বিজ্ঞানীরা মহাকাশে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনা আমাদের সামনে আনেন। কিছুদিন আগেই আবিষ্কার করা হয় শনির ১৪৫টি উপগ্রহ। স্পেস টেলিস্কোপে দেখা গেছিল সেই উপগ্রহ গুলি। ১৪৫টি উপগ্রহের মধ্যে আছে এনসেলাডাস নামে একটি ছোটো উপগ্রহ। এনসেলাডাস উপগ্রহে মিলেছে একধিক তথ্য। এই তথ্য আপনাকে অবাক করে দেবে। সেই উপগ্রহ থেকে জলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা। টেলিস্কোপেই দেখা গেছে জলের ছবি। এতটা জলের খোঁজ পাওয়ায় বিজ্ঞানীরা অবাক। জলের ফোয়ারা বেরাচ্ছে সেখান থেকে। সেই জলের ফোয়ারার দৈর্ঘ্য কয়েক কিলোমিটার জুড়ে। জল ছাড়াও সেখানে পাওয়া গেছে জৈব কণাও। সেখান থেকে মিলতে পারে প্রাণের সন্ধান। জেমস ওয়েব ছবিটি তুলেছিলেন ২০২২ সালে। ক্যাসিনি মহাকাশযানটি দেখেছিল এই উপগ্রহটি। ক্যাসিনি মহাকাশযানটি ছবিটি তুলেছিল স্পেকট্রোমিটার। জলের ফোয়ারা থেকে বোঝা যায়, সেখানে প্রাণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।
বিজ্ঞানীরা মহাকাশে ঘটে যাওয়া অনেক ঘটনা আমাদের সামনে আনেন। কিছুদিন আগেই আবিষ্কার করা হয় শনির ১৪৫টি উপগ্রহ। স্পেস টেলিস্কোপে দেখা গেছিল সেই উপগ্রহ গুলি। ১৪৫টি উপগ্রহের মধ্যে আছে এনসেলাডাস নামে একটি ছোটো উপগ্রহ। এনসেলাডাস উপগ্রহে মিলেছে একধিক তথ্য। এই তথ্য আপনাকে অবাক করে দেবে। সেই উপগ্রহ থেকে জলের খোঁজ পেল বিজ্ঞানীরা। টেলিস্কোপেই দেখা গেছে জলের ছবি। এতটা জলের খোঁজ পাওয়ায় বিজ্ঞানীরা অবাক। জলের ফোয়ারা বেরাচ্ছে সেখান থেকে। সেই জলের ফোয়ারার দৈর্ঘ্য কয়েক কিলোমিটার জুড়ে। জল ছাড়াও সেখানে পাওয়া গেছে জৈব কণাও। সেখান থেকে মিলতে পারে প্রাণের সন্ধান। জেমস ওয়েব ছবিটি তুলেছিলেন ২০২২ সালে। ক্যাসিনি মহাকাশযানটি দেখেছিল এই উপগ্রহটি। ক্যাসিনি মহাকাশযানটি ছবিটি তুলেছিল স্পেকট্রোমিটার। জলের ফোয়ারা থেকে বোঝা যায়, সেখানে প্রাণের সম্ভাবনা থাকতে পারে।