AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

‘বলিউড হলে এটা শুনতে হত না’, ট্রোলারদের একহাত নিলেন সৌমিতৃষা

Soumitrisha Kundu: তিনি তো এখন রুমি। সৌমিতৃষা কুণ্ডু এভাবেই দর্শক মনে থেকে যেতে চান বিভিন্ন চরিত্র হয়ে। প্রতিটি চরিত্রই তাঁর কাছে চ্যালেঞ্চ। ''দর্শকদের আশা প্রত্যাশা যখন এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যায়, তখন অভিনেতা অভিনেত্রীদের দায়িত্বও অনেকগুন বেড়ে যায়''- TV9 বাংলাকে জানান সৌমি। 

'বলিউড হলে এটা শুনতে হত না', ট্রোলারদের একহাত নিলেন সৌমিতৃষা
| Updated on: Jan 21, 2024 | 3:18 PM
Share

সৌমিতৃষা কুণ্ডু। বর্তমানে যাঁকে নিয়ে সর্বত্র চর্চা তুঙ্গে। TRP-র তালিকায় থাকা সেরা ধারাবাহিক তাঁরই ঝুলিতে। টানা একবছর দর্শকদের মনে ঝড় তুলেছিল এই ধারাবাহিক। শেষের দিকে ধারাবাহিকের TRP খানিক পতন হলেও কোথাও গিয়ে যেন মিঠাই চরিত্রকে দর্শক মন থেকে মুছতে পারেননি। মিঠাই সকলের ঘরের মেয়ে হয়ে উঠেছিল রাতারাতি। না, মিঠাই বললে ভুল হবে, তিনি তো এখন রুমি। সৌমিতৃষা কুণ্ডু এভাবেই দর্শক মনে থেকে যেতে চান বিভিন্ন চরিত্র হয়ে। প্রতিটি চরিত্রই তাঁর কাছে চ্যালেঞ্চ। ”দর্শকদের আশা প্রত্যাশা যখন এক ধাক্কায় অনেকটা বেড়ে যায়, তখন অভিনেতা অভিনেত্রীদের দায়িত্বও অনেকগুন বেড়ে যায়”- TV9 বাংলাকে জানান সৌমি।

অনেকেই মনে করেন কেরিয়ারের শুরুতেই একের পর এক বাজিমাত করছেন সৌমিতৃষা। মিঠাই ধারাবাহিক চলাকালীন সামনে এসেছিল সৌমিতৃষার টলিউডের বড়পর্দা থেকে ডাকের খবর। তবে ধারাাবহিকের জন্য ফেরাতে হয়েছে দুই ছবির প্রস্তাব। তারপরই টলিপাড়ার সুপারস্টারের বিপরীতে অভিনয়ের খবর সামনে আসে। সাংসদ, টলিপাড়ার নয়া ব্যোমকেষের বিপরীতে সৌমি। খবর প্রকাশ্যে আসার পরই খুশির হাওয়ায় ভেসেছিলেন তাঁর ভক্তরা। তবে চুপ থাকেননি নিন্দুকেরাও। প্রথম যে প্রশ্ন তাঁরা তুলেছিলেন, তা হল সৌমিতৃষার উচ্চতা নিয়ে।” বেঁটে অভিনেত্রীর বিপরীতে লম্বা হিরো”– মন্তব্যটা সৌমিতৃষার জীবনে নতুন নয়।

অবশেষে সৌমিতৃষা এই প্রসঙ্গে মুখ খুললেন TV9 বাংলায়। হাসি মুখে বললেন, আচ্ছা বলুন তো এটা যদি বলিউড হতো, এই প্রশ্নটা কি শুনতে হতো? জয়া বচ্চন অমিতাভ বচ্চন, রানি মুখোপাধ্যায় অভিষেক বচ্চন ছবি করেননি? তাঁদেরও কি এমন প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছিল? আমার মতে এই সবটার উত্তরই সময় দিয়ে দেয়। কে কার পাশে কেমন, সেটা একমাত্র পর্দায় তাঁদের পাশাপাশি দেখলেই বোঝা যায়। ফলে ভাল লাগা খারাপ লাগার মন্তব্যগুলো যদি আমরা কাজটা দেখে করি, তাহলে আমার মনে হয় সমালোচনার গ্রহণযোগ্যতা থাকে। নিজেকে যদি প্রমাণ করা যায়, তবে রাতারাতি এমন অনেক ট্রোলারে মুখই বন্ধ করা যায়। তাই আমি বিশ্বাস করি কাজটা করে যাও। সত্যি বলছি আমি একেবারেই ভাবিনি যে বয়সের ফারাক, কিংবা উচ্চতার তফাতটা আদপে কোনও বিষয়। রসায়নটার প্রতি যত্নশীল হতে হয় বলেই আমি শিখেছি। সেই চেষ্টাই করেছি।”