সন্দেশখালি: বুকের ছাতিতে লাথি, মাথায় বন্দুক দেখিয়ে ফেরিঘাট থেকে ১২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ। সন্দেশখালিতে গ্রেফতার বিজেপি কর্মী। সন্দেশখালির পিঁপড়ে খালি ফেরিঘাটের ঘটনা। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ধর্মেন্দ্র সর্দার নামে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির জেলিয়াখালি অঞ্চলের পিঁপড়াখালি ফেরিঘাটের নৌকা মালিক রামকৃষ্ণ ঘোষকে মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাঁর কাছে থাকা ১২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী।
রামকৃষ্ণ ঘোষের বক্তব্য, শনিবার রাতে তিনি ফেরি বন্ধের পর টাকা পয়সার হিসাব করছিলেন। সে সময় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী প্রথমে শূন্যে গুলি চালায়। তারপর এসে তাঁর কাছ থেকে টাকার ব্যাগটা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি না দিতে চাইলে, বুকে লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দেয় দুষ্কৃতীরা। তারপর তাঁর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে হাত থেকে টাকার ব্যাগটা ছিনিয়ে নেয় বলে অভিযোগ।
ঘটনায় অভিযুক্ত বেশ কয়েকজনের নামও বলেন রামকৃষ্ণ। ফেরিঘাট মালিক রামকৃষ্ণ ঘোষ সন্দেশখালি থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ জানান। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনা তদন্তে নেমে ধর্মেন্দ্র সদ্দার নামে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। এই ঘটনার নেপথ্যে আর কারা জড়িত, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। ধৃত ধর্মেন্দ্র সর্দারকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়ে রবিবার বসিরহাট মহাকুমা আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাতোর বক্তব্য, “বিজেপি আশ্রীত দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। সারাদিনের হাটের টাকা। শূন্যে গুলিও চালায়।” তবে এই ঘটনা পরিকল্পিত বলে দাবি করছে বিজেপি। রবিবার বিজেপির তরফ থেকে থানা ঘেরাওয়ের ডাক দেওয়া হয়েছে। বিজেপি নেত্রীর বক্তব্য, “আমাদের বুথের যুব কর্মীকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে তুলে নিয়ে গিয়েছে। মিথ্যা কেস দিচ্ছে। আইসি-কো ফোন করেছিলাম। তাঁর আমাকে বলার মতো কোনও ভাষা নেই।”
রবিবার সকাল থেকে সন্দেশখালিতে নতুন করে আবারও বিক্ষোভ। থানার বাইরে চলছে বিক্ষোভ। অভিযোগ, সন্দেশখালির বিজেপি কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলার রুজু করে গ্রেফতার করছে পুলিশ পাশাপাশি তৃণমূল ফেক ভিডিও বানিয়ে ভাইরাল করে সন্দেশখালির মহিলাদের সম্মানহানি করা হচ্ছে। পুলিশ ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে এমনটাই অভিযোগ জানিয়ে সন্দেশখালিতে আবার নতুন করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন প্রতিবাদী মহিলারা।
সন্দেশখালি: বুকের ছাতিতে লাথি, মাথায় বন্দুক দেখিয়ে ফেরিঘাট থেকে ১২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ। সন্দেশখালিতে গ্রেফতার বিজেপি কর্মী। সন্দেশখালির পিঁপড়ে খালি ফেরিঘাটের ঘটনা। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় ধর্মেন্দ্র সর্দার নামে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, সন্দেশখালির জেলিয়াখালি অঞ্চলের পিঁপড়াখালি ফেরিঘাটের নৌকা মালিক রামকৃষ্ণ ঘোষকে মাথায় আগ্নেয়াস্ত্র ঠেকিয়ে তাঁর কাছে থাকা ১২ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী।
রামকৃষ্ণ ঘোষের বক্তব্য, শনিবার রাতে তিনি ফেরি বন্ধের পর টাকা পয়সার হিসাব করছিলেন। সে সময় বেশ কয়েকজন দুষ্কৃতী প্রথমে শূন্যে গুলি চালায়। তারপর এসে তাঁর কাছ থেকে টাকার ব্যাগটা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। তিনি না দিতে চাইলে, বুকে লাথি মেরে মাটিতে ফেলে দেয় দুষ্কৃতীরা। তারপর তাঁর মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে হাত থেকে টাকার ব্যাগটা ছিনিয়ে নেয় বলে অভিযোগ।
ঘটনায় অভিযুক্ত বেশ কয়েকজনের নামও বলেন রামকৃষ্ণ। ফেরিঘাট মালিক রামকৃষ্ণ ঘোষ সন্দেশখালি থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ জানান। অভিযোগের ভিত্তিতে ঘটনা তদন্তে নেমে ধর্মেন্দ্র সদ্দার নামে এক বিজেপি কর্মীকে গ্রেফতার করেছে সন্দেশখালি থানার পুলিশ। এই ঘটনার নেপথ্যে আর কারা জড়িত, তা জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। ধৃত ধর্মেন্দ্র সর্দারকে পুলিশি হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানিয়ে রবিবার বসিরহাট মহাকুমা আদালতে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনা প্রসঙ্গে তৃণমূল বিধায়ক সুকুমার মাহাতোর বক্তব্য, “বিজেপি আশ্রীত দুষ্কৃতীরা আগ্নেয়াস্ত্র দেখিয়ে মারধর করে টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে। সারাদিনের হাটের টাকা। শূন্যে গুলিও চালায়।” তবে এই ঘটনা পরিকল্পিত বলে দাবি করছে বিজেপি। রবিবার বিজেপির তরফ থেকে থানা ঘেরাওয়ের ডাক দেওয়া হয়েছে। বিজেপি নেত্রীর বক্তব্য, “আমাদের বুথের যুব কর্মীকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে তুলে নিয়ে গিয়েছে। মিথ্যা কেস দিচ্ছে। আইসি-কো ফোন করেছিলাম। তাঁর আমাকে বলার মতো কোনও ভাষা নেই।”
রবিবার সকাল থেকে সন্দেশখালিতে নতুন করে আবারও বিক্ষোভ। থানার বাইরে চলছে বিক্ষোভ। অভিযোগ, সন্দেশখালির বিজেপি কর্মীদের নামে মিথ্যা মামলার রুজু করে গ্রেফতার করছে পুলিশ পাশাপাশি তৃণমূল ফেক ভিডিও বানিয়ে ভাইরাল করে সন্দেশখালির মহিলাদের সম্মানহানি করা হচ্ছে। পুলিশ ও তৃণমূলের বিরুদ্ধে এমনটাই অভিযোগ জানিয়ে সন্দেশখালিতে আবার নতুন করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন প্রতিবাদী মহিলারা।