Bangladesh: ‘মুর্শিদাবাদে ৭০ শতাংশ মুসলমান, ভৌগলিক সীমা বাড়াবেই বাংলাদেশ’, ভয়ঙ্কর বিপদের সতর্কতা! কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণ

Bangladesh: অধীর বলেন, "ঘৃণ্য চক্রান্ত করছে বাংলাদেশের মৌলবাদ, পাকিস্তান, চিন সঙ্গে। দেখে হয়তো মনে হচ্ছে, একটা ছোট্ট জায়গা, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। কিন্তু আদতে তা নয়, এটা প্রতীকী। এই বাংলাদেশ ভারতের জন্য বড় বিপদের কারণ।"

Bangladesh: মুর্শিদাবাদে ৭০ শতাংশ মুসলমান, ভৌগলিক সীমা বাড়াবেই বাংলাদেশ, ভয়ঙ্কর বিপদের সতর্কতা! কেন্দ্রের দৃষ্টি আকর্ষণ
মুর্শিদাবাদ দখল করবে ভারত: অধীরImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 18, 2024 | 1:41 PM

মুর্শিদাবাদ: পরিস্থিতি যে দিকে এগোচ্ছে, যে কোনও দিন বাংলাদেশ মুর্শিদাবাদ দাবি করতে পারে। ভয়ঙ্কর বিপদের দিন আসছে। বিস্ফোরক দাবি করলেন কংগ্রেস নেতা অধীর চৌধুরী। সাংবাদিক বৈঠকে করে অধীর বলেন, “ঘৃণ্য চক্রান্ত করছে বাংলাদেশের মৌলবাদ, পাকিস্তান, চিন সঙ্গে। দেখে হয়তো মনে হচ্ছে, একটা ছোট্ট জায়গা, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। কিন্তু আদতে তা নয়, এটা প্রতীকী। এই বাংলাদেশ ভারতের জন্য বড় বিপদের কারণ।”

বাংলাদেশ যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে অধীর মনে করছেন,  “আগামী দিনে তো বলতে পারে, মুর্শিদাবাদে ৭০ শতাংশ মুসলমান। আওয়াজ উঠাচ্ছে। ভারত পাকিস্তান যখন স্বাধীন হয়েছিল, দুদিন পর মুর্শিদাবাদ স্বাধীন হয়েছিল। বাংলাদেশের অতিরিক্ত অংশ, এই দাবি আসবেই আসবে। অন্য যুক্তিতে দাবি করবে। বাংলাদেশের তরফ থেকে বাংলায় মৌলবাদীদের প্রভাব পতিপত্তি বাড়বে।”

বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতনের তীব্র নিন্দা করেন তিনি। পরিস্থিতি দিনের পর দিন খারাপের দিকে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে এই পরিস্থিতির বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে কেন্দ্র-রাজ্য দুই সরকারকেই চরম তৎপর হতে হবে বলে মনে করেন তিনি। অধীর বলেন, “ঠুনকো রাজনীতি করলে পশ্চিমবঙ্গ শেষ হয়ে যাবে। সংসদেও একথা অনেকবার বলেছি। ভারতবর্ষের নেতা বিপদের কারণ হয়ে দাঁড়াবে বাংলাদেশে। ভারত-বাংলার সরকার রাজনীতি ছেড়ে মানুষের কথা ভাবুন। ভয়ঙ্কর বিপদের দিন আসছে। বাংলাদেশে যেভাবে পপুলেশন বাড়ছে, তাতে এ আশঙ্কা প্রবল।”

বাংলাদেশের উদ্ভূত পরিস্থিতির প্রেক্ষিতে তিনি বলেন,  “দেখে হয়তো মনে হচ্ছে, একটা ছোট্ট জায়গা, চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। কিন্তু আদতে তা নয়, এটা প্রতীকী। এই বাংলাদেশ ভারতের জন্য বড় বিপদের কারণ। ওরা চাইবে এক্সটেন্ডেড বাংলাদেশ। ভূগোলের এলাকা বাড়াতে চাইছে। আগামী দিনে বাংলাদেশ এই কাজটা করবে। মুর্শিদাবাদ দাবি করবে, মালদহ দাবি করবে।”