বাংলা ছবির পাশে দাঁড়ান, টলিপাড়া এই আর্জি গত কয়েকবছরে কয়েকশোবার রেখেছে। তাতে কখনও ছন্দে ফিরেছে বাংলা ছবি, কখনও আবার হতাশা নিয়ে নতুন করে শুরু করা। তবে দর্শক যে সিনেমামুখো হয়নি, এটা বলা ভুল। বলিউড থেকে দক্ষিণী ছবি, দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বক্স অফিসে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাংলা ছবিও জায়গা করে নিয়েছে দর্শক মনে। তবে কোথায় কী সমস্যা তৈরি হচ্ছে? দর্শক বাংলা ছবি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেই বা কেন? কেন এত ভাল ভাল ছবি তৈরি হওয়ার পরও তা বক্স অফিসে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না? TV9 বাংলার একাধিক প্রশ্নের মুখে পরিচালক তথা বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী উগরে দিলেন এক বুক অভিমান।
রাজ চক্রবর্তীর কথায়, “তোমরা বাণিজ্যিক ছবিকে এগোতে দিলে না। তোমরা বললে, নাহ, একটু সৃজিতের (পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়) মতো ছবি হলে ভাল হয়। বেকার প্রতিযোগিতার কী প্রয়োজন। ব্যস, সৃজিতের মতো ছবি বানাতে সবাই শুরু করল। আমিও করলাম। এখন শিবুর (পরিচালক শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়) মতো বানাচ্ছি। শিবু চেষ্টা করছে আমাদের মতো ছবি বানাতে। উল্টে গিয়েছে বিষয়গুলো। আমার একটু সাপোর্ট লাগে। আবার প্রলয়ের মতো একটা সিরিজ বানিয়েও আমায় কেউ এক থেকে পাঁচের মধ্যে রাখেনি। যেটা ভারতের GQ-তে প্রথমে আসে, সেটার কোনও জায়গা নেই। পরিচালক হিসেবে আমায় সাপোর্ট করার কেউ নেই। দর্শক সাপোর্ট করল…। এর জন্য মান অভিমান সবটাই আছে। আর জি কর-এর মতো পরিস্থিতিতে বাবলি বানালাম, তখন মানুষ আমার ছবিটার পিছনে পড়ে গেল। ১-১ করে রেটিং পড়ছে। সময় পাল্টাচ্ছে। এখন তুমি ব্যর্থ হলে, আমার বাড়িতে পার্টি হবে। আমরা এগুলোতে বেশি ঢুকে গিয়েছি। সাধারণ মানুষ এগুলো বুঝে গিয়েছে। এদের মধ্যে মিল নেই, এদের মধ্যে ভালবাসা নেই।”
বাংলা ছবির পাশে দাঁড়ান, টলিপাড়া এই আর্জি গত কয়েকবছরে কয়েকশোবার রেখেছে। তাতে কখনও ছন্দে ফিরেছে বাংলা ছবি, কখনও আবার হতাশা নিয়ে নতুন করে শুরু করা। তবে দর্শক যে সিনেমামুখো হয়নি, এটা বলা ভুল। বলিউড থেকে দক্ষিণী ছবি, দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বক্স অফিসে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে বাংলা ছবিও জায়গা করে নিয়েছে দর্শক মনে। তবে কোথায় কী সমস্যা তৈরি হচ্ছে? দর্শক বাংলা ছবি থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেই বা কেন? কেন এত ভাল ভাল ছবি তৈরি হওয়ার পরও তা বক্স অফিসে প্রত্যাশা পূরণ করতে পারছে না? TV9 বাংলার একাধিক প্রশ্নের মুখে পরিচালক তথা বিধায়ক রাজ চক্রবর্তী উগরে দিলেন এক বুক অভিমান।
রাজ চক্রবর্তীর কথায়, “তোমরা বাণিজ্যিক ছবিকে এগোতে দিলে না। তোমরা বললে, নাহ, একটু সৃজিতের (পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়) মতো ছবি হলে ভাল হয়। বেকার প্রতিযোগিতার কী প্রয়োজন। ব্যস, সৃজিতের মতো ছবি বানাতে সবাই শুরু করল। আমিও করলাম। এখন শিবুর (পরিচালক শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়) মতো বানাচ্ছি। শিবু চেষ্টা করছে আমাদের মতো ছবি বানাতে। উল্টে গিয়েছে বিষয়গুলো। আমার একটু সাপোর্ট লাগে। আবার প্রলয়ের মতো একটা সিরিজ বানিয়েও আমায় কেউ এক থেকে পাঁচের মধ্যে রাখেনি। যেটা ভারতের GQ-তে প্রথমে আসে, সেটার কোনও জায়গা নেই। পরিচালক হিসেবে আমায় সাপোর্ট করার কেউ নেই। দর্শক সাপোর্ট করল…। এর জন্য মান অভিমান সবটাই আছে। আর জি কর-এর মতো পরিস্থিতিতে বাবলি বানালাম, তখন মানুষ আমার ছবিটার পিছনে পড়ে গেল। ১-১ করে রেটিং পড়ছে। সময় পাল্টাচ্ছে। এখন তুমি ব্যর্থ হলে, আমার বাড়িতে পার্টি হবে। আমরা এগুলোতে বেশি ঢুকে গিয়েছি। সাধারণ মানুষ এগুলো বুঝে গিয়েছে। এদের মধ্যে মিল নেই, এদের মধ্যে ভালবাসা নেই।”