AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

তড়িঘড়ি রক্তপরীক্ষা করালেন ‘প্রবাসে ঘরকন্না’ মহুয়া, কোন ভয় তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে?

সেই সংসারের ঝলকই সাত সমুদ্র তেরো নদীর পার থেকে রোজ ইউটিউবে তুলে ধরেন মহুয়া। কখনও বাগানের যত্নকথা, কখনও রান্নাবান্না, কখনও ক্যালিফোর্নিয়ার জীবনযাত্রা তাঁর ক্যামেরার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। খুব ছিমছাম ভাবে তাঁর ভিডিয়ো নির্মান চোখ টেনেছে আট থেকে আশির। সেই কারণেই ঘরকন্নার মহুয়ার ইউটিউব সাবস্ক্রাইব সংখ্যাও প্রচুর।

তড়িঘড়ি রক্তপরীক্ষা করালেন 'প্রবাসে ঘরকন্না' মহুয়া, কোন ভয় তাড়িয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে?
| Updated on: Dec 10, 2025 | 3:04 PM
Share

‘প্রবাসে ঘরকন্না’র সুবাদে নেটদুনিয়ার জনপ্রিয় মুখ হলেন মহুয়া গঙ্গোপাধ্যায়। মেদিনীপুরে বড় হওয়া সেই মেয়েটি, মার্কিন মুলুকে স্বামী, দুই সন্তানকে নিয়ে গুছিয়ে সংসার করছেন। আর সেই সংসারের ঝলকই সাত সমুদ্র তেরো নদীর পার থেকে রোজ ইউটিউবে তুলে ধরেন মহুয়া। কখনও বাগানের যত্নকথা, কখনও রান্নাবান্না, কখনও ক্যালিফোর্নিয়ার জীবনযাত্রা তাঁর ক্যামেরার মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে গোটা বিশ্বে। খুব ছিমছাম ভাবে তাঁর ভিডিয়ো নির্মান চোখ টেনেছে আট থেকে আশির। সেই কারণেই ঘরকন্নার মহুয়ার ইউটিউব সাবস্ক্রাইব সংখ্যাও প্রচুর।

সম্প্রতি মহুয়া, তাঁর ইউটিউবে আপলোড করেছেন, মার্কিন মুলুকে কীভাবে তাঁর স্বাস্থ্যের দিকটা নজরে রাখেন, বিশেষ করে চল্লিশ পেরিয়ে কীভাবে মেয়েদের নিজেদের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নেওয়া উচিত, তারই ঝলক দেখালেন। এই ভিডিয়োতে মহুয়া এটাও জানালেন, ডাক্তারের কাছে জোর বকা খেয়েছেন তিনি!

তা কী হয়েছে ‘প্রবাসে ঘরকন্না’ মহুয়ার?

সকাল বেলা থেকেই জোর বৃষ্টি ক্য়ালিফোর্লিনায়। হাওয়ার এত বেগ, যে ঘরের বাইরে বেরতেই পারছেন না মহুয়া। তবে তাঁকে বেরতেই হবে। ডাক্তার দেখাতে যাবেন। আজ যাব, কাল যাব করে ডাক্তারের কাছে যাওয়াই হচ্ছিল না মহুয়ার। কখনও বাড়ির কাজ, কখনও ছেলেমেয়ের পরীক্ষা। টাইমই হচ্ছিল না। তবে আর দেরি নয়। কয়েকদিন আগে বার্ষিকা হেলথ চেকআপের জন্য ডাক্তারের কাছে গেলেন মহুয়া। আর সেখানে যেতেই ডাক্তার কাছে জোর বকা খেলেন।

দেখুন সেই ভিডিয়ো–

ডাক্তারের কাছ থেকে ফিরে মহুয়া তাঁর স্বামীকে জানালেন, দেরি করে হেলথ চেকআপে আসার কারণে ডাক্তার তাঁকে বাচ্চাদের মতো বকা দিয়েছেন। মহুয়ার ধারণা ডাক্তার ও তিনি দুজনেই ভারতীয় হওয়ার কারণেই অভিভাবকের মতো আচরণ করেছেন চিকিৎসক। তবে ডাক্তার দেখালেও, একটি জিনিস এখন অনেকটাই ভীত মহুয়া। রোজ রোজ যে পরিমাণ মিষ্টি খাচ্ছেন, ব্লাড সুগার বেড়ে গেলেই বিপদ! চিকিৎসক তো আরও বকা দেবেন। তাই এবার থেকে অতিথিদের মহুয়া নির্দেশ দিতে চান, তাঁদের বাড়িতে এলে যেন মিষ্টি না নিয়ে আসে কেউ।