উত্তর প্রদেশ : ম্যারাথনের আয়োজন করে নির্বাচনি প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছিল কংগ্রেস (Congress)। কিন্তু ম্যারাথন (Marathon) শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় পরিস্থিতি। কোভিড (Covid 19 protocol) বিধি তো দূর অস্ত! প্রবল ভিড়ের চাপে পদপিষ্ট হয়ে আহত হলেন অনেকে। ‘লড়কি হুঁ, লড় সকতি হুঁ’, এই নামেই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল উত্তর প্রদেশের কংগ্রেস নেতৃত্ব। মঙ্গলবার সকালেই সেই ম্যারাথনে অংশও নেন অনেকে। উত্তর প্রদেশের বরেলিতে এ দিন দেখা যায় বহু মহিলা মাস্ক ছাড়াই অংশ নেন।
একদিকে যখন দেশ জুড়ে করোনা পরিস্থিতি প্রবল আকার নিচ্ছে, তার মধ্যে মাস্কবিহীন সারি সারি মুখ দেখা যায় কংগ্রেসের সেই ম্যারাথনে। এরপর যখন তারা দৌড় শুরু করে, তখন ঠেলাঠেলিতে বেশ কয়েকজন মহিলা পড়ে যান। শুরু হয়ে যায় ধাক্কাধাক্কি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
এই ম্যারাথনের মূল উদ্যোক্তা ছিলেন কংগ্রেস নেত্রী তথা বরেলির প্রাক্তন মেয়র সুপ্রিয়া আরোন। তিনি বলেন, ‘বৈষ্ণোদেবীতেও তো হাজার হাজার মানুষের ভিড় হয়েছিল। এখানে সবাই স্কুল পড়ুয়া। তারা বাড়ি থেকে একটু বেরতে চেয়েছিল। এটা অত্যন্ত মানবিক উদ্যোগ। এতে যদি কারও খারাপ লেগে থাকে, তাহলে আমার কিছু বলার নেই। আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।’
ওমিক্রনের বাড়বাড়ন্ত দেশ জুড়ে চিন্তা বাড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। তারপরও উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাবের মতো ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে চুটিয়ে চলছে নির্বাচনি প্রচার। আর উত্তর প্রদেশে ক্রমশ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়া কংগ্রেস চাইছে লিঙ্গ বৈষম্যকে ইস্যু করে ভোট রাজনীতিতে জায়গা করে নিতে। তাই এই ম্যারাথনের আয়োজন বলে মনে করা হচ্ছে। কোভড বিধির তোয়াক্কা না করে এই উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করেছে শাসক দল বিজেপি।
উল্লেখ্য, নতুন বছরের শুরুতেই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় জম্মুতে মৃত্যু হয় ১২ জনের। ভক্তদের ভিড়ে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় ওই ১২ জনের। আহতও হন অনেকে। ১ জানুয়ারি, শনিবার ভোররাত থেকেই জম্মু বৈষ্ণোদেবী মাতার মন্দিরে পুজো দিতেই ভিড় করেছিলেন বহু ভক্ত। আর সেখানেই পদপিষ্ট হন অনেকে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বছরের শুরুতে প্রার্থনা জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন ভক্তরা। আচমকা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় পায়ের চাপে আহত হন বহু মানুষ। ঘটনার পর মৃত ও আহতদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। ঘটনার সঠিক কারণ জানতে তৈরি হয়েছে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি।
উত্তর প্রদেশ : ম্যারাথনের আয়োজন করে নির্বাচনি প্রচারের উদ্যোগ নিয়েছিল কংগ্রেস (Congress)। কিন্তু ম্যারাথন (Marathon) শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় পরিস্থিতি। কোভিড (Covid 19 protocol) বিধি তো দূর অস্ত! প্রবল ভিড়ের চাপে পদপিষ্ট হয়ে আহত হলেন অনেকে। ‘লড়কি হুঁ, লড় সকতি হুঁ’, এই নামেই বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছিল উত্তর প্রদেশের কংগ্রেস নেতৃত্ব। মঙ্গলবার সকালেই সেই ম্যারাথনে অংশও নেন অনেকে। উত্তর প্রদেশের বরেলিতে এ দিন দেখা যায় বহু মহিলা মাস্ক ছাড়াই অংশ নেন।
একদিকে যখন দেশ জুড়ে করোনা পরিস্থিতি প্রবল আকার নিচ্ছে, তার মধ্যে মাস্কবিহীন সারি সারি মুখ দেখা যায় কংগ্রেসের সেই ম্যারাথনে। এরপর যখন তারা দৌড় শুরু করে, তখন ঠেলাঠেলিতে বেশ কয়েকজন মহিলা পড়ে যান। শুরু হয়ে যায় ধাক্কাধাক্কি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। কয়েকজন আহত হয়েছেন বলে জানা গিয়েছে।
এই ম্যারাথনের মূল উদ্যোক্তা ছিলেন কংগ্রেস নেত্রী তথা বরেলির প্রাক্তন মেয়র সুপ্রিয়া আরোন। তিনি বলেন, ‘বৈষ্ণোদেবীতেও তো হাজার হাজার মানুষের ভিড় হয়েছিল। এখানে সবাই স্কুল পড়ুয়া। তারা বাড়ি থেকে একটু বেরতে চেয়েছিল। এটা অত্যন্ত মানবিক উদ্যোগ। এতে যদি কারও খারাপ লেগে থাকে, তাহলে আমার কিছু বলার নেই। আমি ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।’
ওমিক্রনের বাড়বাড়ন্ত দেশ জুড়ে চিন্তা বাড়াচ্ছে বিশেষজ্ঞদের। তারপরও উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাবের মতো ভোটমুখী রাজ্যগুলিতে চুটিয়ে চলছে নির্বাচনি প্রচার। আর উত্তর প্রদেশে ক্রমশ অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়া কংগ্রেস চাইছে লিঙ্গ বৈষম্যকে ইস্যু করে ভোট রাজনীতিতে জায়গা করে নিতে। তাই এই ম্যারাথনের আয়োজন বলে মনে করা হচ্ছে। কোভড বিধির তোয়াক্কা না করে এই উদ্যোগের তীব্র সমালোচনা করেছে শাসক দল বিজেপি।
উল্লেখ্য, নতুন বছরের শুরুতেই ভয়াবহ দুর্ঘটনায় জম্মুতে মৃত্যু হয় ১২ জনের। ভক্তদের ভিড়ে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয় ওই ১২ জনের। আহতও হন অনেকে। ১ জানুয়ারি, শনিবার ভোররাত থেকেই জম্মু বৈষ্ণোদেবী মাতার মন্দিরে পুজো দিতেই ভিড় করেছিলেন বহু ভক্ত। আর সেখানেই পদপিষ্ট হন অনেকে। আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। বছরের শুরুতে প্রার্থনা জানাতে উপস্থিত হয়েছিলেন ভক্তরা। আচমকা বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় পায়ের চাপে আহত হন বহু মানুষ। ঘটনার পর মৃত ও আহতদের পরিবারের জন্য ক্ষতিপূরণও ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। ঘটনার সঠিক কারণ জানতে তৈরি হয়েছে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি।