Astrology For Money: ফটকিরি বা লবঙ্গ নয়, এই জিনিস রাখলেই সর্বদা মানিব্যাগ থেকে উপচে পড়বে টাকা-পয়সায়!

হিন্দু ধর্ম মতে, দেবী লক্ষ্মী হলে ধন-সম্পদের প্রতীক। তাই আচার-নিয়ম মেনে চললে ও ভক্তিভরে আরাধনা করেল দেবী লক্ষ্মী সর্বদা আশীর্বাদ প্রদান করেন। তাই ধনদেবীকে মন থেকে আরাধনা করলে ভক্তের জীবনে কখনও আর্থিক সঙ্কট থাকে না। দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে কে না চায়? তাই ধনলক্ষ্মীর আশীর্বাদ পেতে অনেকেই অনেক কিছু প্রতিকার মেনে চলেন। মানিব্যাগে সর্বদা টাকা-পয়সা মজুত রাখা কারওর পক্ষেই সম্ভব নয়। নিজের পার্সে অনেকেই ভগবানের ছবি রাখেন। আবার অনেকে বাস্তু মতে, ফটকিরিও রেখে দেন। মনে করা হয়, এতে মানিব্যাগে সবসময় টাকাপয়সা উপচে পড়বে। তবে বাস্তুনিয়ম অনুসারে,পার্সে সবসময় টাকাপয়সা রাখার জন্য ফটকিরি, লবঙ্গ বা ভগবানের ছবির পাশাপাশি আরও একটি জিনিস রাখতে পারেন। তাতে লক্ষ্মীর আশীর্বাদ বজায় থাকবে, পরিশ্রমের প্রাপ্যও বিফলে যাবে না। চিনির মিছরির বেশ কিছু প্রতিকার মেনে চললে মানিব্যাগে থাকবে হাজার হাজার টাকা।

• ধর্মীয় বিশ্বাস অনুসারে, দেবী লক্ষ্মী চিনির মিছরি খুব পছন্দ করেন। প্রসাদ হিসেবে মিছরিও নিবেদন করা হয়। তাই পূজার সময় লক্ষ্মীর সামনে চিনির মিষ্টি নিবেদন করুন। প্রসাদ হিসাবে চিনি বিতরণ করতে পারেন। এতে শুধু আপনার ইচ্ছাই পূরণ হবে, তাই নয়, লক্ষ্মীর আশীর্বাদও বজায় থাকবে সারা জীবন। চাকরির ক্ষেত্রে প্রমোশন বা উন্নতি পাবেন হাতেনাতে।

• বিবাহের বয়স হলেও অনেকের সময়মতো বিবাহ হয় না। জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে সেই সব ব্যক্তিদের ভগবান শ্রীকৃষ্ণ ও রাধারানীকে পূর্ণ আচারের সঙ্গে পুজো করা উচিত। এই দুই দেবদেবীকে তুলসীর সঙ্গে চিনি নিবেদন করলে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী পেতে পারেন। বিবাহিত জীবনও সুখী হয়।

• জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, কুণ্ডলীতে শনিদেবের অশুভ প্রভাবে নানা সমস্যা তৈরি হয়। শনিদেবের কুদৃষ্টি এড়াতে প্রতি শনিবার কালো পিঁপড়াকে চিনির দানা খাওয়ানো উচিত। এই প্রতিকারে শনিদেব প্রসন্ন হন, শনির অশুভ প্রভাব থেকে মুক্তি পেতে পারেন।