সন্দেশখালি: সন্দেশখালির দাপুটে তৃণমূল শেখ শাহজাহান। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে নাম জড়াতেই আপাতত নিখোঁজ তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে জারি হয়েছে লুক আউট নোটিসও। তবে তৃণমূল নেতার এখনও টিকিও খুঁজে পায়নি পুলিশ। কিন্তু শাহজাহান বেপাত্তা হতেই একে একে তাঁর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন গ্রামবাসীরা। অভিযোগ, প্রায় ১৫ জন আদিবাসীর ৪২ বিঘা জমি গ্রাস করেছেন শাহজাহানের ভাই। আর এই ঘটনার পিছনে মদত রয়েছে খোদ শাহজাহানের। ঘটনাটি বেড়মজুর পঞ্চায়েতের।
এক অভিযোগকারী বলেন, “দুনম্বরী জাল কাগজ তৈরি করে এরা উচ্ছেদ করছে। কিছু বলতে গেলে আমাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।” আরও এক বেড়মুজুরের বাসিন্দা বলেন, “শাহজাহানের মদতে তার ভাই সিরাজ শেখ আমাদের জমি বেআইনিভাবে কিনেছে। পুলিশের কাছে গিয়েও লাভ হয়নি। আমাদের তাড়িয়ে দিয়েছে। আমায় তো তুলে নিয়ে মারধর করেছে। যেহেতু আমি কেস করেছিলাম সেই কারণে মারধর করে। আর পুলিশ তো ওদের কেনা।”
আদিবাসী বিকাশ পরিষদের নেতা দিলীপ সর্দার বলেন, “এই বিষয়টি নিয়ে জেলা শাসককে চিঠি দিয়েছিল এসসি কমিশন। ডিএম এসসিকে রিপোর্ট দিতে বলে। এসপিও সেই দলিল পাঠায়। দেখা যায় প্রচুর ভুয়ো নথি রয়েছে। এর মধ্যে সিরাজুল শেখ অন্যতম। তবে এখানকার ওসি সব জেনেও চুপ।”
কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রক, রাজভবন থেকে কলকাতা হাইকোর্ট! সকলই জানতে চাইছে শেখ শাহজাহান কোথায়? কেন ধরা যাচ্ছে না তাঁকে? এই রিপোর্টই বলছে কেন ধরা যাচ্ছে না তাঁকে। খোদ এসডিপিও বলছেন, ভুয়ো দলিল তৈরি করে আদিবাসীদের ৪২ বিঘা জমি গ্রাস করেছেন শাহজাহানের ভাই। বারবার এলাকাবাসী জানাচ্ছেন, শাহজাহানের বাইক বাহিনী নিজের বল দেখিয়ে জমি গ্রাস করেছে। সব জেনেও প্রশাসন চুপ। যদিও, এই নিয়ে অভিযুক্তদের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
সন্দেশখালি: সন্দেশখালির দাপুটে তৃণমূল শেখ শাহজাহান। রেশন দুর্নীতিকাণ্ডে নাম জড়াতেই আপাতত নিখোঁজ তিনি। তাঁর বিরুদ্ধে জারি হয়েছে লুক আউট নোটিসও। তবে তৃণমূল নেতার এখনও টিকিও খুঁজে পায়নি পুলিশ। কিন্তু শাহজাহান বেপাত্তা হতেই একে একে তাঁর বিরুদ্ধে মুখ খুলেছেন গ্রামবাসীরা। অভিযোগ, প্রায় ১৫ জন আদিবাসীর ৪২ বিঘা জমি গ্রাস করেছেন শাহজাহানের ভাই। আর এই ঘটনার পিছনে মদত রয়েছে খোদ শাহজাহানের। ঘটনাটি বেড়মজুর পঞ্চায়েতের।
এক অভিযোগকারী বলেন, “দুনম্বরী জাল কাগজ তৈরি করে এরা উচ্ছেদ করছে। কিছু বলতে গেলে আমাদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে।” আরও এক বেড়মুজুরের বাসিন্দা বলেন, “শাহজাহানের মদতে তার ভাই সিরাজ শেখ আমাদের জমি বেআইনিভাবে কিনেছে। পুলিশের কাছে গিয়েও লাভ হয়নি। আমাদের তাড়িয়ে দিয়েছে। আমায় তো তুলে নিয়ে মারধর করেছে। যেহেতু আমি কেস করেছিলাম সেই কারণে মারধর করে। আর পুলিশ তো ওদের কেনা।”
আদিবাসী বিকাশ পরিষদের নেতা দিলীপ সর্দার বলেন, “এই বিষয়টি নিয়ে জেলা শাসককে চিঠি দিয়েছিল এসসি কমিশন। ডিএম এসসিকে রিপোর্ট দিতে বলে। এসপিও সেই দলিল পাঠায়। দেখা যায় প্রচুর ভুয়ো নথি রয়েছে। এর মধ্যে সিরাজুল শেখ অন্যতম। তবে এখানকার ওসি সব জেনেও চুপ।”
কেন্দ্রীয় স্বারাষ্ট্রমন্ত্রক, রাজভবন থেকে কলকাতা হাইকোর্ট! সকলই জানতে চাইছে শেখ শাহজাহান কোথায়? কেন ধরা যাচ্ছে না তাঁকে? এই রিপোর্টই বলছে কেন ধরা যাচ্ছে না তাঁকে। খোদ এসডিপিও বলছেন, ভুয়ো দলিল তৈরি করে আদিবাসীদের ৪২ বিঘা জমি গ্রাস করেছেন শাহজাহানের ভাই। বারবার এলাকাবাসী জানাচ্ছেন, শাহজাহানের বাইক বাহিনী নিজের বল দেখিয়ে জমি গ্রাস করেছে। সব জেনেও প্রশাসন চুপ। যদিও, এই নিয়ে অভিযুক্তদের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।