কলকাতা: সাত বারের সাংসদ। কিন্তু প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে পেনশনের টাকা তোলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর বেতন, ভাতা সে সবও তোলেন না মমতা। শুধু তাই নয়, তিনি এক বেলা খান, এক বেলা না খেয়ে থাকেন। মঙ্গলবার বিকেলে নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে বসে নিজেই জানালেন সে কথা। বললেন, ‘আমার কী চাই! এক বেলা খাই না, আর এক বেলা খাই। তাও ভাত খাই না, রুটিও খাই না। আমার একটা শোয়ার বিছানা আছে, এর জন্য আমি গর্বিত।’
রাজ্যে যখন শাসক দলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীকে গ্রেফতার করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা, তখন মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। বিজেপিকে বিঁধে মমতা বললেন, ‘বড় বড় ডাকাত, গুন্ডা, ক্রিমিনাল এজেন্সির প্রোটেকশনে আছে।’ সঙ্গে এও বোঝানোর চেষ্টা করলেন যে বিচ্ছিন্ন কোনও ঘটনার জন্য সবাইকে খারাপ বলা যায় না। মমতার কথায়, ‘আমার পাঁচটা আঙুলের মধ্যে একটা আঙুল কেটে যেতে পারে। কিন্তু একটা ছোট্ট ঘটনার জন্য, নিশ্চয়ই সবাই খারাপ নয়।’
নিজের স্বচ্ছ ভাবমূর্তির কথা আজ আরও একবার তুলে ধরেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, যেদিন থেকে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন, এক পয়সাও মাইনে নেননি। ভাতাও নেননি। এমনকী কোথাও গিয়ে সরকারি গেস্ট হাউজ়ে থাকলে সেখানেও তিনি ভাড়া দেন বলে জানালেন। খাবার খরচও দেন সেখানে। তিনি যে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে কোনওরকম বেতন বা প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে পেনশন নেন না, সে কথাও আজ আবারও তুলে ধরেন মমতা।
এদিন বিকেলে নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বললেন, ‘আমি পেনশন পাই মাসে প্রায় দেড় লাখ টাকা করে সংসদ থেকে। আমি সাত বারের সাংসদ। ১৩ বছরে এক পয়সাও তুলিনি। যদি এখানে ভাতা নিতাম (মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে) কিংবা সংসদ থেকে পেনশন নিতাম, তাহলে মাসে সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো হত। তাহলে ১৩ বছরে কত কোটি টাকা হয়?’ এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন মঞ্চ থেকে প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে পেনশন না নেওয়ার কথা, বা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ভাতা না নেওয়ার কথা তুলে ধরেছিলেন মমতা। আজ আবারও নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে এই তথ্য-পরিসংখ্যান বোঝালেন মমতা।
কলকাতা: সাত বারের সাংসদ। কিন্তু প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে পেনশনের টাকা তোলেন না মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে তাঁর বেতন, ভাতা সে সবও তোলেন না মমতা। শুধু তাই নয়, তিনি এক বেলা খান, এক বেলা না খেয়ে থাকেন। মঙ্গলবার বিকেলে নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে বসে নিজেই জানালেন সে কথা। বললেন, ‘আমার কী চাই! এক বেলা খাই না, আর এক বেলা খাই। তাও ভাত খাই না, রুটিও খাই না। আমার একটা শোয়ার বিছানা আছে, এর জন্য আমি গর্বিত।’
রাজ্যে যখন শাসক দলের একাধিক নেতা-মন্ত্রীকে গ্রেফতার করছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা, তখন মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। বিজেপিকে বিঁধে মমতা বললেন, ‘বড় বড় ডাকাত, গুন্ডা, ক্রিমিনাল এজেন্সির প্রোটেকশনে আছে।’ সঙ্গে এও বোঝানোর চেষ্টা করলেন যে বিচ্ছিন্ন কোনও ঘটনার জন্য সবাইকে খারাপ বলা যায় না। মমতার কথায়, ‘আমার পাঁচটা আঙুলের মধ্যে একটা আঙুল কেটে যেতে পারে। কিন্তু একটা ছোট্ট ঘটনার জন্য, নিশ্চয়ই সবাই খারাপ নয়।’
নিজের স্বচ্ছ ভাবমূর্তির কথা আজ আরও একবার তুলে ধরেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, যেদিন থেকে তিনি মুখ্যমন্ত্রী হয়েছেন, এক পয়সাও মাইনে নেননি। ভাতাও নেননি। এমনকী কোথাও গিয়ে সরকারি গেস্ট হাউজ়ে থাকলে সেখানেও তিনি ভাড়া দেন বলে জানালেন। খাবার খরচও দেন সেখানে। তিনি যে মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে কোনওরকম বেতন বা প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে পেনশন নেন না, সে কথাও আজ আবারও তুলে ধরেন মমতা।
এদিন বিকেলে নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে মমতা বললেন, ‘আমি পেনশন পাই মাসে প্রায় দেড় লাখ টাকা করে সংসদ থেকে। আমি সাত বারের সাংসদ। ১৩ বছরে এক পয়সাও তুলিনি। যদি এখানে ভাতা নিতাম (মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে) কিংবা সংসদ থেকে পেনশন নিতাম, তাহলে মাসে সাড়ে তিন লাখ টাকার মতো হত। তাহলে ১৩ বছরে কত কোটি টাকা হয়?’ এর আগেও একাধিকবার বিভিন্ন মঞ্চ থেকে প্রাক্তন সাংসদ হিসেবে পেনশন না নেওয়ার কথা, বা মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে ভাতা না নেওয়ার কথা তুলে ধরেছিলেন মমতা। আজ আবারও নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে এই তথ্য-পরিসংখ্যান বোঝালেন মমতা।