Amdanga Chaos: ভোট মিটতেই তপ্ত আমডাঙা! অন্ধকার রাস্তায় অ্যাকশন মোডে কেন্দ্রীয় বাহিনী

Sourav Dutta | Edited By: Soumya Saha

May 20, 2024 | 11:52 PM

Barrackpore Lok Sabha: ভোটকর্মীদের আটকে রেখে তুমুল বিক্ষোভ দেখান সাধারণ ভোটারদের একাংশ। শেষ পর্যন্ত লাঠি উঁচিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। বিক্ষোভকারীদের বুথের সামনে থেকে সরিয়ে পিকেটিং করে ইভিএম, প্রিসাইডিং অফিসার-সহ ভোটকর্মীদের গ্রাম থেকে বের করেন জওয়ানরা।

Follow Us

আমডাঙা: লাইন দিয়ে অপেক্ষা করেও ভোট দিতে না পারার অভিযোগ গ্রামবাসীদের। ভোটারদের বিক্ষোভ ঘিরে সোমবার সন্ধেয় তপ্ত হয়ে উঠল ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আমডাঙার পাঁচপোতা এলাকা। ঘটনাটি ঘটেছে পাঁচপোতার ৬১ নম্বর বুথে। এমনকী ভোটকর্মীদের আটকে রেখে তুমুল বিক্ষোভ দেখান সাধারণ ভোটারদের একাংশ। শেষ পর্যন্ত লাঠি উঁচিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। বিক্ষোভকারীদের বুথের সামনে থেকে সরিয়ে পিকেটিং করে ইভিএম, প্রিসাইডিং অফিসার-সহ ভোটকর্মীদের গ্রাম থেকে বের করেন জওয়ানরা।

গ্রামবাসীর অভিযোগ, সকালে আধ ঘণ্টা ইভিএম বিকল হয়ে পড়েছিল। তারপর দুপুরে ঝড়-বৃষ্টি ও বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণেও ভোটদান ব্যহত হয়েছিল বেশ কিছুক্ষণের জন্য। অনেকেই ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে বাড়ি থেকে বের হতে পারেননি। সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর কিছু ভোটার ভোট দিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তখন ঘড়ির কাঁটায় সন্ধে ৬টা বেজে যাওয়ায় ভোটগ্রহণ পর্ব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। আর এই নিয়েই তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয় আমডাঙার পাঁচপোতার ৬১ নম্বর বুথের বাইরে।

লাইনে থাকার পর‌ও কেন ভোট দিতে পারলেন না? সেই নিয়েই ক্ষোভ গ্রামবাসীদের। ভোট দেওয়ার দাবিতে বুথের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীদের একাংশ। রাস্তার উপর সিমেন্টের পাইপ ফেলে চলে পথ অবরোধ। নিভিয়ে দেওয়া হয় রাস্তার আলো। ভোট দিতে না পারলে, ইভিএম নিয়ে যেতে দেওয়া হবে না। এই দাবিতে সন্ধে প্রায় সাড়ে ৬টা থেকে শুরু হয় অবরোধ। রাত আটটা নাগাদ রাজ্য পুলিশের অফিসাররা ভোটারদের বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না।

এরপর রাত সাড়ে আটটা নাগাদ পরিস্থিতি সামলাতে পাঁচপোতায় পৌঁছে যায় বিপুল সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। লাঠি উচিয়ে ভিড় ছত্রভঙ্গ করে ইভিএম ও ভোটকর্মীদের গ্রাম থেকে বের করে নিয়ে যান কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। এদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী যখন গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিল, তখন বাহিনীর গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর বৃষ্টির অভিযোগও উঠেছে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গ্রামবাসীরা।

এদিকে সেখানকার প্রিসাইডিং অফিসার ভীত সন্ত্রস্ত অবস্থায় গাড়ির মধ্যে বসে বলতে থাকেন, ‘সমস্ত কাজ হয়ে যাওয়ার পরও আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। কেন এরকম হবে? আমাদের জীবনেরও দাম আছে। কেন আমাদের এভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হবে?’

আমডাঙা: লাইন দিয়ে অপেক্ষা করেও ভোট দিতে না পারার অভিযোগ গ্রামবাসীদের। ভোটারদের বিক্ষোভ ঘিরে সোমবার সন্ধেয় তপ্ত হয়ে উঠল ব্যারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত আমডাঙার পাঁচপোতা এলাকা। ঘটনাটি ঘটেছে পাঁচপোতার ৬১ নম্বর বুথে। এমনকী ভোটকর্মীদের আটকে রেখে তুমুল বিক্ষোভ দেখান সাধারণ ভোটারদের একাংশ। শেষ পর্যন্ত লাঠি উঁচিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। বিক্ষোভকারীদের বুথের সামনে থেকে সরিয়ে পিকেটিং করে ইভিএম, প্রিসাইডিং অফিসার-সহ ভোটকর্মীদের গ্রাম থেকে বের করেন জওয়ানরা।

গ্রামবাসীর অভিযোগ, সকালে আধ ঘণ্টা ইভিএম বিকল হয়ে পড়েছিল। তারপর দুপুরে ঝড়-বৃষ্টি ও বিদ্যুৎ বিভ্রাটের কারণেও ভোটদান ব্যহত হয়েছিল বেশ কিছুক্ষণের জন্য। অনেকেই ঝড়-বৃষ্টির মধ্যে বাড়ি থেকে বের হতে পারেননি। সময় পেরিয়ে যাওয়ার পর কিছু ভোটার ভোট দিতে গিয়েছিলেন। কিন্তু তখন ঘড়ির কাঁটায় সন্ধে ৬টা বেজে যাওয়ায় ভোটগ্রহণ পর্ব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। আর এই নিয়েই তুলকালাম পরিস্থিতি তৈরি হয় আমডাঙার পাঁচপোতার ৬১ নম্বর বুথের বাইরে।

লাইনে থাকার পর‌ও কেন ভোট দিতে পারলেন না? সেই নিয়েই ক্ষোভ গ্রামবাসীদের। ভোট দেওয়ার দাবিতে বুথের সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন গ্রামবাসীদের একাংশ। রাস্তার উপর সিমেন্টের পাইপ ফেলে চলে পথ অবরোধ। নিভিয়ে দেওয়া হয় রাস্তার আলো। ভোট দিতে না পারলে, ইভিএম নিয়ে যেতে দেওয়া হবে না। এই দাবিতে সন্ধে প্রায় সাড়ে ৬টা থেকে শুরু হয় অবরোধ। রাত আটটা নাগাদ রাজ্য পুলিশের অফিসাররা ভোটারদের বোঝানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু কাজের কাজ কিছুই হয় না।

এরপর রাত সাড়ে আটটা নাগাদ পরিস্থিতি সামলাতে পাঁচপোতায় পৌঁছে যায় বিপুল সংখ্যায় কেন্দ্রীয় বাহিনী। লাঠি উচিয়ে ভিড় ছত্রভঙ্গ করে ইভিএম ও ভোটকর্মীদের গ্রাম থেকে বের করে নিয়ে যান কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। এদিকে কেন্দ্রীয় বাহিনী যখন গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে যাচ্ছিল, তখন বাহিনীর গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর বৃষ্টির অভিযোগও উঠেছে। যদিও সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন গ্রামবাসীরা।

এদিকে সেখানকার প্রিসাইডিং অফিসার ভীত সন্ত্রস্ত অবস্থায় গাড়ির মধ্যে বসে বলতে থাকেন, ‘সমস্ত কাজ হয়ে যাওয়ার পরও আমরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। কেন এরকম হবে? আমাদের জীবনেরও দাম আছে। কেন আমাদের এভাবে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে হবে?’

Next Article