Kakdwip, Bangladeshi Voter: ১০ হাজার টাকা তৃণমূলকে দিয়েছি: বাংলাদেশি
ভোটের কাজে যুক্ত ৩ সরকারি আধিকারিকের বিরুদ্ধে কারচুপি ও গরমিলের অভিযোগে এফআইআর হওয়ার পর থেকে কাকদ্বীপ বিধানসভা জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগে ফের একবার সরব হয়েছেন কাকদ্বীপের তৃণমূল বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা। তাঁর বিস্ফোরক অভিযোগ, কাকদ্বীপ এসডিও, বিডিও অফিসের কর্মীরা লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে এই বেআইনী কাজ করে গিয়েছে। এর পেছনে […]
ভোটের কাজে যুক্ত ৩ সরকারি আধিকারিকের বিরুদ্ধে কারচুপি ও গরমিলের অভিযোগে এফআইআর হওয়ার পর থেকে কাকদ্বীপ বিধানসভা জুড়ে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। এই ঘটনায় সরকারি কর্মচারীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগে ফের একবার সরব হয়েছেন কাকদ্বীপের তৃণমূল বিধায়ক মন্টুরাম পাখিরা। তাঁর বিস্ফোরক অভিযোগ, কাকদ্বীপ এসডিও, বিডিও অফিসের কর্মীরা লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে এই বেআইনী কাজ করে গিয়েছে। এর পেছনে রয়েছে বড়সড় চক্র। কাকদ্বীপের তিনটি পঞ্চায়েত এলাকায় অস্বাভাবিক হারে ভোটার বৃদ্ধি পাওয়ার মূলেই এই অসাধু চক্র। মন্টুরাম পাখিরার অভিযোগ মূলত বাংলাদেশ থেকে চলে আসা মৎস্যজীবীদের ওপর। তাঁরা দীর্ঘদিন বসবাস করার পর চক্রের মাধ্যমে টাকা দিয়ে ভোটার তালিকায় নাম তুলছেন। কাকদ্বীপ মহকুমা প্রশাসন সূত্রে খবর, প্রায় ৬ হাজার ভোটারের বিরুদ্ধে নাগরিকত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলে অভিযোগ দায়ের করেছেন বিধায়ক। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে সমীক্ষাও শুরু হয়েছে। অন্যদিকে কাকদ্বীপের রামকৃষ্ণ, স্বামী বিবেকানন্দ ও প্রতাপাদিত্যনগর গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার ভোটাররা টাকা দিয়ে নাম তোলার কথা স্বীকারও করে নিলেন। এরা মূলত বাংলাদেশ থেকে আসা। এদের আধারকার্ড, রেশনকার্ড থাকলেও ভোটার নন অনেকেই। কী বলছেন তারা? দেখুন ভিডিয়ো