বয়স মাত্র ১৩। কিন্তু এর মধ্যেই নেটদুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে দিয়েছে এই বালক। ফরিদাবাদের বাসিন্দা ১৩ বছরের দীপেশের একটি খাবারের দোকান রয়েছে ফুটপাথে। সম্প্রতি দীপেশের কুকিং স্কিল ভাইরাল হয়েছে ইউটিউবে। আর মাত্র ১৩ বছরের বালকের এই দক্ষতা লজ্জায় ফেলে দিতে পারে যে কোনও পাকা রাঁধুনিকে। বর্তমানে ইউটিউবে ট্রেন্ডিংয়ে ৩ নম্বরে রয়েছে এই ভিডিয়ো।
দীপেশের এই রান্নার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন ফুড ব্লগার বিশাল। সেই ভিডিয়োতে দেখা যায় দীপেশ তখন চিলি পটাটো বানাতে ব্যস্ত। ভিডিয়োর শুরুতে দেখা যায় বিশাল বেশ কিছু প্রশ্ন করছে দীপেশকে। যেমিন দীপেশ কোথায় থাকে, ওর বাড়িতে কে কে রয়েছেন, কোন স্কুলে পড়ে, কোন ক্লাসে পড়ে এইসব। দীপেশ কিন্তু এক নাগাড়ে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যায়। আর ওই সময়ে সে কিন্তু মন দিয়ে চিলি পট্যাটো বানাচ্ছিল সে। মুহূর্তের জন্যও তার মনযোগ সরে যায়নি রান্না থাকে।
নিয়মিত স্কুলেও যায় দীপেশ। ফুড ব্লগার বিশালের ওই ভিডিয়োতে দীপেশ জানায়, প্রতিদিন নিয়ম করে স্কুলে যায় সে। স্কুল থেকে ফিরে পড়াশোনা সেরে সন্ধ্যা নাগাদ এসে তার দোকান খোলে। রাত ৮-৯টা পর্যন্ত খাবার বানায়। আর সেই খাবারের তালিকায় চিলি পট্যাটো, স্প্রিং রোল থেকে মোমো-থাকে সব কিছুই। কিন্তু কেনই বা পড়াশোনার পাশাপাশি এভাবে খাবারের দোকান চালাচ্ছে সে? প্রশ্ন রাখতে উত্তরে জানায়, মা-বাবাকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করতেই তার এই ছোট্ট প্রশংসা। খাবারের দোকান থেকে যেটুকু রোজগার করে সেখান থেকে কিছুটা পরিমাণ অর্থ তুলে দেয় তার বাবা-মায়ের হাতে।
ইন্টারনেট সমাজের নানা গল্প তুলে ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর সেখানে ভাল-খারাপ দুই থাকে। যেমন ১৩ বছরের এই ছোট্ট ছেলেটি দীপেশ। ব্লগার বিশাল তাঁর ভিডিয়োর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাত্র ১৩ বছরের এই মাস্টারশেফের সঙ্গে আলাপ হওয়ায় আমি সত্যিই আনন্দিত। শুধুমাত্র পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বলে সকালে স্কুল গিয়ে পড়াশোনা শেষ করে সন্ধ্যায় এসে দোকান খোলে। স্থান- NIT 5 মেইন মার্কেট, ফরিদাবাদ’।
দীপেশের এই ভিডিয়ো ভীষণ ভাবে শোরগোল পেলে দিয়েছে নেটপাড়ায়। সকলেই যেমন তার এই বিশেষ গুণের প্রশংসা করেছে তেমনই অনেক অনেক শুভকামনা জানিয়েছে ভবিষ্যতের জন্য।
কীভাবে রান্না করে দীপেশ, বিশালের সঙ্গেই বা তার কী কথা হয় তা জানতে অবশ্যই দেখুন ভিডিয়োটি।
বয়স মাত্র ১৩। কিন্তু এর মধ্যেই নেটদুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে দিয়েছে এই বালক। ফরিদাবাদের বাসিন্দা ১৩ বছরের দীপেশের একটি খাবারের দোকান রয়েছে ফুটপাথে। সম্প্রতি দীপেশের কুকিং স্কিল ভাইরাল হয়েছে ইউটিউবে। আর মাত্র ১৩ বছরের বালকের এই দক্ষতা লজ্জায় ফেলে দিতে পারে যে কোনও পাকা রাঁধুনিকে। বর্তমানে ইউটিউবে ট্রেন্ডিংয়ে ৩ নম্বরে রয়েছে এই ভিডিয়ো।
দীপেশের এই রান্নার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন ফুড ব্লগার বিশাল। সেই ভিডিয়োতে দেখা যায় দীপেশ তখন চিলি পটাটো বানাতে ব্যস্ত। ভিডিয়োর শুরুতে দেখা যায় বিশাল বেশ কিছু প্রশ্ন করছে দীপেশকে। যেমিন দীপেশ কোথায় থাকে, ওর বাড়িতে কে কে রয়েছেন, কোন স্কুলে পড়ে, কোন ক্লাসে পড়ে এইসব। দীপেশ কিন্তু এক নাগাড়ে সব প্রশ্নের উত্তর দিয়ে যায়। আর ওই সময়ে সে কিন্তু মন দিয়ে চিলি পট্যাটো বানাচ্ছিল সে। মুহূর্তের জন্যও তার মনযোগ সরে যায়নি রান্না থাকে।
নিয়মিত স্কুলেও যায় দীপেশ। ফুড ব্লগার বিশালের ওই ভিডিয়োতে দীপেশ জানায়, প্রতিদিন নিয়ম করে স্কুলে যায় সে। স্কুল থেকে ফিরে পড়াশোনা সেরে সন্ধ্যা নাগাদ এসে তার দোকান খোলে। রাত ৮-৯টা পর্যন্ত খাবার বানায়। আর সেই খাবারের তালিকায় চিলি পট্যাটো, স্প্রিং রোল থেকে মোমো-থাকে সব কিছুই। কিন্তু কেনই বা পড়াশোনার পাশাপাশি এভাবে খাবারের দোকান চালাচ্ছে সে? প্রশ্ন রাখতে উত্তরে জানায়, মা-বাবাকে আর্থিক ভাবে সাহায্য করতেই তার এই ছোট্ট প্রশংসা। খাবারের দোকান থেকে যেটুকু রোজগার করে সেখান থেকে কিছুটা পরিমাণ অর্থ তুলে দেয় তার বাবা-মায়ের হাতে।
ইন্টারনেট সমাজের নানা গল্প তুলে ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায়। আর সেখানে ভাল-খারাপ দুই থাকে। যেমন ১৩ বছরের এই ছোট্ট ছেলেটি দীপেশ। ব্লগার বিশাল তাঁর ভিডিয়োর ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘মাত্র ১৩ বছরের এই মাস্টারশেফের সঙ্গে আলাপ হওয়ায় আমি সত্যিই আনন্দিত। শুধুমাত্র পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বলে সকালে স্কুল গিয়ে পড়াশোনা শেষ করে সন্ধ্যায় এসে দোকান খোলে। স্থান- NIT 5 মেইন মার্কেট, ফরিদাবাদ’।
দীপেশের এই ভিডিয়ো ভীষণ ভাবে শোরগোল পেলে দিয়েছে নেটপাড়ায়। সকলেই যেমন তার এই বিশেষ গুণের প্রশংসা করেছে তেমনই অনেক অনেক শুভকামনা জানিয়েছে ভবিষ্যতের জন্য।
কীভাবে রান্না করে দীপেশ, বিশালের সঙ্গেই বা তার কী কথা হয় তা জানতে অবশ্যই দেখুন ভিডিয়োটি।