মতো করে চিঠি লিখছিলেন। এরকম কিছু কাজ করছিলেন যেগুলি তাঁর করার কথা নয়।”কয়েকদিন আগেই আব্দুল কাদের সাফিলিকে শোকজের চিঠি দিয়েছিলাম। মনে হয় উনি হয়ত যথাযথ উত্তর দিতে পারবেন। উত্তর দিলেও পর্যালোচনা করে দেখেছি শোকজের যথাযথ উত্তর তিনি দিতে পারেননি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন মেনে সাসপেন্ড করা হয়েছে।”
উপাচার্য জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার পর তাঁকে সাসপেনশনের চিঠি ধরানো হয়। তিনি জোর জবরদস্তি তাঁর ঘরে প্রায় সাড়ে ৮টা ১৫ পর্যন্ত ছিলেন। অন্যদিকে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রদীপ কর বলেন, “একজন অভিজ্ঞ রেজিস্ট্রার উনি। ঘরে ছিলেন, আমরা চাইনি কোনও খারাপ পরিস্থিতি হোক। সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি ঘরেই ছিলেন। তারপর আমরাও বেরোই।”
কোচবিহার: পঞ্চানন বর্মা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সাসপেন্ড। সাসপেন্ড করা হয়েছে রেজিস্ট্রার আব্দুল কাদের সাফিলিকে। একাধিক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে এই রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে। কিছুদিন আগেই তাঁকে শোকজ করেছিলেন উপাচার্য। ৭ দিনের সময় দেওয়া হয়েছিল তাঁকে উত্তর দেওয়ার জন্য। সূত্রের খবর, উত্তর দিলেও তাতে সন্তুষ্ট নন কর্তৃপক্ষ। এরপরই শুক্রবার তাঁকে সাসপেন্ড করা হয়।
এদিকে আব্দুল কাদের সাফিলির জায়গায় নয়া রেজিস্ট্রারের পদে নিয়ে আসা হয়েছে জিওলজির অধ্যাপক প্রদীপ করকে। যদিও এই ঘটনা ঘিরে দিনভর চরম নাটকীয়তা চলে। রাত প্রায় ৮টা ১৫ পর্যন্ত সাসপেন্ড হওয়া রেজিস্ট্রার আব্দুল কাদের সাফিলি ঠায় বসেছিলেন নিজের চেম্বারে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিখিলেশ রায় বলেন, “অফিস অর্ডার ঠিকমতো পালন করছিলেন না, কনফিডেনশিয়াল চিঠিপত্র দিলে তিনি সবাইকে জানিয়ে জানিয়ে পদক্ষেপ করবেন বলে জানাচ্ছিলেন। আবার কখনও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে একেবারে আড়ালে রেখে মাননীয় আচার্যের কাছে নিজের মতো করে চিঠি লিখছিলেন। এরকম কিছু কাজ করছিলেন যেগুলি তাঁর করার কথা নয়।”কয়েকদিন আগেই আব্দুল কাদের সাফিলিকে শোকজের চিঠি দিয়েছিলাম। মনে হয় উনি হয়ত যথাযথ উত্তর দিতে পারবেন। উত্তর দিলেও পর্যালোচনা করে দেখেছি শোকজের যথাযথ উত্তর তিনি দিতে পারেননি। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন মেনে সাসপেন্ড করা হয়েছে।”
উপাচার্য জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার পর তাঁকে সাসপেনশনের চিঠি ধরানো হয়। তিনি জোর জবরদস্তি তাঁর ঘরে প্রায় সাড়ে ৮টা ১৫ পর্যন্ত ছিলেন। অন্যদিকে ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার প্রদীপ কর বলেন, “একজন অভিজ্ঞ রেজিস্ট্রার উনি। ঘরে ছিলেন, আমরা চাইনি কোনও খারাপ পরিস্থিতি হোক। সন্ধ্যা পর্যন্ত তিনি ঘরেই ছিলেন। তারপর আমরাও বেরোই।”