
শোকের ছাড়া ক্রীড়ামহলে। ইহজগতের মায়া কাটিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি দিয়েছেন প্রাক্তন ভারতীয় ফুটবলার পরিমল দে (Parimal Dey)। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

মৃত্যুকালে প্রাক্তন ভারতীয় ফুটবলার পরিমল দে-র বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। অ্যালজাইমারে আক্রান্ত হয়েছিলেন পরিমল। ৩১ জানুয়ারি মঙ্গলবার রাত ১২.১৫ মিনিটে কসবায় নিজের বাসভবনেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন কলকাতার দুই প্রধানে খেলা পরিমল দে। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

পরিমল দে কলকাতা ফুটবল লিগে প্রথম খেলার সুযোগ পান বালি প্রতিভা ক্লাবে। প্রথম বছরেই তিনি ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের বিরুদ্ধে গোল করে নজর কাড়েন। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

১৯৬৩ সালে বালি প্রতিভা ক্লাব থেকে পরিমল দে যোগ দেন উয়াড়ি ক্লাবে। সে বছর তিনি ময়দানের তিন প্রধান ইস্টবেঙ্গল, মোহনবাগান এবং মহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বিরুদ্ধে গোল করেন। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

ফলস্বরূপ পরিমল দে সুযোগ পান ইস্টবেঙ্গলে খেলার। ১৯৬৪ সালে উয়াড়ি থেকে ইস্টবেঙ্গলে সই করেছিলেন পরিমল দে। এর পর টানা ৬ বছর লাল-হলুদে খেলেছেন তিনি। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

১৯৬৮ সালে ইস্টবেঙ্গলের অধিনায়ক হন পরিমল দে। ১৯৭০ সালে আইএফএ শিল্ড ফাইনালে লাল-হলুদ ক্লাবের নায়ক হয়ে গিয়েছিলেন পরিমল দে। লাল-হলুদের এই তারকাকে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব ২০১৪ সালে জীবন কৃতি সন্মানে সন্মানিত করেছে। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

১৯৭০ সাল অবধি ইস্টবেঙ্গলের খেলার পরের দু'টো বছর মোহনবাগান জার্সি গায়ে খেলেন পরিমল দেল। এর পর ১৯৭৩ সালে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের জার্সি চাপিয়ে ফের খেলেন তিনি। এর পর ফুটবল থেকে অবসর নিয়ে নেন পরিমল দে। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)

পরিমল দে-কে শ্রদ্ধা জানাতে ইস্টবেঙ্গল ক্লাবে পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়েছে। তাঁর শেষ যাত্রায় মরদেহে লাল হলুদ পতাকা এবং ফুলের মালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন ইস্টবেঙ্গল ক্লাব কর্তারা। (ছবি-ইস্টবেঙ্গল)