কলকাতা: তৃণমূলের প্রতি একরাশ অভিমান-ক্ষোভ উগরে দিয়ে দল ছাড়লেন তাপস রায়। এমনকী, বরানগরের বর্ষিয়ান এই তৃণমূল বিধায়ক বিধান সভায় পৌঁছে দিলেন ইস্তফা। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিলেন ইস্তফা পত্র। সোমবার বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন দলের বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে বলেছিলেন, ইডি অভিযানের পর শেখ শাহজাহানের কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধান সভায় উল্লেখ করলেও তাঁর নাম টুকুও বলেননি। তিনি আহত।
বস্তুত, তৃণমূলের পুরনো সৈনিক তাপস রায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘদিনের সঙ্গী। কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল যোগদান। তারপর থেকে আর কোনওদিন দল বদল করেননি। তবে বিবিধ বিষয় নিয়ে ইদানিং তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল তাপস রায়ের মত রাজনৈতিক কারবারিদের। উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতি পদ থেকে তাপসকে সরিয়ে দিতেই হতাশা বাড়ে তাঁর অনুগামী শিবিরে। শুধু তাই নয়, বাড়িতে ইডি হানার সময় তিনি একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। সেই সময় প্রকাশ্যেই বলেছিলেন,”আমার বাড়িতে ইডি আসার পিছনে হাত সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের।” এরপর থেকে খানিকটা চুপচাপ থাকতেই দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
রবিবার রাত থেকে শুরু হয় জল্পনা। তাহলে কি পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন? দল ছাড়বেন? সেই অনুমানই হল সত্যি। এ দিন, বিধান সভা যাওয়ার পূর্বে তাপস সাংবাদিকদের জানান, “৫২ দিন হয়ে গেল। ইডি অভিযানে বিধ্বস্ত আমি ও আমার পরিবার। ভেবেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী দাঁড়াবেন।অন্য কারোর বাড়িতে গেল ইডি কৌটো নাড়ালে বলেন। আমারও স্ত্রী-পুত্র রয়েছে। এগুলো হৃদয়কে নাড়াচাড়া করে।”
কলকাতা: তৃণমূলের প্রতি একরাশ অভিমান-ক্ষোভ উগরে দিয়ে দল ছাড়লেন তাপস রায়। এমনকী, বরানগরের বর্ষিয়ান এই তৃণমূল বিধায়ক বিধান সভায় পৌঁছে দিলেন ইস্তফা। স্পিকার বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়কে দিলেন ইস্তফা পত্র। সোমবার বাড়ি থেকে বেরোনোর আগে তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন। ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন দলের বিরুদ্ধে। একই সঙ্গে বলেছিলেন, ইডি অভিযানের পর শেখ শাহজাহানের কথা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধান সভায় উল্লেখ করলেও তাঁর নাম টুকুও বলেননি। তিনি আহত।
বস্তুত, তৃণমূলের পুরনো সৈনিক তাপস রায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দীর্ঘদিনের সঙ্গী। কংগ্রেস ছেড়ে তৃণমূল যোগদান। তারপর থেকে আর কোনওদিন দল বদল করেননি। তবে বিবিধ বিষয় নিয়ে ইদানিং তৃণমূলের সঙ্গে দূরত্ব বেড়েছিল তাপস রায়ের মত রাজনৈতিক কারবারিদের। উত্তর কলকাতা জেলা সভাপতি পদ থেকে তাপসকে সরিয়ে দিতেই হতাশা বাড়ে তাঁর অনুগামী শিবিরে। শুধু তাই নয়, বাড়িতে ইডি হানার সময় তিনি একরাশ ক্ষোভ উগরে দেন সাংসদ সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। সেই সময় প্রকাশ্যেই বলেছিলেন,”আমার বাড়িতে ইডি আসার পিছনে হাত সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের।” এরপর থেকে খানিকটা চুপচাপ থাকতেই দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
রবিবার রাত থেকে শুরু হয় জল্পনা। তাহলে কি পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন? দল ছাড়বেন? সেই অনুমানই হল সত্যি। এ দিন, বিধান সভা যাওয়ার পূর্বে তাপস সাংবাদিকদের জানান, “৫২ দিন হয়ে গেল। ইডি অভিযানে বিধ্বস্ত আমি ও আমার পরিবার। ভেবেছিলাম মুখ্যমন্ত্রী দাঁড়াবেন।অন্য কারোর বাড়িতে গেল ইডি কৌটো নাড়ালে বলেন। আমারও স্ত্রী-পুত্র রয়েছে। এগুলো হৃদয়কে নাড়াচাড়া করে।”