Viral Video: নদীতে বাইক চালাচ্ছেন ব্যক্তি, গন্তব্যে পৌঁছেও গেলেন, ভিডিয়ো দেখে নেটিজ়েনদের মাথায় হাত
Viral Video Today: ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, নদীতে মোটরসাইকেল (Motorcycle) চালাচ্ছেন এক ব্যক্তি। হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন। কথায় আছে না, ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়। এক্ষেত্রেও ঠিক তাই হয়েছে। সত্যিই সেই ব্যক্তি নদীর (River) উপর বাইক চালিয়ে নিজের গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছেন, এক ফোঁটাও এডিট করা নেই।
Latest Viral Video: এই ইন্টারনেট হল বিবিধ কনটেন্টের স্টোরহাউস। আপনি একবার অনলাইন হলেই দেখতে পাবেন হরেক কিসিমের ভিডিয়ো। তার কিছু আপনাকে হাসাবে, কিছু দুঃখ দেবে, কিছু আবার খুব অবাক করবে। তেমনই একটা ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় একপ্রকার ঝড় তুলছে। সেই ভিডিয়োতে দেখা গিয়েছে, নদীতে মোটরসাইকেল (Motorcycle) চালাচ্ছেন এক ব্যক্তি। হ্যাঁ, ঠিকই শুনছেন। কথায় আছে না, ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়। এক্ষেত্রেও ঠিক তাই হয়েছে। সত্যিই সেই ব্যক্তি নদীর (River) উপর বাইক চালিয়ে নিজের গন্তব্যে পৌঁছে গিয়েছেন, এক ফোঁটাও এডিট করা নেই।
টুইটারে MotorOctane নামক একটি পেজ থেকে ভিডিয়োটি শেয়ার করা হয়েছে। ছোট্ট ক্লিপটিতে প্রথমে দেখা গিয়েছে, ওই চালক প্রথমে তাঁর প্যান্টটিকে ভাল করে গুটিয়ে নিলেন, যাতে তা জলে ভিজে না যায়। তারপরই দেখা গেল, তিনি একটি ঢালু অংশ দিয়ে নিজের বাইকটি নিয়ে জলে নেমে গেলেন। যতক্ষণ না ফেরি পৌঁছলেন, ততক্ষণ তিনি এই ভাবেই বাইক চালিয়ে গেলেন। এমনকি, একটা সময় দেখা গেল জলের বেশ গভীরতায় বাইক চালাচ্ছেন ওই ব্যক্তি।
ভিডিয়োর ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, “ইচ্ছে থাকলেই উপায় হয়, তারই চমৎকার উদারহণ হল এই ভিডিয়ো। কী ভাবছেন এই ভিডিয়ো দেখে? খুব চালাক একটা পদক্ষেপ, তবে ঝুঁকিপূর্ণও বটে।” প্রচুর মানুষ এই ভিডিয়ো দেখেছেন। গত 6 এপ্রিল ভিডিয়োটি শেয়ার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভিডিয়োর ভিউ 639.6K হয়ে গিয়েছে। চালকের স্টান্ট দেখে যে মানুষজন কতটা অবাক হয়েছেন, কমেন্ট সেকশনেই পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে তা।
The perfect example of “Where there is a will there’s a way” Thoughts about this? Very clever or just very risky? pic.twitter.com/FgYfaFlOtt
— MotorOctane (@MotorOctane) April 6, 2023
একজন লিখলেন, “সত্যিই খুব ঝুঁকিপূর্ণ। বাইকের ইঞ্জিনে যদি জল ঢুকে যেত মাঝ নদীতে গিয়ে কী করতেন তাহলে?” আর একজন যোগ করলেন, “মানুষজন তাঁদের পেটের ভাতের সংস্থান করতে যে কতটা ঝুঁকি নিতে পারেন, তা আমরা অনেক সময়ই ভেবে উঠতে পারি না।” তৃতীয় জনের বক্তব্য, “যাঁরা স্থানীয় মানুষ, তাঁরা খুব ভাল করেই জানেন তাঁদের নদীর গভীরতা কতটা। অসমে এটা খুব সাধারণ একটা ব্যাপার।”
চতুর্থ জন কিছুটা মজা করেই বললেন, “এই সেই ব্যক্তি, যিনি একদিন তাঁর নাতি-নাতনিদের বলবেন একটা সময় বাইক চালিয়ে নদী পারাপার করে অফিস যেতাম আমি। আর তোমরা এখন ওয়ার্ক ফ্রম হোম করছো।”