TATA’র হাত ধরে কীভাবে সাফল্যের শিখরে পৌঁছন সন্তোষ? জানুন সেই গল্প
পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া থেকে শুরু করে একজন সমৃদ্ধ লজিস্টিক উদ্যোক্তা হয়ে ওঠা। সন্তোষ কাশিদের যাত্রা দৃঢ় সংকল্প এবং বুদ্ধিদীপ্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিফলন। আর তাঁর ব্যবসায়িক সম্প্রসারণের কেন্দ্রবিন্দুতে TATA Ace কীভাবে নির্ভরযোগ্য অংশীদার হয়ে উঠল?
নবি মুম্বাইয়ের ঘনসোলির সন্তোষ কাশিদের গল্প শুরু হয় এক প্রতিশ্রুতি দিয়ে। পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকে। পিতার মৃত্যুর পর পরিবারকে সামলাতে পথচলা শুরু। পরিবারের দায়িত্বভার কাঁধে নিয়ে তিনি পরিবহন ও লজিস্টিক্স বিষয়ে শুরু করেন ব্যবসা।
শুরুর দিকে সন্তোষের ব্যবসা ছিল মূলত বড় ট্রাককেন্দ্রিক। কিন্তু অচিরেই কাশিদ বুঝতে পারেন, শুধু বড় ট্রাক দিয়ে ব্যবসা বাড়ানো সম্ভব নয়। প্রয়োজন বৈচিত্র্য। এমন একটি গাড়ি খুঁজতে থাকেন যা আকারে উপযুক্ত, নিরাপদ এবং নির্ভরযোগ্য। সেই জায়গাতে আসে TATA Ace।
টাটা এস যুক্ত হওয়ার ফলে কাশিদ আরও বিস্তৃত পরিসরের গ্রাহককে পরিষেবা দিতে সক্ষম হন। ডেলিভারি প্রক্রিয়া উন্নত হয়, আবার খরচ কমিয়ে আসে, তাও গুণগত মানে কোনও আপস না করেই। এই একটা পদক্ষেপ বদলে দেয় কাশিদের ব্যবসার মানচিত্র। কাশিদের সাফল্য প্রমাণ করে সঠিক মানসিকতা ও সঠিক সঙ্গী থাকলে অগ্রগতি শুধু অনিবার্য। গর্বের সঙ্গে যেন সন্তোষ বলেন, ‘এবার আমার পালা’, ‘অব মেরি বারি’।

