Subhasree Ganguly on Narendra Modi: সরাসরি প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে কী বললেন শুভশ্রী?

TV9 Bangla Digital | Edited By: Tapasi Dutta

Sep 01, 2024 | 11:29 PM

রাস্তায় নেমে ক্ষান্ত হননি কেউ, ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে চলেছেন তাঁরা। ব্যতিক্রমী নন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ও। সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দরবারে আবেদন করেছেন এবার তিনি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ স্টোরিতে শেয়ার করা পোস্টে লেখা রয়েছে, ‘স্বচ্ছ ভারতের চেয়ে আমদের নিরাপদ ভারতের বেশি দরকার মোদীজি।’

Follow Us

মোদীর দরজায় শুভশ্রী
রাস্তায় নেমে ক্ষান্ত হননি কেউ, ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে চলেছেন তাঁরা। ব্যতিক্রমী নন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ও। সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দরবারে আবেদন করেছেন এবার তিনি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ স্টোরিতে শেয়ার করা পোস্টে লেখা রয়েছে, ‘স্বচ্ছ ভারতের চেয়ে আমদের নিরাপদ ভারতের বেশি দরকার মোদীজি।’

আরও একবার পথে
রবিবার দুপুর ৩ টের কিছু পর কলেজ স্কোয়ার থেকে মহামিছিল শুরু হয় আমরা তিলোত্তমার ডাকে। সেই মিছিলে এসে একে একে যোগ দিয়েছেন অপর্ণা সেন, সৃজিত মুখোপাধ্যায়, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, উষসী চক্রবর্তী, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের মতো তারকারা। সকলেই স্লোগান তুললেন তিলোত্তমার বিচার চাই।

হঠাৎ ‘রাত দখল’
কলেজ স্কোয়্যার থেকে ধর্মতলা। এ ভাবেই রবিবার পায়ে পা মেলালো মহানগর। শেষে ধর্মতলায় সমাবেশ মঞ্চে জনতার উপস্থিতি। সেখান থেকেই সাধারণ থেকে তারকা প্রত্যেকের বার্তা, “শেষ দেখে ছাড়ব।” কথা ছিল, নিজেদের দাবি দাওয়া, বক্তব্য পেশ, গানের সুর-নাচের তালে, মূকাভিনয়ের ছন্দে প্রতিবাদ চলবে। তবে সন্ধ্যা গড়াতে পরিস্থিতি বদলায়। ধর্নায় বসেন মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা। জন সাধারণের সঙ্গে রাত জাগবেন টলিউডের খ্যাতনামীরা।

অনির্বাণ ‘নিখোঁজ’ কেন?
কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা– তিলোত্তমার বিচারের দাবিতে রবিবার রাজপথে হাজির হন হাজার হাজার মানুষ। মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন মাইম আর্টিস্ট, থিয়েটার কর্মী মধুরিমা গোস্বামীও– যার আরও এক পরিচয় রয়েছে। যিনি সম্পর্কে অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্যের স্ত্রীও বটে! তবে অনির্বাণ এ দিনও অনুপস্থিত। কেন পথে নামছেন না? প্রশ্ন করতেই মধুরিমা জানান, নিজের লড়াই নিজেই লড়ছেন। অনির্বাণের প্রতিবাদের ভাষা সম্পর্কে তিনি খুব কিছু জানেন না।

ভুল করলেন শুভশ্রী-শ্রাবন্তী!
প্রথম দিন থেকেই তিলোত্তমার বিচার চাইছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় ও শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। পথে নেমে প্রতিবাদ করছেন। দিয়েছেন স্লোগানও। সেই তাঁরাই এবার যে ভুল করলেন তা দেখে ছিঃ ছিঃ করছেন সাধারণ। আঙুল তুলে তাঁরা বলছেন, ‘এটুকু দায়বদ্ধতা নেই আপনাদের?” নিজ নিজ ইনস্টা স্টোরি থেকে বিচার চেয়ে যে বার্তা তাঁরা শেয়ার করেন তাতে জ্বলজ্বল করছিল তিলোত্তমার নাম। নির্যাতিতার নাম প্রকাশ্যে আনা শাস্তিযোগ্য অপরাধ– ভুলেই গেলেন তাঁরা!

সোচ্চার জিতু

আর জি কর কাণ্ড নিয়ে প্রথমদিন থেকেই সোচ্চার হয়েছেন জিতু কমল। এদিন ফেসবুকে ‘ধান্দাবাজ’-এর চিহ্নিত করার আবেদন রাখলেন অভিনেতা। একইসঙ্গে অভিনেতা তোপ দাগলেন, ‘ফেসবুকি সিপিএম’দের উদ্দেশে। লিখলেন, ‘বলি,আজকের যে মহামিছিলে এত সংখ্যক মানুষের সমাগম,এই মিছিলটা কোন রাজনৈতিক দলের??

পথে অপর্না
আগে আরজি কর হাসপাতালে গিয়ে বিরূপ পরিস্থিতির মুখে পড়েছিলেন অপর্ণা সেন। বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে দেখে গো ব্যাক স্লোগান উঠেছিল। ‘চটিচাটা বুদ্ধিজীবী’ বলেও আক্রমণ করা হয়েছিল। তবে তাতে থমকে থাকেননি। অপর্ণা রাস্তায় নামেন ‘নাগরিক সমাজের ধিক্কার পদযাত্রা’র সময়। সেই সময় পুলিশের দিকে একগুচ্ছ প্রশ্ন ছুঁড়ে দিতেও হলেন না সোচ্চার।

বিস্ফোরক স্বস্তিকা
কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত ‘আমরা তিলোত্তমা’র পক্ষে ডাকা এই প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিয়েছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, উষসী চক্রবর্তী, চৈতি ঘোষাল, সুদীপ্তা চক্রবর্তীরা। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অভিনেত্রী বললেন, ‘যে মানসিকতা থেকে পুরুষরা ধর্ষণ করছে তারা বিশ্বাস করছে যে কিচ্ছু হবে না। আমাদের দেশে নির্যাতিতাকে হয়রান হতে হয়, তবে দোষীরা পার পেয়ে যাবে’।

মমতা না মায়াবতী?
জয়ললিতা ও ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় হয়ে গিয়েছে। পরবর্তীতে কোন রাজনীতিবিদের চরিত্রে অভিনয় করতে চান কঙ্গনা রানাওয়াত? তাঁর উত্তর, ‘একজন অভিনেতার পক্ষে কিছুই অসম্ভব নয়, তবে আমি মনে করি যে মায়াবতী। একজন নেতা হিসেবে তাঁর চরিত্র আমার বেশি পছন্দের।’

মোদীর দরজায় শুভশ্রী
রাস্তায় নেমে ক্ষান্ত হননি কেউ, ক্রমাগত সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে চলেছেন তাঁরা। ব্যতিক্রমী নন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায়ও। সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর দরবারে আবেদন করেছেন এবার তিনি। তাঁর হোয়াটসঅ্যাপ স্টোরিতে শেয়ার করা পোস্টে লেখা রয়েছে, ‘স্বচ্ছ ভারতের চেয়ে আমদের নিরাপদ ভারতের বেশি দরকার মোদীজি।’

আরও একবার পথে
রবিবার দুপুর ৩ টের কিছু পর কলেজ স্কোয়ার থেকে মহামিছিল শুরু হয় আমরা তিলোত্তমার ডাকে। সেই মিছিলে এসে একে একে যোগ দিয়েছেন অপর্ণা সেন, সৃজিত মুখোপাধ্যায়, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, উষসী চক্রবর্তী, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের মতো তারকারা। সকলেই স্লোগান তুললেন তিলোত্তমার বিচার চাই।

হঠাৎ ‘রাত দখল’
কলেজ স্কোয়্যার থেকে ধর্মতলা। এ ভাবেই রবিবার পায়ে পা মেলালো মহানগর। শেষে ধর্মতলায় সমাবেশ মঞ্চে জনতার উপস্থিতি। সেখান থেকেই সাধারণ থেকে তারকা প্রত্যেকের বার্তা, “শেষ দেখে ছাড়ব।” কথা ছিল, নিজেদের দাবি দাওয়া, বক্তব্য পেশ, গানের সুর-নাচের তালে, মূকাভিনয়ের ছন্দে প্রতিবাদ চলবে। তবে সন্ধ্যা গড়াতে পরিস্থিতি বদলায়। ধর্নায় বসেন মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা। জন সাধারণের সঙ্গে রাত জাগবেন টলিউডের খ্যাতনামীরা।

অনির্বাণ ‘নিখোঁজ’ কেন?
কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা– তিলোত্তমার বিচারের দাবিতে রবিবার রাজপথে হাজির হন হাজার হাজার মানুষ। মিছিলে অংশ নিয়েছিলেন মাইম আর্টিস্ট, থিয়েটার কর্মী মধুরিমা গোস্বামীও– যার আরও এক পরিচয় রয়েছে। যিনি সম্পর্কে অভিনেতা অনির্বাণ ভট্টাচার্যের স্ত্রীও বটে! তবে অনির্বাণ এ দিনও অনুপস্থিত। কেন পথে নামছেন না? প্রশ্ন করতেই মধুরিমা জানান, নিজের লড়াই নিজেই লড়ছেন। অনির্বাণের প্রতিবাদের ভাষা সম্পর্কে তিনি খুব কিছু জানেন না।

ভুল করলেন শুভশ্রী-শ্রাবন্তী!
প্রথম দিন থেকেই তিলোত্তমার বিচার চাইছেন শুভশ্রী গঙ্গোপাধ্যায় ও শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়। পথে নেমে প্রতিবাদ করছেন। দিয়েছেন স্লোগানও। সেই তাঁরাই এবার যে ভুল করলেন তা দেখে ছিঃ ছিঃ করছেন সাধারণ। আঙুল তুলে তাঁরা বলছেন, ‘এটুকু দায়বদ্ধতা নেই আপনাদের?” নিজ নিজ ইনস্টা স্টোরি থেকে বিচার চেয়ে যে বার্তা তাঁরা শেয়ার করেন তাতে জ্বলজ্বল করছিল তিলোত্তমার নাম। নির্যাতিতার নাম প্রকাশ্যে আনা শাস্তিযোগ্য অপরাধ– ভুলেই গেলেন তাঁরা!

সোচ্চার জিতু

আর জি কর কাণ্ড নিয়ে প্রথমদিন থেকেই সোচ্চার হয়েছেন জিতু কমল। এদিন ফেসবুকে ‘ধান্দাবাজ’-এর চিহ্নিত করার আবেদন রাখলেন অভিনেতা। একইসঙ্গে অভিনেতা তোপ দাগলেন, ‘ফেসবুকি সিপিএম’দের উদ্দেশে। লিখলেন, ‘বলি,আজকের যে মহামিছিলে এত সংখ্যক মানুষের সমাগম,এই মিছিলটা কোন রাজনৈতিক দলের??

পথে অপর্না
আগে আরজি কর হাসপাতালে গিয়ে বিরূপ পরিস্থিতির মুখে পড়েছিলেন অপর্ণা সেন। বর্ষীয়ান অভিনেত্রীকে দেখে গো ব্যাক স্লোগান উঠেছিল। ‘চটিচাটা বুদ্ধিজীবী’ বলেও আক্রমণ করা হয়েছিল। তবে তাতে থমকে থাকেননি। অপর্ণা রাস্তায় নামেন ‘নাগরিক সমাজের ধিক্কার পদযাত্রা’র সময়। সেই সময় পুলিশের দিকে একগুচ্ছ প্রশ্ন ছুঁড়ে দিতেও হলেন না সোচ্চার।

বিস্ফোরক স্বস্তিকা
কলেজ স্কোয়ার থেকে ধর্মতলা পর্যন্ত ‘আমরা তিলোত্তমা’র পক্ষে ডাকা এই প্রতিবাদ মিছিলে যোগ দিয়েছেন স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, উষসী চক্রবর্তী, চৈতি ঘোষাল, সুদীপ্তা চক্রবর্তীরা। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে অভিনেত্রী বললেন, ‘যে মানসিকতা থেকে পুরুষরা ধর্ষণ করছে তারা বিশ্বাস করছে যে কিচ্ছু হবে না। আমাদের দেশে নির্যাতিতাকে হয়রান হতে হয়, তবে দোষীরা পার পেয়ে যাবে’।

মমতা না মায়াবতী?
জয়ললিতা ও ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে অভিনয় হয়ে গিয়েছে। পরবর্তীতে কোন রাজনীতিবিদের চরিত্রে অভিনয় করতে চান কঙ্গনা রানাওয়াত? তাঁর উত্তর, ‘একজন অভিনেতার পক্ষে কিছুই অসম্ভব নয়, তবে আমি মনে করি যে মায়াবতী। একজন নেতা হিসেবে তাঁর চরিত্র আমার বেশি পছন্দের।’

Next Video