অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৬ অ্যাপলের সাম্প্রতিক কালের স্মার্টওয়াচগুলির একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রোডাক্ট। এর একটি ডিসপ্লে আছে যা সব সময় ওপেন থাকে। এর মধ্যে এস ৬ চিপ, অলটাইমিটার এবং রক্তের অক্সিজেন পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা আছে। এর দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ৩৯৯ ডলার।
২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে ঘোষণা করা হয়েছিল, অ্যাপল ওয়াচ ৬ সিরিজ অ্যাপলের লাইনআপের নতুন অ্যাপল ঘড়িগুলির মধ্যে একটি। এছাড়াও জানানো হয়েছিল যে এই ঘড়িটিই তাদের স্মার্ট ওয়াচ সিরিজের শেষ মডেল হতে পারে। অ্যাপল প্রতি সেপ্টেম্বরে নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল লঞ্চ করে। তবে, এ বছর তার বিশেষ সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না।
অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৭ যদি লঞ্চ হ্যেও থাকে তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকটি আপগ্রেড এবং উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে। এই ডিভাইসটি লঞ্চ থেকে মাত্র কয়েক মাস বাকি বলেই মনে করা হচ্ছে। এর মানে হল যে যদি না অবিলম্বে আপনার স্মার্টওয়াচ রিপ্লেস করার কোনও সম্ভাবনা থেকে থাকে, তবে সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করে যাওয়াই উচিত হবে।
যদিও অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৬ অ্যাপলের সবচেয়ে আধুনিক আর উন্নতমানের স্মার্টওয়াচ। এটি রক্তের অক্সিজেন মনিটরিং, ইসিজি সব সময় দেখাতে পারে। এছাড়াও আরও প্রিমিয়াম ফিচার রয়েছে এই স্মার্টওয়াচে। ইউজাররা যাঁরা কম দামে এই বিকল্পগুলি পাওয়ার চেষ্টায় আছেন তাঁরা অ্যাপেল ওয়াচ এসই কিনতে পারেন। এর দাম ২৭৯ ডলার থেকে শুরু হয়। অ্যাপল ওয়াচ এসই অ্যাপল ওয়াচের অনেকগুলি ফিচার প্রদান করে, যেমন একটি অপটিক্যাল হার্ট রেট সেন্সর এবং হৃদগতির পতন শনাক্তকরণ করতে পারে। কিন্তু কম দামের কারণে অনেক প্রিমিয়াম ফিচার এর মধ্যে থাকে না।
অন্যদিকে, যদি স্মার্টওয়াচের দামই আপনার প্রধান উদ্বেগ হয় এবং আপনার উন্নত স্বাস্থ্য ফাংশনগুলির প্রয়োজন না হয়, অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৩ আপনার জন্য সবচেয়ে সাশ্রয়ী হতে পারে। কারণ এটি মাত্র ১৯৯ ডলার মূল্যে অ্যাপেল ওয়াচের অত্যাধুনিক সমস্ত ফিচার বহন করে, কিছু বিশেষ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ফিচার ছাড়া। অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৩ এর স্পঙ্গে কিছু ট্রেডঅফ আছে কারণ এটি অনেক পুরনো মডেল। উদাহরণস্বরূপ, একটি ছোট ডিসপ্লে, একটি পুরনো চিপসেট এবং একটি কম্পাসের অভাব। এছাড়াও হৃদগতির পতন শনাক্তকরণ, ইসিজি এবং রক্তের অক্সিজেন পর্যবেক্ষণের মতো ফিচারগুলিও অ্যাপেল ওয়াচ সিরিজ ৩-এ অনুপস্থিত।
অ্যাপল ওয়াচটি ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে কম বেশি একইরকম ডিজাইন দেখতে পাওয়া গেছে। কেবলমাত্র ডিসপ্লের আকার বৃদ্ধি পাওয়া ছাড়া বিশেষ পরিবর্তন এই ডিজাইনে চোখে পড়ে না। শোনা যাচ্ছে যে অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৭ পূর্ববর্তী মডেলগুলোর তুলনায় পাতলা হবে।
আরও পড়ুন: এবার নিমেষের মধ্যেই ইউটিউবে ভিডিয়ো ডাউনলোড করুন
অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৬ অ্যাপলের সাম্প্রতিক কালের স্মার্টওয়াচগুলির একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রোডাক্ট। এর একটি ডিসপ্লে আছে যা সব সময় ওপেন থাকে। এর মধ্যে এস ৬ চিপ, অলটাইমিটার এবং রক্তের অক্সিজেন পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা আছে। এর দাম আন্তর্জাতিক বাজারে ৩৯৯ ডলার।
২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে ঘোষণা করা হয়েছিল, অ্যাপল ওয়াচ ৬ সিরিজ অ্যাপলের লাইনআপের নতুন অ্যাপল ঘড়িগুলির মধ্যে একটি। এছাড়াও জানানো হয়েছিল যে এই ঘড়িটিই তাদের স্মার্ট ওয়াচ সিরিজের শেষ মডেল হতে পারে। অ্যাপল প্রতি সেপ্টেম্বরে নতুন অ্যাপল ওয়াচ মডেল লঞ্চ করে। তবে, এ বছর তার বিশেষ সম্ভাবনা আছে বলে মনে হয় না।
অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৭ যদি লঞ্চ হ্যেও থাকে তবে এর মধ্যে বেশ কয়েকটি আপগ্রেড এবং উন্নতির সম্ভাবনা রয়েছে। এই ডিভাইসটি লঞ্চ থেকে মাত্র কয়েক মাস বাকি বলেই মনে করা হচ্ছে। এর মানে হল যে যদি না অবিলম্বে আপনার স্মার্টওয়াচ রিপ্লেস করার কোনও সম্ভাবনা থেকে থাকে, তবে সেপ্টেম্বরের শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করে যাওয়াই উচিত হবে।
যদিও অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৬ অ্যাপলের সবচেয়ে আধুনিক আর উন্নতমানের স্মার্টওয়াচ। এটি রক্তের অক্সিজেন মনিটরিং, ইসিজি সব সময় দেখাতে পারে। এছাড়াও আরও প্রিমিয়াম ফিচার রয়েছে এই স্মার্টওয়াচে। ইউজাররা যাঁরা কম দামে এই বিকল্পগুলি পাওয়ার চেষ্টায় আছেন তাঁরা অ্যাপেল ওয়াচ এসই কিনতে পারেন। এর দাম ২৭৯ ডলার থেকে শুরু হয়। অ্যাপল ওয়াচ এসই অ্যাপল ওয়াচের অনেকগুলি ফিচার প্রদান করে, যেমন একটি অপটিক্যাল হার্ট রেট সেন্সর এবং হৃদগতির পতন শনাক্তকরণ করতে পারে। কিন্তু কম দামের কারণে অনেক প্রিমিয়াম ফিচার এর মধ্যে থাকে না।
অন্যদিকে, যদি স্মার্টওয়াচের দামই আপনার প্রধান উদ্বেগ হয় এবং আপনার উন্নত স্বাস্থ্য ফাংশনগুলির প্রয়োজন না হয়, অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৩ আপনার জন্য সবচেয়ে সাশ্রয়ী হতে পারে। কারণ এটি মাত্র ১৯৯ ডলার মূল্যে অ্যাপেল ওয়াচের অত্যাধুনিক সমস্ত ফিচার বহন করে, কিছু বিশেষ স্বাস্থ্য সংক্রান্ত ফিচার ছাড়া। অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৩ এর স্পঙ্গে কিছু ট্রেডঅফ আছে কারণ এটি অনেক পুরনো মডেল। উদাহরণস্বরূপ, একটি ছোট ডিসপ্লে, একটি পুরনো চিপসেট এবং একটি কম্পাসের অভাব। এছাড়াও হৃদগতির পতন শনাক্তকরণ, ইসিজি এবং রক্তের অক্সিজেন পর্যবেক্ষণের মতো ফিচারগুলিও অ্যাপেল ওয়াচ সিরিজ ৩-এ অনুপস্থিত।
অ্যাপল ওয়াচটি ২০১৭ সালে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে কম বেশি একইরকম ডিজাইন দেখতে পাওয়া গেছে। কেবলমাত্র ডিসপ্লের আকার বৃদ্ধি পাওয়া ছাড়া বিশেষ পরিবর্তন এই ডিজাইনে চোখে পড়ে না। শোনা যাচ্ছে যে অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৭ পূর্ববর্তী মডেলগুলোর তুলনায় পাতলা হবে।