Mount Everest Height: বাড়ছে এভারেস্টের উচ্চতা!
১৮৩৮ সালে এই হিমালয় পর্বত ২৭০০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে ছিল। মাউন্ট এভারেস্ট শনাক্ত করা হয়েছিল ১৮৫২ সালে। এই শৃঙ্গটি ছিল ১৫ নম্বর শৃঙ্গ। ১৮৬৫ সালে এই পর্বতের নাম করা হয় মাউন্ট এভারেস্ট। ১৮৫৬ সালে এভারেস্টের উচ্চতা ছিল ৮৮৪০ মিটার। কিন্তু এখন তার উচ্চতা ৮,৮৪৮.৮৬ মিটার। প্রতি বছরই বাড়ছে এভারেস্টের উচ্চতা
অনেক পর্বতারোহীরাই মাউন্ট এভারেস্টে উঠেন। প্রতিটা মাানুষেরই স্বপ্ন থাকে এই পর্বতে যাওয়ার। এই পর্বত আরোহণ করতে খরচ হয় অনেক টাকা। ১৮৩৮ সালে এই হিমালয় পর্বত ২৭০০ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে ছিল। মাউন্ট এভারেস্ট শনাক্ত করা হয়েছিল ১৮৫২ সালে। এই শৃঙ্গটি ছিল ১৫ নম্বর শৃঙ্গ। ১৮৬৫ সালে এই পর্বতের নাম করা হয় মাউন্ট এভারেস্ট। ১৮৫৬ সালে এভারেস্টের উচ্চতা ছিল ৮৮৪০ মিটার। কিন্তু এখন তার উচ্চতা ৮,৮৪৮.৮৬ মিটার। প্রতি বছরই বাড়ছে এভারেস্টের উচ্চতা। চিন এবং নেপাল সরকার ২০২০ সালে এই পরিমাপ করা হয়।‘ডেথ জোন’ বলে মনে করা হয় ৮০০০ মিটার উচ্চতার উপরের অংশকে। সেখানে অভাবে থাকে অক্সিজেনের। এখানে অনেক অভিযাত্রীরা অসুস্থ হয়ে যান অক্সিজেনের অভাবে। একটু ভুল করলেই মৃত্যু অনিবার্য। এভারেস্ট আরোহণের সময় আপনি পড়তে পারেন মাকড়সার কবলে। সেখানে দেখা যায় ‘মাউন্টেন স্পাইডার’। এভারেস্টকে তিব্বতীরা বলেন ‘চোমোলঙমা’। এভারেস্টকে নেপালের মানুষরা বলেন ‘সাগরমাতা’। কোভিডের সময় ২০২০ সালে এভারেস্ট আরোহণের সুযোগ ছিল না। ২০২১ সালে মে মাসে, আবার শুরু হয় এভারেস্ট যাত্রা। এভারেস্টের শিখরে যেতে খরচ লাগে প্রায় ৩৩,৮০,৪০০ টাকা। নেপাল এবং তিব্বত থেকে ওঠা যায় এভারেস্টে। পর্বতারোহীদের পছন্দ নেপাল থেকে এভারেস্ট আরহন। কাঠমান্ডু থেকে যাওয়ার রাস্তা শুরু হয়। লুকলা গ্রামে থেকে ট্রেকিং শুরু হয় এভারেস্টের জন্য।