হাওড়া: আনিসকাণ্ডে আরও জলঘোলা। সিবিআই-এর দাবিতে সুর চড়াতে এবার হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে খান পরিবারকে। এমনটাই বিস্ফোরক অভিযোগ উঠছে। জানা যাচ্ছে, গভীর রাতে আনিস খানের দাদা সাবির খানের মোবাইলে ফোন আসে। ‘কেন্দ্রীয় তদন্ত চাইলে বাপ-বেটা খুন’, ফোনে হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। কল রেকর্ডিং এসেছে TV9 বাংলার হাতে। তবে সেই কল রেকর্ডিংয়ের সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা।
জানা যাচ্ছে, একটি অজানা নম্বর থেকে মঙ্গলবার গভীর রাতে আনিসের দাদার মোবাইলে একটি ফোন আসে। মিনিট খানেকের সেই ফোনে বলা হয়, যদি তাঁরা সিবিআই তদন্তে অনড় থাকেন, তাহলে তাঁদেরকেও সরিয়ে দেওয়া হবে, প্রাণে মেরে ফেলা হবে। অভিযোগ করেছেন আনিসের দাদা সাবির। প্রথম থেকেই আনিসের দাদা ও বাবা এই লড়াইয়ের মুখ হয়ে উঠেছেন।সিবিআই তদন্তের দাবিতে তাঁরা অনড়। আনিসের গোটা গ্রামও সিবিআই তদন্তের দাবিতে সোচ্চার। সেই কলটি রেকর্ড করেছেন আনিসের দাদা সাবির খান। তদন্তকারীদের বিষয়টি জানাবেন তিনি। বুধবার সকালেও তিনি সাংবাদিকদের জানান, রাজ্য পুলিশে তাঁর ভরসা নেই। মঙ্গলবার রাতেও সিটের তদন্তকারীদের সঙ্গে কথা বলতে নারাজ ছিল পরিবার। তাঁরা আনিসের মোবাইল সিটের হাতে তুলে দিতে চাননি। সিটের সামনেও তাঁরা স্পষ্ট জানিয়ে দেন, তাঁরা সিবিআই তদন্তই চান।
আনিসের বাবা বলেন, “সিবিআই তদন্ত যদি চাও, তাহলে তোমাদের দুই বাপ-বেটাকে মার্ডার করে দেওয়া হবে। শুধু এটুকু বলেই ফোনটা রেখে দিয়েছে। আমাদের রেকর্ডিং করে রাখা হয়েছে।”
কী বলা হয়েছিল ফোন করে?
আনিসের দাদা বলেন, ‘হ্যালো’। বিপরীত দিক থেকে গম্ভীর গলার ব্যক্তির প্রশ্ন, ‘কথা শুনতে পারছেন না?’ আনিসের দাদা বলেন, ‘ না বুঝতে পারছিলাম না, বলুন।’ পাল্টা ওই ব্যক্তি বলেন, ‘সিবিআই তদন্ত চাইলে সব কটাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেব।’ আনিসের দাদা প্রশ্ন করেন, ‘আমাদেরকে সরিয়ে দেবেন দুনিয়া থেকে?’ ওই ব্যক্তির উত্তর, ‘হুম…’ আনিসের দাদা বলেন, ‘ঠিক আছে…’
তবে আনিসের দাদা-বাবার একটা বক্তব্য, সিবিআই তদন্ত চান। তাঁরা কোনও হুমকি ফোনের কাছে মাথা নত করবেন না। কোনওরকম প্রলোভনের কাছেও তাঁরা নতিস্বীকার করবেন না। আনিসের সুবিচারের লক্ষ্যে তাঁরা লড়াই চালাচ্ছেন। আনিসের দাদা বলেন, “সিবিআই তদন্ত করাবেন না, আমাকে ফোন করেই হুমকি দিচ্ছিল। আমি তারপর ফোনের রেকর্ডিংটা অন করলাম। চুপ করে আছে। আমিও চুপ করে রয়েছি। তারপর আমাকে প্রশ্ন করলেন কী হল শুনতে পারছেন না? তারপর বলেন সিবিআই তদন্ত করাবেন না, সবকটাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেব। আমি আবার সেটাই প্রশ্ন করলাম। বললেন হুম। আমি বললাম ঠিক আছে। তারপর ফোন কেটে দিল।”
হাওড়া: আনিসকাণ্ডে আরও জলঘোলা। সিবিআই-এর দাবিতে সুর চড়াতে এবার হুমকির মুখে পড়তে হয়েছে খান পরিবারকে। এমনটাই বিস্ফোরক অভিযোগ উঠছে। জানা যাচ্ছে, গভীর রাতে আনিস খানের দাদা সাবির খানের মোবাইলে ফোন আসে। ‘কেন্দ্রীয় তদন্ত চাইলে বাপ-বেটা খুন’, ফোনে হুমকি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ। কল রেকর্ডিং এসেছে TV9 বাংলার হাতে। তবে সেই কল রেকর্ডিংয়ের সত্যতা যাচাই করেনি TV9 বাংলা।
জানা যাচ্ছে, একটি অজানা নম্বর থেকে মঙ্গলবার গভীর রাতে আনিসের দাদার মোবাইলে একটি ফোন আসে। মিনিট খানেকের সেই ফোনে বলা হয়, যদি তাঁরা সিবিআই তদন্তে অনড় থাকেন, তাহলে তাঁদেরকেও সরিয়ে দেওয়া হবে, প্রাণে মেরে ফেলা হবে। অভিযোগ করেছেন আনিসের দাদা সাবির। প্রথম থেকেই আনিসের দাদা ও বাবা এই লড়াইয়ের মুখ হয়ে উঠেছেন।সিবিআই তদন্তের দাবিতে তাঁরা অনড়। আনিসের গোটা গ্রামও সিবিআই তদন্তের দাবিতে সোচ্চার। সেই কলটি রেকর্ড করেছেন আনিসের দাদা সাবির খান। তদন্তকারীদের বিষয়টি জানাবেন তিনি। বুধবার সকালেও তিনি সাংবাদিকদের জানান, রাজ্য পুলিশে তাঁর ভরসা নেই। মঙ্গলবার রাতেও সিটের তদন্তকারীদের সঙ্গে কথা বলতে নারাজ ছিল পরিবার। তাঁরা আনিসের মোবাইল সিটের হাতে তুলে দিতে চাননি। সিটের সামনেও তাঁরা স্পষ্ট জানিয়ে দেন, তাঁরা সিবিআই তদন্তই চান।
আনিসের বাবা বলেন, “সিবিআই তদন্ত যদি চাও, তাহলে তোমাদের দুই বাপ-বেটাকে মার্ডার করে দেওয়া হবে। শুধু এটুকু বলেই ফোনটা রেখে দিয়েছে। আমাদের রেকর্ডিং করে রাখা হয়েছে।”
কী বলা হয়েছিল ফোন করে?
আনিসের দাদা বলেন, ‘হ্যালো’। বিপরীত দিক থেকে গম্ভীর গলার ব্যক্তির প্রশ্ন, ‘কথা শুনতে পারছেন না?’ আনিসের দাদা বলেন, ‘ না বুঝতে পারছিলাম না, বলুন।’ পাল্টা ওই ব্যক্তি বলেন, ‘সিবিআই তদন্ত চাইলে সব কটাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেব।’ আনিসের দাদা প্রশ্ন করেন, ‘আমাদেরকে সরিয়ে দেবেন দুনিয়া থেকে?’ ওই ব্যক্তির উত্তর, ‘হুম…’ আনিসের দাদা বলেন, ‘ঠিক আছে…’
তবে আনিসের দাদা-বাবার একটা বক্তব্য, সিবিআই তদন্ত চান। তাঁরা কোনও হুমকি ফোনের কাছে মাথা নত করবেন না। কোনওরকম প্রলোভনের কাছেও তাঁরা নতিস্বীকার করবেন না। আনিসের সুবিচারের লক্ষ্যে তাঁরা লড়াই চালাচ্ছেন। আনিসের দাদা বলেন, “সিবিআই তদন্ত করাবেন না, আমাকে ফোন করেই হুমকি দিচ্ছিল। আমি তারপর ফোনের রেকর্ডিংটা অন করলাম। চুপ করে আছে। আমিও চুপ করে রয়েছি। তারপর আমাকে প্রশ্ন করলেন কী হল শুনতে পারছেন না? তারপর বলেন সিবিআই তদন্ত করাবেন না, সবকটাকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেব। আমি আবার সেটাই প্রশ্ন করলাম। বললেন হুম। আমি বললাম ঠিক আছে। তারপর ফোন কেটে দিল।”