Balurghat Road Condition: ২০২৩য়ে দাঁড়িয়েও একটা রাস্তা মেলে না!

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Nov 01, 2023 | 5:37 PM

দীর্ঘ ১৫ বছর পরেনি এক কোদাল মাটি। নামমাত্র রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। বালুরঘাট ব্লকের ডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের নামা-ডাঙ্গা ইটভাটা মোড় থেকে জঙ্গলপুর পর্যন্ত দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা বর্তমানে এতটাই বেহাল যে গাড়ি-ঘোড়া চলাচল দূর পায়ে হেঁটে পার হতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের।

Follow Us

দীর্ঘ ১৫ বছর পরেনি এক কোদাল মাটি। নামমাত্র রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। বালুরঘাট ব্লকের ডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের নামা-ডাঙ্গা ইটভাটা মোড় থেকে জঙ্গলপুর পর্যন্ত দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা বর্তমানে এতটাই বেহাল যে গাড়ি-ঘোড়া চলাচল দূর পায়ে হেঁটে পার হতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। জঙ্গলপুর, হাতিশালা, এক মাইল সহ ছটি গ্রামের প্রায় দুই হাজার মানুষ এই রাস্তার উপর নির্ভরশীল।

দীর্ঘদিন ধরে সমস্যা কথা একাধিকবার স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিদের জানিও সুরাহা হয়নি আজও পর্যন্ত। বছরে অন্যান্য সময় চলাচল কোনরকমে করা গেলও বর্ষাকালে স্থানীয় বাসিন্দাদের কষ্টের সীমা থাকেনা। হাসপাতালে কোন রোগীকে নিয়ে যেতে হলে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়।উল্লেখ্য ২০০৮ সালের ৫ এপ্রিল তৎকালীন বাম সরকারের আমলে জেলা পরিষদের উদ্যোগে বালুরঘাট ব্লকের জঙ্গলপুর থেকে ডাঙ্গা গ্রাম পর্যন্ত সড়ক যোগাযোগ তৈরি করতে ডাঙ্গা খারির উপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল জঙ্গলপুর, হাতিশালা, এক মাইল ও মালঞ্চার উত্তর দিকের গ্রামগুলির সাথে ডাঙ্গা গ্রামের মধ্য দিয়ে বালুরঘাট ফরেস্ট রঘুনাথপুর হয়ে বালুরঘাটের সাথে সরাসরি যোগাযোগ বাড়ানো। কিন্তু খারির উপর ব্রিজ নির্মাণ করা হলেও তার সংযোগকারী এই রাস্তা আজও পর্যন্ত সম্পন্ন হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি রাস্তা সংস্কার করা হোক অন্ততপক্ষে কংক্রিটের রাস্তা করে দিলেও সুস্থ ভাবে যাতায়াত করতে পারবে এলাকার মানুষ। সাধারণ দরকারে স্কুল-কলেজ বাজারের জন্য যাতায়াত সমস্যা তো আছেই সবথেকে বেশি সমস্যা গ্রামের অসুস্থদের বালুরঘাট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে। আশ্বাস মিলেছে বারবার কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও পঞ্চায়েত জেলা পরিষদকে জেলা পরিষদ রাজ্যকে দেখিয়ে দায়িত্ব সেরেছে কাজের কাজ হয়নি আজও পর্যন্ত।এদিকে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি অম্বরিশ সরকার।

দীর্ঘ ১৫ বছর পরেনি এক কোদাল মাটি। নামমাত্র রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। বালুরঘাট ব্লকের ডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের নামা-ডাঙ্গা ইটভাটা মোড় থেকে জঙ্গলপুর পর্যন্ত দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন কিলোমিটার রাস্তার অবস্থা বর্তমানে এতটাই বেহাল যে গাড়ি-ঘোড়া চলাচল দূর পায়ে হেঁটে পার হতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। জঙ্গলপুর, হাতিশালা, এক মাইল সহ ছটি গ্রামের প্রায় দুই হাজার মানুষ এই রাস্তার উপর নির্ভরশীল।

দীর্ঘদিন ধরে সমস্যা কথা একাধিকবার স্থানীয় পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে জনপ্রতিনিধিদের জানিও সুরাহা হয়নি আজও পর্যন্ত। বছরে অন্যান্য সময় চলাচল কোনরকমে করা গেলও বর্ষাকালে স্থানীয় বাসিন্দাদের কষ্টের সীমা থাকেনা। হাসপাতালে কোন রোগীকে নিয়ে যেতে হলে প্রায় পাঁচ কিলোমিটার পথ ঘুরে যেতে হয়।উল্লেখ্য ২০০৮ সালের ৫ এপ্রিল তৎকালীন বাম সরকারের আমলে জেলা পরিষদের উদ্যোগে বালুরঘাট ব্লকের জঙ্গলপুর থেকে ডাঙ্গা গ্রাম পর্যন্ত সড়ক যোগাযোগ তৈরি করতে ডাঙ্গা খারির উপর একটি ব্রিজ নির্মাণ করা হয়। উদ্দেশ্য ছিল জঙ্গলপুর, হাতিশালা, এক মাইল ও মালঞ্চার উত্তর দিকের গ্রামগুলির সাথে ডাঙ্গা গ্রামের মধ্য দিয়ে বালুরঘাট ফরেস্ট রঘুনাথপুর হয়ে বালুরঘাটের সাথে সরাসরি যোগাযোগ বাড়ানো। কিন্তু খারির উপর ব্রিজ নির্মাণ করা হলেও তার সংযোগকারী এই রাস্তা আজও পর্যন্ত সম্পন্ন হয়নি।

স্থানীয় বাসিন্দাদের দীর্ঘদিনের দাবি রাস্তা সংস্কার করা হোক অন্ততপক্ষে কংক্রিটের রাস্তা করে দিলেও সুস্থ ভাবে যাতায়াত করতে পারবে এলাকার মানুষ। সাধারণ দরকারে স্কুল-কলেজ বাজারের জন্য যাতায়াত সমস্যা তো আছেই সবথেকে বেশি সমস্যা গ্রামের অসুস্থদের বালুরঘাট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে। আশ্বাস মিলেছে বারবার কিন্তু দীর্ঘ সময় পেরিয়ে গেলেও পঞ্চায়েত জেলা পরিষদকে জেলা পরিষদ রাজ্যকে দেখিয়ে দায়িত্ব সেরেছে কাজের কাজ হয়নি আজও পর্যন্ত।এদিকে পুরো বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা পরিষদের সহকারি সভাধিপতি অম্বরিশ সরকার।

Next Video