Share Investment: কোনও সংস্থার শেয়ার লেনদেন কেন নিষিদ্ধ করা হয়? না জানলে জেনে নিন

TV9 Bangla Digital

| Edited By: অরিজিৎ দে

Updated on: Apr 16, 2022 | 8:44 PM

Share Market: বাজারের অস্থিরতা ও বেআইনি লেনদেন বন্ধ করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এনএসই-এর নিষেধজ্ঞায় থাকায় শেয়ারগুলিতে নতুনভাবে কোনও বিনিয়োগ করা যায় না।

বর্তমান যেভাবে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে, তাতে সংসার চালাতে হিমসিম অবস্থা মধ্য বিত্তের। প্রতিদিনের ব্যায় প্রতিনিয়ত বাড়লে আয় বৃদ্ধির কোনও লক্ষণ নেই। এই রকম দূরাবস্থার মুখোমুখি হয়েই অনেকে, লাভের আশায় সঞ্চয় না করে শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেন। যারা শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগ করেন, তারা অনেকেই জানেন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন কারণে শেয়ারের দাম বাড়ে-কমে। শেয়ার মার্কেটে যারা বিনিয়োগ করেন, অনেক সময়ই তারা দেখতে পান, মাঝে মধ্যেই নির্দিষ্ট কিছু শেয়ারের লেনদেন বন্ধ করা হয়। তবে বিনিয়োগকারীদের অনেকেই জানেন না কেন ওই নির্দিষ্ট শেয়ার গুলিতে লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। আসুন জেনে নেওয়া যাক…

বাজারের অস্থিরতা ও বেআইনি লেনদেন বন্ধ করার জন্যই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এনএসই-এর নিষেধজ্ঞায় থাকায় শেয়ারগুলিতে নতুনভাবে কোনও বিনিয়োগ করা যায় না। ভবিষ্যতের বিনিয়োগের ওপর থাকে নিষেধাজ্ঞা। একটি স্টক কীভাবে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসে, তা বোঝার জন্য বেশ কিছু বিষয়ের ওপর নজর দেওয়া দরকার। এই বিষয়গুলির মধ্যে সব থেকে বেশি গুরত্বপূর্ণ ওপেন ইন্টারেস্ট। বকেয়া ডেরিভেটিভস চুক্তির মোট সংখ্যাকে ওপেন ইন্টারেস্ট বলা হয়। অন্যদিকে ফ্রি ফ্লোট মার্কেট ক্যাপের ২০ শতাংশেকে মার্কেট ওয়াইড পজিশন লিমিট বলা হয়। ফ্রি ফ্লোট মার্কেট ক্যাপের মূল্য নির্ধারণ করা হয়, একটি সংস্থার বাজারের ওপর থাকা শেয়ার সংখ্যার দ্বারা গুণ করে। ফিউচার এবং অপশনে শেয়ারের সংখ্যা যে কোনও দিনের শেষে লেনদেন হওয়া শেয়ারের ৯৫ শতাংশের বেশি হতে পারে না। এই ক্ষেত্রে শেয়ারের সংখ্যা কখনই ১ হাজার ১৪০ এর বেশি হতে পারে না। যখনই সংখ্যার এর বেশি হয়, তখনই শেয়ারটিকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। বিস্তারিত জানতে ভিডিয়ো অবশ্যই দেখুন…