কোভিডের পরে ভারতের চাকরির বাজার দু’ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে। এর মধ্যে একদল চাকরিপ্রার্থী সদ্য চাকরির বাজারে পা রেখেছেন। আর অন্যদলে আছেন তাঁরা যাঁদের চাকরি চলে গিয়েছে ও নতুন চাকরি খুঁজছেন। নরসিমহার মতো লোক এই দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়েন। সরকারের ৩০ লক্ষ কোটি টাকার বেশির বাজেটে নরসিমহার মতো লোকজনের কী কোনও প্রাপ্তিযোগ আছে?
ভারতে গড়পড়তা গ্র্যাজুয়েটদের বেতন নিম্নমুখী। বিভিন্ন এমপ্লয়মেন্ট সার্ভে এবং স্টাডি থেকে দেখা যাচ্ছে, কোভিড প্যান্ডেমিকের আগে থেকেই ভারতে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগের প্রতি কোম্পানিগুলি বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছিল। এই সমস্ত চাকরিতে বেতন কম এবং সামাজিক সুরক্ষাও সীমিত। ICRA-র 2020 সালের রিপোর্ট অনুসারে, ভারতে তথ্যপ্রযুক্তি, ব্যাঙ্কিং ও টেলিকম শিল্পে সবথেকে বেশি নতুন চাকরির সুযোগ হয়েছে। কোভিড এই সমস্ত শিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।
নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে গত ২ বছরে ১৩টি বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রের জন্য Production Linked Incentives দেওয়া হয়েছে। এই খাতে ৫ বছরে ইনিসেন্টিভের পরিমাণ ১.৯৭ লক্ষ কোটি টাকা। চাকরির বাজারে এখনও পর্যন্ত এই ইনসেন্টিভের কোনও প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি।
কোভিডের পরে ভারতের চাকরির বাজার দু’ভাগে ভাগ হয়ে গিয়েছে। এর মধ্যে একদল চাকরিপ্রার্থী সদ্য চাকরির বাজারে পা রেখেছেন। আর অন্যদলে আছেন তাঁরা যাঁদের চাকরি চলে গিয়েছে ও নতুন চাকরি খুঁজছেন। নরসিমহার মতো লোক এই দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়েন। সরকারের ৩০ লক্ষ কোটি টাকার বেশির বাজেটে নরসিমহার মতো লোকজনের কী কোনও প্রাপ্তিযোগ আছে?
ভারতে গড়পড়তা গ্র্যাজুয়েটদের বেতন নিম্নমুখী। বিভিন্ন এমপ্লয়মেন্ট সার্ভে এবং স্টাডি থেকে দেখা যাচ্ছে, কোভিড প্যান্ডেমিকের আগে থেকেই ভারতে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগের প্রতি কোম্পানিগুলি বেশি আগ্রহ দেখাচ্ছিল। এই সমস্ত চাকরিতে বেতন কম এবং সামাজিক সুরক্ষাও সীমিত। ICRA-র 2020 সালের রিপোর্ট অনুসারে, ভারতে তথ্যপ্রযুক্তি, ব্যাঙ্কিং ও টেলিকম শিল্পে সবথেকে বেশি নতুন চাকরির সুযোগ হয়েছে। কোভিড এই সমস্ত শিল্পে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে।
নয়া কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে গত ২ বছরে ১৩টি বিভিন্ন শিল্পক্ষেত্রের জন্য Production Linked Incentives দেওয়া হয়েছে। এই খাতে ৫ বছরে ইনিসেন্টিভের পরিমাণ ১.৯৭ লক্ষ কোটি টাকা। চাকরির বাজারে এখনও পর্যন্ত এই ইনসেন্টিভের কোনও প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি।