Nandigram Chaos: রণক্ষেত্র নন্দীগ্রাম, জ্বলছে বাড়ি-দোকান,বিক্ষোভ-ভাঙচুরে তপ্ত পরিস্থিতি

Kanishka Maity | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

May 23, 2024 | 12:28 PM

Nandigram Chaos: এ দিকে, পরিস্থিতি আরও হাতের বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী নন্দীগ্রাম থানা থেকে পৌঁছচ্ছে গোটা এলাকায়। সঙ্গে রয়েছে প্রচুর পুলিশও। জানা যাচ্ছে, ১০০ কোম্পানির উপর বাহিনী নন্দীগ্রামে মজুত রয়েছে। আসছে আরও ফোর্স। এ দিকে, আজ আবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ নন্দীগ্রামে সভা রয়েছে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর।

Nandigram Chaos: রণক্ষেত্র নন্দীগ্রাম, জ্বলছে বাড়ি-দোকান,বিক্ষোভ-ভাঙচুরে তপ্ত পরিস্থিতি
রণক্ষেত্র নন্দীগ্রাম
Image Credit source: Tv9 Bangla

Follow Us

নন্দীগ্রাম: শনিবার ভোট। আর তার আগে কার্যত জ্বলছে পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম। দিকে-দিকে ক্ষোভের আগুন। বিজেপি মহিলা সমর্থকের মৃত্যুতে তুমুল অশান্তি এলাকায়। আগুন জ্বালানো হয়েছে দোকান, বাড়ি। টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ বিজেপি কর্মী সমর্থকদের।

এ দিকে, পরিস্থিতি আরও হাতের বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার আগে কেন্দ্রীয় বাহিনী নন্দীগ্রাম থানা থেকে পৌঁছচ্ছে গোটা এলাকায়। সঙ্গে রয়েছে প্রচুর পুলিশও। জানা যাচ্ছে, ১০০ কোম্পানির উপর বাহিনী নন্দীগ্রামে মজুত রয়েছে। আসছে আরও ফোর্স। এ দিকে, আজ আবার বিকেল পাঁচটা নাগাদ নন্দীগ্রামে সভা রয়েছে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর।

এ প্রসঙ্গে, শুভেন্দু অধিকারী বলেন, “একজন মহিলাকে নন্দীগ্রামে খুন করা হয়েছে। আপনারা তো জানেন আমি গুন্ডা সোজা করা লোক। কেষ্ট মণ্ডল, শেখ শাহজাহানরা কোথায়? তাদের বদলা হবে। একজন মাঝ বয়সী মহিলাকে মেরে দিল তার বদলা হবে না?”

উল্লেখ্য, গতকাল রাত্রিবেলা ব্যানার ফেস্টুন লাগানো নিয়ে তৃণমূল-বিজেপির মধ্যে ঝামেলা হয়। অভিযোগ ওঠে বিজেপি-র এক মহিলা সমর্থককে খুন করে তৃণমূল কর্মীরা। এলাকার বিজেপি নেতৃত্বের দাবি, বুধবার তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্ররোচনামূলক মন্তব্যের পরই এই ঘটনা ঘটেছে।

কী বলেছিলেন অভিষেক?

“নন্দীগ্রাম ১ নম্বর ব্লকে সোনাচূড়া, হরিপুর, গোকুলনগর, ভেকুটিয়া,আর দু’নম্বর ব্লকের বয়ালনগর ১, বয়াল ২ এই জায়গায় যাঁরা মানুষকে ভোট দিতে দেয়নি তাঁদের তালিকা আমার কাছে রয়েছে। এর পরিণতি খুব খারাপ হবে সতর্ক করলাম। কোনও বাবা বাঁচাবে না। কেউ বাঁচাবে না।”

যদিও, এটা প্ররোচনামূলক বক্তব্য নয় বলে দাবি করেছেন তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ান। বলেন, “তিনি কোনও প্ররোচনামূলক বক্তব্য রাখেননি। উনি প্রতিবাদ করতে বলেছেন। কোনও আক্রমণ করতে এলে প্রতিবাদ করো। কখনও বলেননি তুমি আক্রমণ করো। আর ওই অঞ্চল বিজেপির। ঝান্ডা বাঁধার লোক নেই। তৃণমূল মারামারি করতে যাবে? যিনি মারা গিয়েছেন তিনি সারাজীবন তৃণমূল কংগ্রেসকে ভোট দিয়েছেন। এখন তৃণমূলকে ফাঁসানোর জন্য কৌশল।”

 

Next Article