Paschim Medinipur: চলে গেল বাবা, জীবিত ছেলের নামে এল ডেথ সার্টিফিকেট, কাঠগড়ায় মেডিক্যাল কলেজ

Ashim Bera | Edited By: জয়দীপ দাস

Jan 21, 2024 | 8:04 AM

Paschim Medinipur: গত বছর ১৭ নভেম্বর দুপুরে আচমকা বিষপান করেছিলেন তিনি। দ্রুত তাঁকে নিয়ে যাওয়া মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। যদিও শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই মৃত্যু হয় তাঁর।

Paschim Medinipur: চলে গেল বাবা, জীবিত ছেলের নামে এল ডেথ সার্টিফিকেট, কাঠগড়ায় মেডিক্যাল কলেজ
ফাঁপড়ে পরিবার
Image Credit source: TV-9 Bangla

Follow Us

চন্দ্রকোনা: কিছু মাস আগেই মারা গিয়েছেন বাবা। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত ডেথ সার্টিফিকেট এল ছেলের নামে। তাতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে এলাকায়। যদিও চাপের মুখে ভুল স্বীকার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের। সুপার বলছেন, কোনও প্রযুক্তিগত সমস্যা হয়ে থাকতে পারে। আমাদের কাছে এলেই দ্রুত সমস্যার সমাধান করে দেওয়া হবে। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনা ঘটেছে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার চন্দ্রকোনা পৌরসভার ৯ নং ওয়ার্ড কমরগঞ্জ গ্রামে। এই গ্রামেই থাকতেন উত্তম নন্দী। 

গত বছর  ১৭ নভেম্বর দুপুরে আচমকা বিষপান করেছিলেন তিনি। দ্রুত তাঁকে নিয়ে যাওয়া মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। যদিও শেষ রক্ষা হয়নি। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থাতেই মৃত্যু হয় তাঁর। কিন্তু, মেডিক্যাল কলেজের তরফে ইস্যু করা ডেথ সার্টিফিকেট বলছে মারা যাননি উত্তম, মারা গিয়েছেন তাঁর ছেলে বলরাম নন্দী। উত্তম নন্দীর ছোট ছেলে বলরাম। গোটা ঘটনায় হতবাক তিনিও। 

তিনি জানাচ্ছেন ১৭ জানুয়ারি তাঁর মোবাইলে একটি মেসেজ আসে। সঙ্গে আসে একটি লিঙ্ক। সেখানেই জানানো হয় তাঁর বাবার ডেথ সার্টিফিকেট সাবমিট হয়ে গেছে। মেসেজের সঙ্গে থাকা লিঙ্কের হাত ধরে সেটা ডাউনলোডও করা হয়। এরপরই তাঁরা সোজা চলে যান গ্যাসের অফিসে। মাকে নিয়ে সেই সার্টিফিকেট দেখিয়ে গ্যাসের বই সংশোধন ও লিঙ্ক করাতে গিয়েই জানতে পারেন আসল ঘটনা। জানা যায় ডেথ সার্টিফিকেটে রয়েছে খোজ বলরাম নন্দীর নাম। এই বিষয়ে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের সুপার জয়ন্ত কুমার রাউত বলেন, বিষয়টা আমরা শুনেছি। দেখছি। কোনও টেকনিক্যাল প্রবলেম হতে পারে। আমাদের কাছে এলে দ্রুত সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

Next Article