Tapas Mondal Exclusive: ‘সবাইকে কুন্তল পাস করিয়েছে, কিন্তু চার্জটাও তো কম ছিল’, TV9 বাংলায় বিস্ফোরক তাপস মণ্ডল

Jan 14, 2023 | 3:00 PM

Recruitment Scam: এখন দেখছি এতে না জড়ানোই আমার উচিৎ ছিল। কিন্তু আমি ভাবছি, কিছু বেকার ছেলেমেয়ে যদি চাকরি পায়, পাক না। অসুবিধা কোথায়: তাপস মণ্ডল

Follow Us

কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। একদা মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের মুখোমুখি TV9 বাংলা। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গে বেসরকারি ডিএলএড কলেজ চালুর ক্ষেত্রে তাঁর বড় ভূমিকা রয়েছে। ১৯৯৮ সালে মুর্শিদাবাদে প্রথম বেসরকারি ডিএলএড কলেজ চালু করেন তিনি। ২০০৩ সালে মোট ৩৮টি কলেজ নিয়ে ডিএলএড প্রশিক্ষণ কেন্দ্র শুরু হয়। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে পুরাতন ৩৮টি ও নতুন আরও প্রায় ১৫০টি কলেজ এনসিটির অনুমোদন পায়। ২০১১ সালে সমস্ত ডিএলএড কলেজ একত্রিত হয়ে একটি সংগঠন তৈরি করেন যার সভাপতি হন তাপস মণ্ডল।

এরই মধ্যে TV9 বাংলায় বিস্ফোরক মন্তব্য তাপস মণ্ডলের। তিনি বলেন, “আমাদের ছাত্রছাত্রী যারা ঠিক সময় ফর্ম ফিলআপ করতে পারেনি তাদের ফর্ম ফিলআপ করার ব্যাপারে পর্ষদের সভাপতির সঙ্গে আমি কথা বলেছি। জানেনই, উনি তাদের সাহায্যও করেছেন। এবার সেটা আইনি নাকি বেআইনি সেটা উনি বলুন। আমরা সুবিধা চেয়েছি, উনি সুবিধা দিয়েছেন।”

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁর সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই মানিক ভট্টাচার্যের, বলছেন তাপস মণ্ডল। তিনি যখন তাঁর কাছের মানুষদের চাকরির জন্য পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতিকে বলেন, তখন নাকি তাঁকে এর মধ্যে জড়াতে নিষেধ করেন মানিক ভট্টাচার্য। তিনি আরও জানান, “আমি তো কারও কাছে টাকা আদায় করতে যাই না। মানিক বাবুও টাকা আদায় করে দেননি। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা রেজিস্ট্রেশন পেয়েছে, পরীক্ষা দিয়েছে।”

কুন্তল ঘোষ সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “এখন যদি প্রচুর ছাত্রছাত্রী আমাকে এসে বলে স্যর আমাদের জন্য একটু দেখুন। আমি তো নিজে দেখতে পারছি না। একজন দেখছে, শুনছি। তো ওর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখন দেখছি এতে না জড়ানোই আমার উচিৎ ছিল। কিন্তু আমি ভাবছি, কিছু বেকার ছেলেমেয়ে যদি চাকরি পায়, পাক না। অসুবিধা কোথায়? ওরা টাকা দিয়েছে, সবাইকে কুন্তল পাস করিয়েছে। কিন্তু চার্জটাও তো কম ছিল। আমি তো জানি এদের যদি আদালতে পাঠাই তাতেও তো আইনজীবী টাকা নেবেন। কিন্তু ও সব দায়িত্ব নিল। ৩২৫ জনকে ও পাশও করিয়ে দিয়েছে।”

কলকাতা: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হয়েছেন প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য। একদা মানিক-ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের মুখোমুখি TV9 বাংলা। তিনি জানান, পশ্চিমবঙ্গে বেসরকারি ডিএলএড কলেজ চালুর ক্ষেত্রে তাঁর বড় ভূমিকা রয়েছে। ১৯৯৮ সালে মুর্শিদাবাদে প্রথম বেসরকারি ডিএলএড কলেজ চালু করেন তিনি। ২০০৩ সালে মোট ৩৮টি কলেজ নিয়ে ডিএলএড প্রশিক্ষণ কেন্দ্র শুরু হয়। তিনি বলেন, ২০০৯ সালে পুরাতন ৩৮টি ও নতুন আরও প্রায় ১৫০টি কলেজ এনসিটির অনুমোদন পায়। ২০১১ সালে সমস্ত ডিএলএড কলেজ একত্রিত হয়ে একটি সংগঠন তৈরি করেন যার সভাপতি হন তাপস মণ্ডল।

এরই মধ্যে TV9 বাংলায় বিস্ফোরক মন্তব্য তাপস মণ্ডলের। তিনি বলেন, “আমাদের ছাত্রছাত্রী যারা ঠিক সময় ফর্ম ফিলআপ করতে পারেনি তাদের ফর্ম ফিলআপ করার ব্যাপারে পর্ষদের সভাপতির সঙ্গে আমি কথা বলেছি। জানেনই, উনি তাদের সাহায্যও করেছেন। এবার সেটা আইনি নাকি বেআইনি সেটা উনি বলুন। আমরা সুবিধা চেয়েছি, উনি সুবিধা দিয়েছেন।”

নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তাঁর সঙ্গে কোনও সম্পর্ক নেই মানিক ভট্টাচার্যের, বলছেন তাপস মণ্ডল। তিনি যখন তাঁর কাছের মানুষদের চাকরির জন্য পর্ষদের প্রাক্তন সভাপতিকে বলেন, তখন নাকি তাঁকে এর মধ্যে জড়াতে নিষেধ করেন মানিক ভট্টাচার্য। তিনি আরও জানান, “আমি তো কারও কাছে টাকা আদায় করতে যাই না। মানিক বাবুও টাকা আদায় করে দেননি। আমাদের ছাত্রছাত্রীরা রেজিস্ট্রেশন পেয়েছে, পরীক্ষা দিয়েছে।”

কুন্তল ঘোষ সম্পর্কে বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “এখন যদি প্রচুর ছাত্রছাত্রী আমাকে এসে বলে স্যর আমাদের জন্য একটু দেখুন। আমি তো নিজে দেখতে পারছি না। একজন দেখছে, শুনছি। তো ওর কাছে পাঠিয়ে দিয়েছি। কিন্তু এখন দেখছি এতে না জড়ানোই আমার উচিৎ ছিল। কিন্তু আমি ভাবছি, কিছু বেকার ছেলেমেয়ে যদি চাকরি পায়, পাক না। অসুবিধা কোথায়? ওরা টাকা দিয়েছে, সবাইকে কুন্তল পাস করিয়েছে। কিন্তু চার্জটাও তো কম ছিল। আমি তো জানি এদের যদি আদালতে পাঠাই তাতেও তো আইনজীবী টাকা নেবেন। কিন্তু ও সব দায়িত্ব নিল। ৩২৫ জনকে ও পাশও করিয়ে দিয়েছে।”

Next Video