সন্দেশখালি: ভোটের বঙ্গে তপ্ত সন্দেশখালিতে এক অষ্টম শ্রেণির এক নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তৃণমূল নেতার ছেলেকে গ্রেফতার করল সন্দেশখালি থানার পুলিশ। পক্সো আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানিয়ে বসিরহাট মহকুমা আদালতে পেশ করেছে পুলিশ।
সেই জানুয়ারি থেকে তপ্ত রয়েছে সন্দেশখালি। শেখ শাহজাহানের বাড়িতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের অভিযান থেকে যে পর্ব শুরু হয়েছিল, সেই পর্ব আরও তপ্ত করেছিল নির্যাতনের অভিযোগ। শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরা-রা এখন গ্রেফতার হয়েছেন। কিন্তু এখন সন্দেশখালি তপ্ত গঙ্গাধর হাজরার ভাইরাল ভিডিয়ো ঘিরে। নির্যাতনের অভিযোগ, পাল্টা মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ, অভিযোগ প্রত্যাহার- সব মিলিয়ে তপ্ত রয়েছে সন্দেশখালি। এরই মধ্যেই সন্দেশখালির আরও এক নাবালিকার যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল।
নিগৃহীতার বয়ান অনুযায়ী, ঘটনার রাতে নাবালিকা বাড়িতে একা ছিল। অভিযোগ, ফাঁকা ঘরে ভিতরে ঢোকে অভিযুক্ত। তারপর নাবালিকার মুখ চেপে ধরে তার ওপর যৌন নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযুক্ত। নাবালিকার চিৎকার শুনতে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এলে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়। নিগৃহীতার দিদার অভিযোগ ছিল, অভিযুক্তের বাবা তৃণমূল নেতা। তাঁদের এলাকায় প্রভাব রয়েছে।
এরপর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নিগৃহীতার পরিবার। রবিবার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। যদিও অভিযুক্তের বাবার দাবি, তাঁর ছেলে নির্দোষ। সেই রাতে সেখানে যায়নি। তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।
সন্দেশখালি: ভোটের বঙ্গে তপ্ত সন্দেশখালিতে এক অষ্টম শ্রেণির এক নাবালিকাকে যৌন নির্যাতনের অভিযোগ। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তৃণমূল নেতার ছেলেকে গ্রেফতার করল সন্দেশখালি থানার পুলিশ। পক্সো আইনে তার বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়েছে। পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানিয়ে বসিরহাট মহকুমা আদালতে পেশ করেছে পুলিশ।
সেই জানুয়ারি থেকে তপ্ত রয়েছে সন্দেশখালি। শেখ শাহজাহানের বাড়িতে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের অভিযান থেকে যে পর্ব শুরু হয়েছিল, সেই পর্ব আরও তপ্ত করেছিল নির্যাতনের অভিযোগ। শেখ শাহজাহান, শিবু হাজরা-রা এখন গ্রেফতার হয়েছেন। কিন্তু এখন সন্দেশখালি তপ্ত গঙ্গাধর হাজরার ভাইরাল ভিডিয়ো ঘিরে। নির্যাতনের অভিযোগ, পাল্টা মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর অভিযোগ, অভিযোগ প্রত্যাহার- সব মিলিয়ে তপ্ত রয়েছে সন্দেশখালি। এরই মধ্যেই সন্দেশখালির আরও এক নাবালিকার যৌন নির্যাতনের অভিযোগ উঠল।
নিগৃহীতার বয়ান অনুযায়ী, ঘটনার রাতে নাবালিকা বাড়িতে একা ছিল। অভিযোগ, ফাঁকা ঘরে ভিতরে ঢোকে অভিযুক্ত। তারপর নাবালিকার মুখ চেপে ধরে তার ওপর যৌন নিগ্রহ করা হয় বলে অভিযুক্ত। নাবালিকার চিৎকার শুনতে পেয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা ছুটে এলে অভিযুক্ত পালিয়ে যায়। নিগৃহীতার দিদার অভিযোগ ছিল, অভিযুক্তের বাবা তৃণমূল নেতা। তাঁদের এলাকায় প্রভাব রয়েছে।
এরপর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন নিগৃহীতার পরিবার। রবিবার অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। যদিও অভিযুক্তের বাবার দাবি, তাঁর ছেলে নির্দোষ। সেই রাতে সেখানে যায়নি। তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।