Panchayet Violence: পঞ্চায়েত ভোটের আগে হইচই ফেলে দিয়েছিল এই নৃশংস ঘটনা! এবার NIA-কে যুক্ত করার নির্দেশ হাইকোর্টের

Calcutta High Court: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বিজেপি নেতাকে অপহরণ করে খুনের অভিযোগ ঘিরে হইচই পড়ে গিয়েছিল গোটা রাজ্যে। সেই খুনের মামলা এখন চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। এবার সেই মামলায় এনআইএ-কে যুক্ত করার নির্দেশ দিল আদালত। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে।

Panchayet Violence: পঞ্চায়েত ভোটের আগে হইচই ফেলে দিয়েছিল এই নৃশংস ঘটনা! এবার NIA-কে যুক্ত করার নির্দেশ হাইকোর্টের
কলকাতা হাইকোর্টImage Credit source: TV9 Bangla

| Edited By: Soumya Saha

Feb 01, 2024 | 5:26 PM

কলকাতা: পূর্ব মেদিনীপুরের ময়নায় বিজেপির এক বুথ সভাপতিকে অপহরণ করে খুনের অভিযোগ উঠে এসেছিল। ঘটনাটি ঘটেছিল গত বছর। পঞ্চায়েত ভোটের আগে। ২০২৩ সালের ১ মে।  নির্বাচনের আগে বিজেপি নেতাকে অপহরণ করে খুনের অভিযোগ ঘিরে হইচই পড়ে গিয়েছিল গোটা রাজ্যে। সেই খুনের মামলা এখন চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। এবার সেই মামলায় এনআইএ-কে যুক্ত করার নির্দেশ দিল আদালত। বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে।

প্রসঙ্গত, এর আগে হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চ বিজেপি নেতাকে অপহরণ করে খুনের ঘটনায় এসডিপিও-কে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছিলেন। রাজ্যের তরফে সেই ঘটনায়, বোমা পাওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। যদিও পরবর্তীতে চার্জশিটে কোথাও বোমা উদ্ধারের কথা উল্লেখ নেই। শুধু তাই নয়, চার্জশিট থেকে বাদ পড়েছে বেশ কয়েকজন অভিযুক্তের নামও। যার বিরুদ্ধে মূলত অভিযোগ ছিল, সেই মূল অভিযুক্তও বর্তমানে জামিনে মুক্ত। এমন অবস্থায় এবার হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত নির্দেশ দিয়েছেন, মামলার সঙ্গে এনআইএ-কে যুক্ত করার জন্য। আগামী ১৩ ফেব্রুয়ারি এই মামলার পরবর্তী শুনানি রয়েছে।

উল্লেখ্য, ময়নার বিজেপি বুথ সভাপতি বিজয়কৃষ্ণ ভুঁইঞা খুনের অভিযোগকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছিল গোটা রাজ্যে। প্রশ্ন উঠেছিল রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে। বিশেষ করে ভোটের আগে এমন একটি ঘটনায়, শাসক শিবিরের বিরুদ্ধে নাগাড়ে সুর চড়িয়েছিল বিরোধীরা। ঘটনার আঁচ গিয়ে পড়েছিল রাজধানীতেও। দিল্লি থেকে ময়নায় ছুটে এসেছিল জাতীয় তফসিলি জাতি কমিশনের প্রতিনিধি দল। পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখে জাতীয় এসসি কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান অরুণ হালদার পুলিশের বিরুদ্ধে একরাশ ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন।