Hariharpara: থুতু লাগিয়ে দেদার ‘ঘুষের’ টাকা গুনছেন INTTUC নেতা, ভাইরাল ভিডিয়ো ঘিরে শোরগোল

Koushik Ghosh | Edited By: সায়নী জোয়ারদার

Jan 28, 2024 | 6:28 PM

Murshidabad: অভিযোগ, দলিল করে দেওয়ার পরিবর্তে এই টাকা তিনি নিয়েছেন। এর আগেও এই নেতার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে। যদিও আব্দুস সামাদের বক্তব্য, এখানে অনৈতিক কিছু হয়নি। হরিহরপাড়ার বিধায়ক নিয়ামত শেখও তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছেন। সেন্টু তেমন ছেলে নয় বলেই দাবি তাঁর। জমির দলিল তৈরি করার যোগ্যতা কি এই শ্রমিক নেতার রয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি রেজিস্ট্রি অফিসে কোনও খোচর রয়েছে তাঁর?

Follow Us

মুর্শিদাবাদ: দলিল করে দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতার বিরুদ্ধে। একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই ভিডিয়োর সত্যতা টিভিনাইন বাংলা যাচাই করেনি। তবে সেখানে দেখা যাচ্ছে, আইএনটিটিউসির হরিহরপাড়া ব্লক সভাপতি আব্দুস সামাদ ওরফে সেন্টুকে। টাকা গুনছেন তিনি।

অভিযোগ, দলিল করে দেওয়ার পরিবর্তে এই টাকা তিনি নিয়েছেন। এর আগেও এই নেতার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে। যদিও আব্দুস সামাদের বক্তব্য, এখানে অনৈতিক কিছু হয়নি। হরিহরপাড়ার বিধায়ক নিয়ামত শেখও তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছেন। সেন্টু তেমন ছেলে নয় বলেই দাবি তাঁর। জমির দলিল তৈরি করার যোগ্যতা কি এই শ্রমিক নেতার রয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি রেজিস্ট্রি অফিসে কোনও খোচর রয়েছে তাঁর?

এ নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। বিরোধীরা একযোগে বিঁধছে শাসকদলকে। বহরমপুরের বিজেপি বিধায়ক সুব্রত মৈত্র বলেন, “তৃণমূলের গলির নেতা থেকে উচ্চস্তরের নেতা কে কোথায় চুরি করেনি? এখন আবার নতুন তথ্য পেলাম। ন্যায্য জমির চিত্র পাল্টে দিচ্ছে। জমির মিউটেশন কোনওভাবেই টাকা ছাড়া করে দিচ্ছে না। এটা একটা চক্র চলছে। এতে বিএলআরও ডিএলআরও যুক্ত কি না তাও তো দেখতে হবে।”

অন্যদিকে কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়ন্ত দাসের কথায়, “এমন কোনও কাজ নেই যা তৃণমূলের সরকারের আমলে বিনা পয়সায় হয়। কয়েকদিনের জন্য বাড়িঘর ফেলে যান, ওদের ছেলেরা ঘোরাঘুরি করবে। দেখবে ১০ দিন তালাবন্ধ দেখেই পাশে একটু ফাঁকা জায়গা পেলে তৃণমূলের ঝান্ডা পুঁতে দেবে। পরদিন টাকা চাইবে। হরিহরপাড়ার আইএনটিটিইউসির যে ব্লক সভাপতি তিনি টাকা নিচ্ছেন ভিডিয়োতে স্পষ্ট দেখলাম। ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে বলছেন এ মাসের মধ্যে কাজ হয়ে যাবে।”

যদিও হরিহরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক নিয়ামত শেখের বক্তব্য, “আব্দুস সামাদ তেমন ছেলে নয়। এটা কেন হল খোঁজ নিয়ে দেখব। দলিল বা রেকর্ড করে দেওয়া তো ওর এক্তিয়ারের মধ্যে নেই। তাহলে করবে কী করে? এটা তো একটা নির্দিষ্ট সিস্টেমে হয়। রেজিস্ট্রি অফিস ছাড়া তো সম্ভব নয়।”

মুর্শিদাবাদ: দলিল করে দেওয়ার নাম করে টাকা নেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের শ্রমিক সংগঠনের নেতার বিরুদ্ধে। একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এই ভিডিয়োর সত্যতা টিভিনাইন বাংলা যাচাই করেনি। তবে সেখানে দেখা যাচ্ছে, আইএনটিটিউসির হরিহরপাড়া ব্লক সভাপতি আব্দুস সামাদ ওরফে সেন্টুকে। টাকা গুনছেন তিনি।

অভিযোগ, দলিল করে দেওয়ার পরিবর্তে এই টাকা তিনি নিয়েছেন। এর আগেও এই নেতার বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ওঠে। যদিও আব্দুস সামাদের বক্তব্য, এখানে অনৈতিক কিছু হয়নি। হরিহরপাড়ার বিধায়ক নিয়ামত শেখও তাঁর পাশেই দাঁড়িয়েছেন। সেন্টু তেমন ছেলে নয় বলেই দাবি তাঁর। জমির দলিল তৈরি করার যোগ্যতা কি এই শ্রমিক নেতার রয়েছে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। প্রশ্ন উঠছে, তা হলে কি রেজিস্ট্রি অফিসে কোনও খোচর রয়েছে তাঁর?

এ নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক তরজা শুরু হয়েছে। বিরোধীরা একযোগে বিঁধছে শাসকদলকে। বহরমপুরের বিজেপি বিধায়ক সুব্রত মৈত্র বলেন, “তৃণমূলের গলির নেতা থেকে উচ্চস্তরের নেতা কে কোথায় চুরি করেনি? এখন আবার নতুন তথ্য পেলাম। ন্যায্য জমির চিত্র পাল্টে দিচ্ছে। জমির মিউটেশন কোনওভাবেই টাকা ছাড়া করে দিচ্ছে না। এটা একটা চক্র চলছে। এতে বিএলআরও ডিএলআরও যুক্ত কি না তাও তো দেখতে হবে।”

অন্যদিকে কংগ্রেসের মুখপাত্র জয়ন্ত দাসের কথায়, “এমন কোনও কাজ নেই যা তৃণমূলের সরকারের আমলে বিনা পয়সায় হয়। কয়েকদিনের জন্য বাড়িঘর ফেলে যান, ওদের ছেলেরা ঘোরাঘুরি করবে। দেখবে ১০ দিন তালাবন্ধ দেখেই পাশে একটু ফাঁকা জায়গা পেলে তৃণমূলের ঝান্ডা পুঁতে দেবে। পরদিন টাকা চাইবে। হরিহরপাড়ার আইএনটিটিইউসির যে ব্লক সভাপতি তিনি টাকা নিচ্ছেন ভিডিয়োতে স্পষ্ট দেখলাম। ৫৫ হাজার টাকা নিয়ে বলছেন এ মাসের মধ্যে কাজ হয়ে যাবে।”

যদিও হরিহরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক নিয়ামত শেখের বক্তব্য, “আব্দুস সামাদ তেমন ছেলে নয়। এটা কেন হল খোঁজ নিয়ে দেখব। দলিল বা রেকর্ড করে দেওয়া তো ওর এক্তিয়ারের মধ্যে নেই। তাহলে করবে কী করে? এটা তো একটা নির্দিষ্ট সিস্টেমে হয়। রেজিস্ট্রি অফিস ছাড়া তো সম্ভব নয়।”

Next Article