Mohammed Siraj Birthday Special: জন্মদিনে বড় তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন মহম্মদ সিরাজ

Royal Challengers Bangalore: আগামী ২২ মার্চ শুরু হচ্ছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর বোলিংয়ের প্রধান মুখ মহম্মদ সিরাজ। শুধু তাই নয়, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও বুমরার সঙ্গে তাঁর জায়গা পাকা ধরে নেওয়া যায়। কিন্তু কয়েক বছর আগে সেই সিরাজই কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন। সেটা হলে এশিয়া কাপ ফাইনালে সিরাজের বিধ্বংসী বোলিং কিংবা ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ ও অন্যান্য সিরিজেও দেখা যেত না। কী সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন?

Mohammed Siraj Birthday Special: জন্মদিনে বড় তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন মহম্মদ সিরাজ
Image Credit source: BCCI
Follow Us:
| Updated on: Mar 13, 2024 | 4:50 PM

মহম্মদ সামির চোট। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগেই শুধু নয়, জুনে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও তাঁকে পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। জসপ্রীত বুমরার সঙ্গে ভারতীয় বোলিংয়ের প্রধান ভরসা এখন মহম্মদ সিরাজ। সদ্য ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ জিতেছে ভারত। তার আগে দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট সিরিজ ড্র। বড় ভূমিকা ছিল মহম্মদ সিরাজেরও। ৩০ বছরের জন্মদিনে সেই সিরাজই এমন তথ্য প্রকাশ্যে আনলেন, যা ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীদের বড় ধাক্কা দিতে পারে। বিস্তারিত জেনে নিন TV9Bangla Sports– এর এই প্রতিবেদনে।

আগামী ২২ মার্চ শুরু হচ্ছে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর বোলিংয়ের প্রধান মুখ মহম্মদ সিরাজ। শুধু তাই নয়, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও বুমরার সঙ্গে তাঁর জায়গা পাকা ধরে নেওয়া যায়। কিন্তু কয়েক বছর আগে সেই সিরাজই কঠিন একটা সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন। সেটা হলে এশিয়া কাপ ফাইনালে সিরাজের বিধ্বংসী বোলিং কিংবা ঘরের মাঠে ওয়ান ডে বিশ্বকাপ ও অন্যান্য সিরিজেও দেখা যেত না। কী সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন?

সিরাজের জন্মদিনে একটি ভিডিয়ো প্রকাশ করেছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। সেখানেই সিরাজ বলেছেন, ‘সালটা বোধ হয় ২০১৯-২০। সে সময়ই ভেবেছিলাম, সেটাই আমার শেষ বছর। এর পর ক্রিকেট ছেড়ে দেব।’ নিজের পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশার কারণেই এমন সিদ্ধান্ত নিতে চেয়েছিলেন, তাঁর মন্তব্যেই ইঙ্গিত মেলে। খুবই সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা সিরাজের। বাবা অটোরিক্সা চালাতেন। সিরাজ অস্ট্রেলিয়া সফরে থাকাকালীন বাবার মৃত্যু হয়। কৈশোরে বাবাকে সাহায্য করার জন্য অনেক কিছুই করতে হয়েছে।

সিরাজ এই ভিডিয়োতে আরও বলেন, ‘আমি ক্যাটারিংয়ের কাজও করেছি। বাবা-মা বলত পড়াশোনা করতে। আমরা ভাড়া বাড়িতে থাকতাম। টাকার প্রয়োজন ছিল। ক্রিকেটটাও খেলতে হত। উপার্জন বলতে বাবা একাই ছিলেন। ক্যাটারিংয়ের কাজে ১০০-১৫০ পেলেই খুশি হয়ে যেতাম। ৫০ টাকা নিজের কাছে রেখে বাকিটা বাবাকে দিয়ে দিতাম। এ ভাবেই দিন কাটছিল। রুমালি রুটি ওলটাতে গিয়ে অনেক সময় হাতও পুড়িয়ে ফেলেছি। অনেকটা কঠিন রাস্তা পেরিয়ে এই জায়গায় পৌঁছেছি।’